ঘরোয়া উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবেন যেভাবে
কোষ্ঠকাঠিন্য এমন এক সমস্যা যা শরীরের পাশাপাশি মানসিক ভাবেও প্রভাব ফেলে। কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ গুলি হলো সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার মাত্র মল ত্যাগ, মল ত্যাগের সময় মলদ্বারে ব্যথা ও জ্বালা অনুভব করা এবং মল ত্যাগের পরেও যন্ত্রণা হওয়া, শুকনো ও শক্ত মল নির্গত হওয়া।
এই ধরণের সমস্যাগুলির সম্মুখীন হওয়ার পিছনে আমাদের খাদ্যাভাস এবং জীবনধারা রয়েছে। কিন্তু অনেক মানুষের ক্ষেত্রেই কোনও ওষুধের প্রতিক্রিয়া বা অন্যান্য কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। তাই আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে কয়েকটি ঘরোয়া উপায় দেওয়া হল, যা অনুসরণ করলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থেকে উপকার পেতে পারেন।
শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে গেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়। শরীরকে হাইড্রেট রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকরা প্রচুর পরিমাণে ফাইবার জাতীয় খাবার খেতে বলেন। ফাইবার মলকে নরম করে এবং হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে যে ব্যায়াম করলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ গুলো হ্রাস পায়। মর্নিং ওয়াক, জগিং, সুইমিং, সাইকেলিং এই ধরণের ব্যায়ামগুলি প্রতিদিন করতে পারেন।
বেশি পরিমাণ ক্যাফেইন শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা রয়েছে তারা দিনে অল্প পরিমাণ কফি পান করতে পারেন। অল্প পরিমাণ দ্রবণীয় ফাইবার থাকায় কফি অন্ত্রের পেশীগুলিকে উদ্দীপিত করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।
প্রোবায়োটিক্স দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। প্রোবায়োটিক্স খাবার বা সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য। প্রোবায়োটিক্স খাদ্য হিসাবে দই, রসুন, পিয়াঁজ ইত্যাদি খেতে পারেন।
প্রীতি / প্রীতি
খাবারের পরে এলাচ খেলে কী হয়?
কলার থোড় খেলে যেসব উপকার হয়
কোন রঙের আঙুর সবচেয়ে পুষ্টিকর?
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দূর করার ৩ প্রাকৃতিক পানীয়
শীতে খেজুর গুড় খেলে কী হয়?
একমাস ধরে প্রতি রাতে দুধ ও গুড় একসঙ্গে খেলে কী হয়?
উপকারী যেসব খাবার কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে
শীতে পিরিয়ডের সময় যে ফলগুলো খাবেন না
হাড় শক্তিশালী করবে যেসব খাবার
একমাস ধরে প্রতি রাতে পুদিনার চা পান করলে কী হয়?
শীতে প্রতিদিন ঘি খেলে কী হয়?
শীতেই বাড়ে স্ট্রোকের ঝুঁকি, আক্রান্ত হলে বুঝবেন কীভাবে?