ঢাকা রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫

প্রবাসী উদ্যোক্তার গল্প

আমেরিকায় সফল ব্যবসায়ী জিয়া


ফয়েজ রেজা  photo ফয়েজ রেজা
প্রকাশিত: ৫-১২-২০২২ বিকাল ৭:১১

জিয়া। একজন নতুন উদ্যোক্তা। জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশে। চাকুরিসূত্রে গিয়েছিলেন আমেরিকায়। এখন আমেরিকার বিখ্যাত প্রসাধনী ব্র্যান্ড ‘কালারম্যাক্স’ এর পরিচালক। বাংলাদেশেসসহ পৃথিবীর ৩৭টি দেশে পাওয়া যায় কালারম্যাক্স এর প্রসাধনী পণ্য।

আমেরিকায় প্রথমে চাকুরি ও পরে ব্যবসা করার সুবাধে ব্যবসায়ীদের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। এই বন্ধুত্বেও সুবাধে এক সময় কালারম্যাক্স এর উদ্যোক্তারা জিয়াকে তাদের ব্যবসায়ীক অংশীদার হওয়ার জন্য প্রস্তাব দেন। ভালোমানের পণ্য বিবেচনা করে কালারম্যাক্স এর সাথে যুক্ত হয়েছেন তিনি। ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেছেন কালারম্যাক্স এর ব্র্যান্ড পরিচালক। একটি ভালো প্রসাধনী ব্র্যান্ড কালারম্যাক্স কিভাবে আরও ভালো প্রসাধনী ব্র্যান্ড হতে পারে? সে চেষ্টা করছেন তিনি।

নিজের জন্মভূমি বাংলাদেশের জন্য কিছু করার প্রেরণা, জন্মভূমির মানুষের উপকারের জন্য কাজ করার ইচ্ছা থেকে বাংলাদেশেও শুরু করেছেন কারারম্যাক্স এর প্রসাধনী পণ্য বিপণনের কাজ।

গত এক বছর ধরে অনলাইনে ক্রেতাদের কাছে ক্যাশ অন ডেলিভারি পদ্ধতিতে পৌঁছে দিচ্ছেন কালারম্যাক্স এর প্রসাধনী পণ্য। এই এক বছরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সকালের সময়কে বলেন-  এক বছরে বাংলাদেশে কালারম্যাক্স এর পণ্যের অসংখ্য গ্রাহণ তৈরি হয়েছে। করোনাকালীন অনলাইনে ব্যবসা পরিচালনা করে এবং পণ্যের গুণ ও মানের নিশ্চয়তা দিয়ে ক্রেতাদের সন্তুষ্টি পেয়েছেন। ক্রেতাদের আগ্রহের কথা বিবেচনা করে ঢাকার ধানমন্ডিতে গড়ে তুলেছেন নতুন একটি শো-রুম।

প্রথমত ক্রেতার সন্তুষ্টি, দ্বিতীয়ত ভালো মানের পণ্য, তৃতীয়ত লাভ, এই তিনটি বিষয় গুরুত্ব দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছেন জিয়া। তিনি মনে করেন- ক্রেতারা যদি পণ্য ও পণ্য সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানকে ভালোভাবে গ্রহণ করে, তাহলে নিশ্চিত ব্যবসা আসবে। গত এক বছরে ভালো সফলতা পেয়েছেন। ক্রেতাদের কাছ থেকে ব্যপক সাড়া পেয়েছেন। এখন দেশের ৭২ টি স্টোর নিয়মিত আস্থার সাথে নিচ্ছে কালারম্যাক্স এর পণ্য।

বাজারে প্রসাধনী পণ্য নকল হওয়ার আশংকা থাকে। অসাধু ব্যবসায়ী চক্র যাতে কালারম্যাক্স এর পণ্য নকল করতে না পারে, সে জন্য হলোগ্রামযুক্ত পণ্য বেচার পরিকল্পনা করছেন। আশা করছেন এতে ক্রেতাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়বে।

প্রসাধনী পণ্য উৎপাদনের জন্য পৃথিবীজুড়ে সুনাম আছে ইউরোপের। কালারম্যাক্স এর পণ্য তাই ইউরোপে উৎপাদিত হয়। বিপণন করা হয় পৃথিবর বিভিন্ন দেশে। বিভিন্ন দেশের আবহাওয়া, আবহাওয়া অনুযায়ী ত্বকের বৈচিত্র ও ত্বকের ধরণ বিবেচনায় রেখে কালারম্যাক্স এর প্রসাধনী পণ্যগুলো তৈরি করা হয়। ফলে পৃথিবীর যে কোনো দেশের মানুষ আস্থার সাথে ব্যবহার করতে পারে কালারম্যাক্স এর পণ্য।

তিনি জানান- বাংলাদেশে প্রসাধনীর বাজার অনেক বড়। বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করার জন্য কাজ করছে কালারম্যাক্স। পাশাপাশি চেষ্টা করছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের প্রসাধনী পণ্যের চাহিদা পূরণ করার জন্য।

আমেরিকায় নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে তিনি মনে করেন, আমেরিকায় ব্যবসা করার জন্য রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা অনেক ভালো পাওয়া যায়। কালারম্যাক্স এর পণ্য ত্বকের জন্য ক্ষতিকর নয়, তাই যে কেউ ব্যবহার করতে পারবেন কালারম্যাক্স এর পণ্য।  

সুজন / সুজন

বৃষ্টির কারণে সবজির দাম কিছুটা বাড়তি

পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে ফিরিয়ে আনা সম্ভব

চলতি অর্থবছর শেষে দেশের প্রবৃদ্ধি বেড়ে হবে ৫ শতাংশ

মঙ্গলবার সারা দেশে জুয়েলারি দোকান বন্ধ

গরিবের পাঙাশ-তেলাপিয়া-ব্রয়লারে আগুন, শুক্রবার এলেই বাড়ে দাম

শেখ হাসিনার পরিবার ও ১০ শিল্প গোষ্ঠীর ৫৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

পুলিশের জন্য কয়েকশ কোটি টাকায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা আনা হবে

ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১ টাকা বাড়ছে, আপত্তি ব্যবসায়ীদের

সাইফুজ্জামানের নামে আরও ৫ দেশে সম্পদের খোঁজ দুদকের

চালের দাম কমেছে, স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে

পাঁচ ব্যাংক চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে, বসছে প্রশাসক

বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক কমানোর আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

ফেব্রুয়ারির পর চলে যেতে হবে, মানুষের জন্য কিছু করে যেতে চাই