জিএম কাদেরের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জিএম কাদের) এবং দলটির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়া জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের প্রাথমিক পদসহ সাংগঠনিক পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী সাখাওয়াত হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে গতকাল বুধবার ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এই আদেশ দেন।
পদ ফিরে পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক-২ এম এ রাজ্জাক খান, প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠ (চট্টগ্রাম), প্রেসিডিয়াম সদস্য নাজমা আকতার (ফেনী), প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. জহিরুল ইসলাম জহির (টাঙ্গাইল), প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তফা আল মাহমুদ (জামালপুর), প্রেসিডিয়াম সদস্য জসীম উদ্দিন (নেত্রকোনা) এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য আরিফুর রহমান খান (গাজীপুর)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুল বারী বলেন, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যান্ত জিএম কাদেরকে সংগঠনটির সব কার্যক্রমে অস্থায়ীভাবে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও অব্যাহতি প্রাপ্ত ১০ জনের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদবি ফিরিয়ে দেওয়ার আদেশ দেন আদালত।
বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন, মামলাটি বিচারাধীন থাকার সময়ে জিএম কাদেরের আদেশে অব্যাহতি প্রাপ্ত ১০ জনের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদবি ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। মামলাটি চলাকালীন জিএম কাদের ও যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত গঠনতন্ত্রের ২০(১) (ক) ধারা ব্যবহারের প্রয়োগ থেকে বিরত থাকার অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জেষ্ঠ্যতার ভিত্তিতে ক্রমানুসারে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থিভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ ৭ জনকে, পরে আরও ৩ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। জাতীয় পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও মুছে ফেলা হয় তাদের নাম।
এমএসএম / এমএসএম

জিএম কাদেরের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে দ্বিধা কাটিয়ে এক জায়গায় পৌঁছা যাবে

ফখরুলের বক্তব্য সত্য নয়, জাতীয় সরকারের প্রস্তাবে রাজি হননি তারেক

সাদিক কায়েম সমন্বয়ক ছিল না, ৫ আগস্ট থেকে এই পরিচয় ব্যবহার করেছে : নাহিদ

ফখরুলের বক্তব্য সত্য নয়, জাতীয় সরকারের প্রস্তাবে রাজি হননি তারেক

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক উত্তাপ

জুলাই সনদের খসড়ায় আপত্তি এনসিপি ও জামায়াতের

পদ্মা ব্যারেজ-দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার প্রয়োজন

এক বছরে বিএনপির আয় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা : রিজভী

উপদেষ্টার অপসারণ ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার সম্ভব নয়: ইরান

আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ, এখন দিতে হয় ৫ লাখ: মির্জা ফখরুল

কোথাও নিয়ন্ত্রণ নেই, আগে ১ লাখ টাকা ঘুস নিলে এখন নিচ্ছে ৫ লাখ
