ঢাকা শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা


সাজেদা হক       photo সাজেদা হক
প্রকাশিত: ২৭-১২-২০২২ দুপুর ২:৩৬

প্লট জালিয়াতি ও নকশা বহির্ভুতভাবে হোটেল সারিনা ইন নির্মাণের অভিযোগে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং তার স্ত্রী তাহেরা খসরু আলম এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সোমবার ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ কমিশনের উপ-পরিচালক সেলিনা আখতার বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- হোটেল সারিনার চেয়ারম্যান গোলাম সরোয়ার, হোটেল সারিনার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাবেরা সরোয়ার (নীনা) এবং রাজউকের বিল্ডিং ইন্সপেক্টর আওরঙ্গজেব নান্নু। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৪২০ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন (২নং আইন) এর ৫ (২) ধারায় মামলা করা হয়েছে। 

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দেখা যায় যে, অভিযুক্ত আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও তার স্ত্রী তাহেরা খসরু আলম উভয়ে ঢাকার বনানী এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ ও ২৫ নং প্লটে অবস্থিত পাঁচ তারকা হোটেল সারিনা ইন লি. এর শেয়ার হোল্ডার ছিলেন। জব্দকৃত এবং সংগৃহীত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় আরও দেখা যায় যে, অভিযুক্তরা হোটেল ব্যবসার সাথে যুক্ত থাকার বিষয়টি গোপন করেছেন। এ ছাড়াও আসামি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও তার ভায়রা আসামি গোলাম সরোয়ার বনানী ১৭ নং রোডের ২৫নং প্লটটি, যা বসতি টাওয়ার নামে পরিচিত সেটি যৌথ নামে ক্রয় করে রাজউকের অনুমোদিত ১৫ তলা নকশার স্থলে ২১তলা ভবন নির্মাণ করেন। আসামি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর  প্রেসিডেন্ট, সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালনের সময় পরিকল্পিতভাবে এবং কৌশলে প্রথমে নিজের ভায়রাকে দিয়ে উক্ত প্রতিষ্ঠানের (সিএসই) বর্ণিত ২৭ নং প্লটের ডেভেলপার নিযুক্ত করে পরে সেখানে নিজে স্ত্রীসহ যুক্ত হয়ে প্লটটি আত্মসাতের সাথে সম্পৃক্ত হন।

এজাহারে বলা হয়, প্রাথমিক অনুসন্ধানকালে জব্দকৃত রেকর্ডপত্র এবং সংগৃহিত রেকর্ড পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ০১/০১/১৯৯৫ তারিখ থেকে ২১/১২/২০০১ তারিখ পর্যন্ত আসামি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার দায়িত্ব পালনকালে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর জন্য ঢাকায় ‘সিএসই ভবন’ নির্মাণের প্রয়োজনে রাজউক থেকে ঢাকার বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ নং প্লটটির নিলাম ক্রয় করেন। রাজউক থেকে প্লটটির লিজ ডিড রেজিস্ট্রেশনের আগেই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর প্রেসিডেন্ট আমীর খসরু মাহমুদের সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদদের ২৫/৯/১৯৯৯ তারিখের ৭৪তম বোর্ড সভায়  চট্টগ্রামের হোটেল হাবর ভিউ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম সরোয়ারকে (আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর আপন ভায়রা) উল্লিখিত প্লটের ডেভলপার নিয়োগ দেয়ার আলোচনা হয়।  ওই বোর্ড সভায় সভাপতিত্ব করেন তৎকালীন  প্রেসিডেন্ট আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

৭৪তম বোর্ড সভার ধারাবাহিকতা রক্ষা করে ৭৫তম বোর্ড সভায় গোলাম সরোয়ারকেই ১৫/১১/১৯৯৯ তারিখে একটি বেজমেন্ট ও ৫টি ফ্লোর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে দেয়ার শর্তে ডেভলপার গোলাম সরোয়ার এর সাথে চুক্তি সম্পাদন করার সিদ্ধান্ত হয়। ১৯/১/২০০০ তারিখে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর পক্ষে চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ওয়ালিউল মারুফ মতিন এবং রাজউকের মধ্যে ঢাকার বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ নং প্লটটি লিজ ডিড নং-৪৮৩ (ডিভিপি) রেজিস্ট্রি করা হয়। উক্ত লিজ ডিড রেজিস্ট্রির আগেই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর ৭৪ এবং ৭৫ নং বোর্ড সভায় বনানীর ১৭ নং রোডের ২৭ নং প্লট এর জন্য ডেভলপার নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। ওই বোর্ড সভায় গোলাম সরোয়ার, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সারিনা ইন- নামক কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে ডেভলপার চুক্তির কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর ৭৪ এবং ৭৫তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্তকে পাশ কাটিয়ে পরিকল্পিত উপায়ে ১৩/২/২০০০ তারিখে আলোচ্য প্লট ডেভলপ সংক্রান্তে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিইও ওয়ালিউল মারুফ মতিন এর সাথে হোটেল সারিনা ইন লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম সরোয়ার এর সাথে একটি বেজমেন্ট এবং ৪টি ফ্লোর (৫টি ফ্লোরের পরিবর্তে) দেয়ার শর্তে একটি অনিবন্ধিত চুক্তি সম্পাদিত হয়। পরবর্তীতে হোটেল সারিনা ইন লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম সরোয়ার মধ্যে ২৩/৫/২০০০ তারিখে বনানী  রোড নং-১৭ এর ২৭ নং প্লট সংক্রান্ত আরও একটি ৬২১৬নং রেজিস্টার্ড আমমোক্তার চুক্তি সম্পাদিত হয়। এই চুক্তিতে হোটেল সারিনা ইন এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম সরোয়ারকে মর্টগেজ প্রদানের ক্ষমতাসহ সব ধরনের আর্থিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়। এই আমমোক্তার নামায় কোনো প্রকার ফ্লোর এ্যালোকেশন এর কথা উল্লেখ নেই। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর কততম বোর্ড সভায় ডেভলপার নিয়োগের চুক্তি হয়েছিলো তা-ও এই আমমোক্তার নামায় উল্লেখ নেই।

হোটেল সারিনা ইন লি. নামক প্রতিষ্ঠানটি জয়েন্ট স্টক এন্ড কোম্পানিজ থেকে ১৯/১২/১৯৯৯ তারিখে (নিবন্ধন নং-৩৫১৭/৯৯) রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত। সুতরাং সদ্য নিবন্ধিত হোটেল সারিনা লি.-কে বর্ণিত প্লটে ডেভলপার নিয়োগে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর কোনো সিদ্ধান্ত ছিল না। সিইও মরহুম ওয়ালিউল মারুফ মতিন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আসামি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ভায়রা ভাই আসামি গোলাম সরোয়ার ও শ্যালিকা আসামি সাবেরা সরোয়ার নীনার প্রতিষ্ঠানের সাথে অবৈধভাবে ডেভলপার নিয়োগের চুক্তি করেন। এরপর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং তার স্ত্রী তাহেরা খসরু আলম ১০/৭/২০০০ তারিখে হোটেল সারিনা ইন এর ৫০%  শেয়ার ক্রয় করে মালিকানা লাভ করেন। তারা ২০/৪/২০০১ তারিখে আসামি গোলাম সরোয়ার বরাবরে এবং আসামি তাহেরা খসরু আলম তার বোন আসামি সাবেরা সরোয়ার নীনা বরাবরে তাদের শেয়ার  ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে আবার ৩/৯/২০০২ তারিখে হোটের সারিনা ইন এর সাথে যুক্ত হন এবং ১০/০১/২০১০ তারিখ পর্যন্ত একটানা হোটেল সারিনা ইন লি. এর মালিকানার (বসতি টাওয়ার সহ) অংশীদার ছিলেন।

মামলার বিবরণীতে আরও বলা হয়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী হোটেল সারিনার নির্মাণ কাজ শেষে হোটেল সারিনা ইন নামে একটি পাঁচ তারকা হোটেল পরিচালনা করেছেন। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর তখনকার প্রেসিডেন্ট আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সেহেতু তিনি জানতেন যে, সারিনা ইন নামক প্রতিষ্ঠানকে সিএসই এর বোর্ড সভা থেকে বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ নং প্লটটির ডেভলপার নিয়োগ করা হয়নি। তারপরও তিনি কৌশলে তার আপন ভায়রা ভাই ও শ্যালিকার নামে একটি নতুন প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করে প্লটটি আত্মসাতের কার্যাদি সম্পন্ন করেন।

মরহুম ওয়ালিউল মারুফ মতিন গুলশান সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ২০/১১/০৪ খ্রি. তারিখে ১৭২৯৪ নং দলিলে পুরো প্লটের জমি এবং ৪টি ফ্লোর একটি বেজমেন্ট আসামি গোলাম সরোয়ারের নামে রেজিস্ট্রি সম্পন্ন করেন। আলোচ্য রেজিস্ট্রি দলিলে উক্ত নং প্লটের উপর নির্মিত ফ্লোরের বিষয়ে কিছু উল্লেখ নেই। পরবর্তীতে বর্ণিত প্লটটিতে নির্মিত অন্যান্য ফ্লোরের বিষয় উল্লেখ করা থেকে বিরত থেকে রাজউক ও ভূমি অফিস হতে আসামি গোলাম সরোয়ার নিজের নামে নামজারি করে নেন। দলিল রেজিস্ট্রিকালে উক্ত দলিলে পরিশোধিত মূল্য অপেক্ষা কম মূল্য দেখিয়ে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর দেয়া তথ্য মোতাবেক উক্ত দলিলে বর্ণিত ফ্লোরগুলো বিক্রয়ের বিনিময়ে তারা ৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা গ্রহণ করেছেন। তবে রাজস্ব ফাঁকি  দেয়ার জন্য হোটেল সারিনা ইন লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্তৃক কম মূল্যে অর্থাৎ ১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা (দলিল নং ১৭২৯৪) মূল্য লেখা হয়েছে।

এমতাবস্থায় আসামি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, তার স্ত্রী আসামি মিসেস তাহেরা খসরু আলম, ভায়রা আসামি গোলাম সরোয়ার এবং শ্যালিকা আসামি সাবেরা সরোয়ার নীনা পরস্পরের যোগসাজশে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর পরিচালনা পর্ষদের সভার সিদ্ধান্ত না মেনে পরিকল্পিত উপায়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিইও মরহুম ওয়ালিউল মারুফ মতিনের সাথে যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ নং প্লটটিতে প্রথমে আসামি গোলাম সরোয়ারকে ডেভেলপার হিসেবে নিয়োগ দেন। পরে তিনি ও তার স্ত্রী, ভায়রা ও শ্যালিকার ডেভলপার প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হয়ে ২২ তলা ভবন নির্মাণ করে তাদের নিজস্ব মালিকানায় একটি পাঁচ তারকা বিশিষ্ট হোটেল পরিচালনা করেছেন। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত পাশ কাটিয়ে ভায়রা এবং শ্যালিকার নামের প্রতিষ্ঠানের সাথে অবৈধ চুক্তি করে ঢাকার বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ নং প্লটটি আত্মসাৎ করেছেন। 
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর প্রথম প্রেসিডেন্ট (১/১/১৯৯৫-২১/১২/১৯৯৫ পর্যন্ত) তিনি একজন সংসদ সদস্য এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপালনের সময় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর বোর্ড সভার অনুমোদন ছাড়া উক্ত প্রতিষ্ঠানের মূল্যবান প্লট প্রথমে চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মরহুম ওয়ালিউল মারুফ মতিনের সহায়তায় ডেভেলপার নিয়োগ ও পরবর্তীতে নিজে ও তার স্ত্রী হোটেল সারিনা ইন লি. এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে রাজউকের কর্মকর্তাদের সহায়তায় নকশা বহির্ভুতভাবে ভবন নির্মাণ, দলিল রেজিস্ট্রি ও নামজারি করেছেন। রাজউক এর বিল্ডিং পরিদর্শক আওরঙ্গজেব নান্নু তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন না করে বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ১৭ নং রোডের ২৭ ও ২৫ নং প্লটে বিসি কমিটি কর্তৃক ১৫ তলার অনুমোদিত নকশার স্থলে ২২ তলা এবং ২১ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণে সহায়তা করেছেন। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী নিজের আপন ভায়রা ভাই ও শ্যালিকার নামের প্রতিষ্ঠানকে চট্টগ্রাম স্টক
এক্সচেঞ্জ এর প্লট হস্তান্তর করে পরবর্তীতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এর  প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বরত অবস্থায় নিজে স্ত্রীসহ সেই প্রতিষ্ঠানের মালিকানা অর্জন করে আত্মসাতের মাধ্যমে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ করেছেন। উক্ত কার্যাদি সম্পন্ন করে আসামি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী নিজে, তার স্ত্রী মিসেস তাহেরা খসরু আলম, ভায়রা গোলাম সরোয়ার এবং শ্যালিকা মিসেস সাবেরা সরোয়ার নীনাসহ রাজউকের বিল্ডিং পরিদর্শক আসামি আওরঙ্গজেব নান্নুর সাথে পরস্পরের সাথে যোগসাজশে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে একে অপরের সহায়তায় নিজেদেরকে লাভবান করে দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৪২০ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন (২নং আইন) এর ৫(২) ধারায় অপরাধ করেছেন।
সে কারণে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, তার স্ত্রী তাহেরা খসরু আলম, ভায়রা ভাই গোলাম সরোয়ার, শ্যালিকা মিসেস সাবেরা সরোয়ার নীনা, রাজউকের বনানী এলাকার বিল্ডিং পরিদর্শক আওরঙ্গজেব নান্নুর বিরুদ্ধে দুদক মামলা দায়ের করেছে।  

এমএসএম / এমএসএম

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

শেখ হাসিনার রায় কবে, জানা যাবে দুপুরে

বিচার প্রক্রিয়ার প্রতি সেনাবাহিনীর শ্রদ্ধাবোধ প্রশংসার দাবিদার

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

শেখ হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হেফাজতে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

শেখ হাসিনা-আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের আবেদন

শেখ হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক শুরু আজ, হবে সরাসরি সম্প্রচার

বাহিনী প্রধানদের কাছে পাঠানো হলো হাসিনাসহ ৩০ জনের পরোয়ানা

হাসিনার বিরুদ্ধে আজ সাক্ষ্য দেবেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ