শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ের অঙ্গীকার ইউনের

রাজনৈতিক সঙ্কটে টালমাটাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গত সপ্তাহে আকস্মিকভাবেই সামরিক আইন জারি করেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। কিন্তু আইনপ্রণেতাদের বাধার মুখে সামরিক আইন বেশিক্ষণ টিকেনি দেশটিতে।
তবে বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ইউন তার রাজনৈতিক বিরোধীদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন। তিনি তাদের রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি উল্লেখ করে বলেছেন, উত্তর কোরিয়া দেশের নির্বাচন হ্যাকড করেছে।
টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে ইউন বলেন, গণতন্ত্রকে ভেঙে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে এবং বিরোধীদের 'সংসদীয় স্বৈরাচার' মোকাবিলার প্রচেষ্টাটি ছিল আইনি সিদ্ধান্ত। তিনি পদত্যাগ করবেন না বলে আবার উল্লেখ করেছেন।
ইউন এদিন আরও বলেছেন, আমার বিরুদ্ধে তদন্ত বা অভিশংসন যাই আনা হোক আমি দৃঢ় থাকব। আমি শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। তবে সামরিক আইন জারি করার জন্য এর আগে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন ইউন।
গত ৩ ডিসেম্বর গভীর রাতে প্রেসিডেন্ট ইউন সামরিক আইন ঘোষণা করার পর দক্ষিণ কোরিয়া রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পড়ে যায়। তবে সেদিন পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ১৯০ জন সংসদ সদস্য দ্রুত সংসদে ঢুকে ভোট দিয়ে সামরিক আইন বাতিল করেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউন রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি এবং উত্তর কোরিয়ার হুমকির কথা উল্লেখ করে সামরিক আইন জারি করেছিলেন। যদিও শিগগিরই স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে তিনি এই পদক্ষেপ কোনো বাহ্যিক হুমকি কারণে নেননি বরং নিজের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যার কারণেই নিয়েছেন।
T.A.S / T.A.S

আমাদের একটু সময় দিতে হবে: প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ইস্যুতে উপদেষ্টা

কোরআনে আগুন দিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে মার্কিন রাজনীতিক

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠতায় কতটা অস্বস্তিতে ভারত?

পশ্চিম তীরের এক শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার করল ইসরায়েল

গাজায় ছড়িয়ে পড়ছে দুর্ভিক্ষ, অনাহারে আরও ১০ জনের মৃত্যু

বিজেপির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা থালাপতির বিরুদ্ধে মামলা

ভারতে ৫১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

বেইজিংয়ে সি চিনপিং ও কম্বোডিয়ার রাজার সৌহার্দ্যপূর্ণ বৈঠক

বিশ্বে প্রথমবারের মতো মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

গাজায় নিহত আরও ৬৪, মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ গেল ১৩ জনের

চলতি বছরেই কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান ট্রাম্প

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্কের চাপে দিশেহারা ভারতীয় ব্যবসায়ীরা
