ঢাকা বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

শব্দদূষণ রোধে সরকার কাজ করছে : পরিবেশমন্ত্রী


নিজস্ব প্রতিবেদক photo নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১৭-৮-২০২২ বিকাল ৫:৪০

শব্দদূষণ রোধে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন। তিনি বলেন, অসহনীয় মাত্রার শব্দ মানবস্বাস্থ্য ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাই শব্দদূষণ রোধে অযথা শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকতে হবে।  এবিষয়ে নিজে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি অন্যকেও সচেতন করতে হবে। বুধবার (১৭ আগস্ট) শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্প আয়োজিত ‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে অংশীজনের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, শিশুদের শৈশব থেকেই শব্দসচেতন করে গড়ে তুলতে হবে। এ লক্ষ্যে পাঠ্যসূচিতে বিষয়টি অন্তর্ভুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সরকারের উদ্যোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা পেলে দেশের শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং সংসদ সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে পরিবেশ অধিদপ্তর একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এ প্রকল্পের আওতায় এই কার্যক্রমে সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য শিক্ষার্থী, পরিবহন চালক/শ্রমিক, কারখানা ও নির্মাণশ্রমিক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, ইমাম, শিক্ষক, বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি সহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে টেলিভিশন, বেতার, প্রিন্ট মিডিয়ায় সচেতনামূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আইনের যথাযথ প্রয়োগের জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। সরকার ঘোষিত নীরব এলাকা শব্দদূষণ মুক্ত করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পুলিশ, সিটি করপোরেশন, বিআরটিএসহ বিভিন্ন সংস্থা একযোগে কাজ করবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে শব্দদূষণ বিধিমালা যুগোপযোগী করা হবে। এ বিষয়ে দেশের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ মতো কাজ করা হবে।

অনুষ্ঠানে আলোচক ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মো. মুশফিকুর রহমান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, বেলার নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরশেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ও নাগরিক টেলিভিশনের হেড অব নিউজ দীপ আজাদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর (ইএনটি) ডা. হুসনে কমর ওসমানী এবং প্রকল্প পরিচালক সৈয়দা মাসুমা খানম।

কর্মশালায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, আইনজীবী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, বিআরটিএ, সিটি করপোরেশন, সরকারি বেসরকারি দপ্তরের প্রতিনিধি, প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে করণীয় বিষয়ে মতামত দেন।

প্রীতি / প্রীতি

পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের

লটারিতে ৬৪ জেলার এসপি পদায়ন করলো সরকার

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে সব বাহিনী প্রস্তুত : সিইসি

আগুনে ভস্মীভূত ঘর, দাঁড়িয়ে আছে শুধু সিঁড়িটি

বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় জার্মানি

মাসের পর মাসের চেষ্টায় জমেছিল দেড় লাখ টাকা, আগুনে সব শেষ

৫ ঘণ্টা পর কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুনের কারণ শর্ট সার্কিট : প্রেস সচিব

যানজটে ৪০ মিনিট পর ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিস, কাজ করছে ৭ ইউনিট

দুদককে চাপ প্রয়োগ করলে তালিকা প্রকাশ করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান

পর্যবেক্ষকদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান সিইসির

উপদেষ্টা পরিষদে গণভোট অধ্যাদেশ অনুমোদন

ভালো নির্বাচনের জন্য সবার সহযোগিতা লাগবে : সিইসি