দ্রুত অগ্রসরমান বাংলাদেশে ব্যবসার অনন্য সুযোগ

বাংলাদেশ ও জাপান সরকারি-বেসরকারি খাতের নেতৃবৃন্দ সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যকার বিশেষ সম্পর্ক এবং ইতোমধ্যে বিদ্যমান আর্থসামাজিক পরিপূরকগুলো লাভের সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন। ক্রম পরিবর্তনশীল বিশ্বের কৌশলগত সুযোগগুলো তুলে ধরে, বাংলাদেশ-জাপানের মধ্যকার সম্ভব্য পার্টনারশিপ নিয়ে ভার্চুয়াল ইভেন্টটিতে আলোকপাত করা হয়। সরকারি ও বেসরকারি খাত, নীতিনির্ধারক, বিনিয়োগকারী, ব্যাংকার এবং দুই দেশের কূটনৈতিক প্রতিনিধিবৃন্দ ইভেন্টটিতে অংশগ্রহণ করেন। ‘শোকেস বাংলাদেশ ২০২১ : বাংলাদেশ-জাপান ইনভেস্টমেন্ট সামিট’ শীর্ষক ইভেন্টটি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) একটি যৌথ প্লাটফর্ম। ইভেন্টটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. এ কে আব্দুল মোমেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাতের শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিডার এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম। অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসের এক্সট্রা অর্ডিনারি ও প্লেনিপোটেনশিয়ারি অ্যাম্বাসেডর ইতো নাওকি, জাপানে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডর শাহাবুদ্দিন আহমেদ, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সির (জাইকা) চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউহো হায়াকাওয়া, জাপান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আন্ডো, মিতসুই অ্যান্ড কো. (এশিয়া প্যাসিফিক) প্রাইভেট লিমিটেডের জেবিসিসিআই ভাইস চেয়ার অ্যান্ড কান্ট্রি চেয়ারপার্সন শরিফুল আলম এবং মিতসুবিশি কর্পোরেশন ঢাকা অফিসের জেনারেল ম্যানেজার মিয়ং-হো লি।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যকার বিশেষ সম্পর্কটি চিরচারিত। দুই দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতের সম্পর্ক দৃঢ় হওয়ার পাশাপাশি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কগুলো ভবিষ্যতে এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে। এক্ষেত্রে দেশের সরকারের উচ্চস্তর থেকেও পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমার মতে বাংলাদেশ এশিয়ার বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট এবং এখানে বিনিয়োগের এটাই সঠিক সময়। কারণ উন্নতি ও সমৃদ্ধির দিকে দ্রুততার সাথে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ ও জাতি।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জাপানের সিইও ইয়াসুনোরি তাকেউচি বলেন, বিগত দুই বছর ধরে জাপানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি গড়ে ১ শতাংশের নিচে, যা বেশ কম। জাপানের জনসংখ্যার বর্তমান গড় বয়স ৪৫, আরো বয়োবৃদ্ধি হচ্ছে। ২০০৮ সাল থেকে জনসংখ্যাও হ্রাস পাচ্ছে। অন্যদিকে গত দুই দশকে বাংলাদেশের জিডিপির হার প্রায় গড়ে ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি মহামারী চলাকালেও ২০২০-২১ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫.৫ শতাংশ। বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৮ কোটি, যার ক্রমবর্ধমান ও গড় বয়স ২৪। তাই স্বাভাবিকভাবেই জাপানের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের দিকে ঝুঁকছেন। সে অর্থে বাংলাদেশ-জাপানের পারস্পরিকতা উভয় দেশের জন্যই বয়ে আনবে বিকাশ ও সমৃদ্ধি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, একটি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়া এবং বিশেষ করে দেশের আইসিটি বিভাগকে আরো উন্নত করে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। কারণ বাণিজ্যিক ও সামাজিক প্রতিটি ক্ষেত্রেই আইসিটির প্রসার বাড়ছে এবং ভবিষ্যৎ অগ্রগতিতে এটি অন্যতম ভূমিকা রাখবে। দেশের উন্নয়নে জাপান সর্বদাই আমাদের পাশে ছিল। বেশকিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য জাপান প্রায় ১৬ বিলিয়নের তহবিল অনুমোদন দিয়েছে। আমাদের পাশে থাকার জন্য তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দুই দেশের বন্ধুত্ব আরো সুদৃঢ় হবে বলে আশা করছি।
শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান বলেন, মহামারী পরবর্তী সময়ে সাপ্লাই চেইনের ওপর নির্ভরযোগ্যতা ও এর স্থায়িত্ব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সাপ্লাই চেইন ডাইভারসিফিকেশন ক্রমে বাড়ছে, যার সুবিধাগুলো আমাদের কাজে লাগাতে হবে। এই পরিবর্তনটি সহজ করে তুলতে টাকাকে রূপান্তরযোগ্য করে তুলতে হবে। অন্যথায় বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে জটিলতা চলতেই থাকবে। জাপানি বিনিয়োগকারীদের সাথে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংযোগ স্থাপন করতে পারে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। তবে গতি কমানোর কোনো সুযোগ নেই বরং এই সম্পর্ক আরো দৃঢ় করে তুলতে কাজ করতে হবে।
বিডার এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, গত দশকে বাংলাদেশ ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে এবং আমাদের সে আত্মবিশ্বাস আছে যে, আমরা উচ্চতর জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম। আমাদের দেশে ৩০০টিরও বেশি জাপানি কোম্পানি আছে এবং আরো অনেকেই ব্যবসায় ইচ্ছুক। বর্তমানে বাংলাদেশ ও জাপান উভয়ই ভালো অবস্থানে আছে। এফডিআই স্টকে জাপানের অবদান ২% হলেও আমরা চাই এটি আরো বৃদ্ধি পাক। আমাদের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় উদ্ভাবন ও দক্ষতা ত্বরান্বিত করতে বিডা জাপানকে সর্বাত্মক সহায়তা করবে।
বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসের এক্সট্রা অর্ডিনারি ও প্লেনিপোটেনশিয়ারি অ্যাম্বাসেডর ইতো নাওকি বলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ দ্রুত অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধন করবে। ফলস্বরূপ জাপানি বিনিয়োগকারীদের অবকাঠামোগত সমস্যা নিরসন হবে। বিনিয়োগস্থল ও মানবসম্পদের সহজলভ্যতা ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছে। দেশের কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থানও সন্তোষজকনক। তাই বলতেই হয়, বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনা আগের থেকে এখন অনেক সহজ হয়েছে।
জাপানে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডর শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের স্বাধীনতার পর থেকেই জাপান আমাদের বিশ্বস্ত বন্ধু এবং দেশের উন্নয়নে সর্বোচ্চ ভূমিকা রেখেছে। বিগত বছরগুলোয় দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনা চলাকালে সৃষ্ট বিধিনিষেধ সত্ত্বেও এফডিআইতে ব্যবসায়ে জাপানিদের আগ্রহ বেড়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থান, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, তরুণ ও দক্ষ কর্মী, মজুরি, অবকাঠামো, বিনিয়োগকারীদের জন্য আর্থিক ও অ-আর্থিক প্রণোদনার মতো পলিসি সাপোর্ট ইত্যাদি বিষয় জাপানি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করেছে।
জাইকার চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউহো হায়াকাওয়া বলেন, পরিবেশগত উদ্বেগসমূহ বিবেচনার ক্ষেত্রে স্থিতিশীল বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের পূর্বে আর্থিক ও অর্থনৈতিক বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। জ্বালানি দক্ষতায় আর্থিক সহায়তা প্রদানে জাইকা বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে অংশীদারিত্ব করছে। ফলে আমরা আর্থিকভাবে বৃহত্তর বেসরকারি খাতগুলোকে একত্রিত করতে পারব। বেসরকারি খাত ও সরকারের মধ্যকার কাঠামোগত উন্নয়ন এবং আলোচনার মাধ্যমেও এটি সম্ভব। স্বচ্ছ, দক্ষ এবং বিনিয়োগকারীবান্ধব পরিবেশ গঠনও প্রয়োজন। বাংলাদেশের সরকার অত্যন্ত দূরদর্শী। জলবায়ু পরিবর্তনকে শুধু হুমকি হিসেবেই নয়; বরং সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাচ্ছে তারা।
জেট্রোর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আন্ডো বলেন, বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইন ও ম্যানুফ্যাকচারিং নেটওয়ার্কে সফল হতে হলে বাংলাদেশের প্রয়োজন অর্থনৈতিক সংযোগের সমস্যাগুলো মোকাবেলা করা। বাংলাদেশকে লিড টাইম কমানো, বৈদেশিক মুদ্রার নীতিকে মানসম্মত করতে হবে। শুল্ক কার্যক্রমের সময়সাপেক্ষতা বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বড় বাধা। বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইন নেটওয়ার্কের নিবিড়তার মাধ্যমে বাংলাদেশের উচিত এই বাধা কাটিয়ে ওঠা। একই সাথে নীতিমালা পর্যালোচনা করতে হবে এবং এলসির বিকল্প হিসেবে টেলিগ্রাফিক স্থানান্তরের ব্যবস্থা করতে হবে।
জেবিসিসিআই ভাইস চেয়ার অ্যান্ড কান্ট্রি চেয়ারপার্সন শরিফুল আলম বলেন, রেগুলেটরি বডিগুলো বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে, যা সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করবে। বিডার ওয়ানস্টপ সার্ভিস পোর্টাল এ কাজকে সহজতর করে তোলায় বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপক সাহায্য হয়েছে। দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা উন্নয়নে সুবিধা হয়েছে। তবে ব্যবসায়ের জন্য ব্রাঞ্চ অফিসারদের অনুমতি প্রদান, এলসি অনুমোদনের সহজলভ্যতা এবং চট্টগ্রাম বন্দরে বন্দরজট কমানো ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নয়ন প্রয়োজন।
মিতসুবিশি কর্পোরেশন ঢাকা অফিসের জেনারেল ম্যানেজার মিয়ং-হো লি বলেন, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ ভোক্তা বাজার অবশ্যই সম্ভাব্য জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি লাভজনক ক্ষেত্র। নির্ভরযোগ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বাংলাদেশি স্থানীয় অংশীদারদের অংশগ্রহণ সফল বিনিয়োগের চাবিকাঠি। বাজারকে চাঙ্গা করার জন্য শক্তিশালী সরকারি নেতৃত্ব, উদ্যোগ এবং সময়োপযোগী সমর্থন অবশ্যই প্রয়োজন।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এবং বিডা ২০২১-এর জানুয়ারিতে একটি পার্টনারশিপ গঠন করে যেখানে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের একটি সম্ভাবনাময় গন্তব্য হিসেবে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে এবং বৈদেশিক বিনিয়োগ দেশে আনতে প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে কাজ করেছে। এ ওয়েবিনারটি ছিল এই পার্টনারশিপের দ্বিতীয় উদ্যোগ। এ পার্টনারশিপের প্রথম ইভেন্টটি ছিল চীন-বাংলাদেশ ভার্চুয়াল ইনভেস্টমেন্ট সামিট, যেখানে তিন শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী এবং তাদের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেছিলেন।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগকারী অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান। দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ আনার লক্ষ্যে এর আগেও নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ব্যাংকটি হংকং, সিঙ্গাপুর এবং লন্ডনে বিডাসহ তাদের অন্যান্য প্রধান পার্টনারদের সাথে নিয়ে এ পর্যন্ত ৬টি ইনভেস্টমেন্ট সামিটের আয়োজন করেছে।
দীর্ঘ ১১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক, যার রয়েছে বাংলাদেশে দৃঢ় স্থানীয় উপস্থিতি এবং এর বৈশ্বিক পরিধি ও পণ্য কাজে লাগানোর সক্ষমতার অনন্য এক সংমিশ্রণ। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের একজন হিসেবে ব্যাংকটি নিজেই দেশে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে আসা এবং বিদেশি বিনিয়োগকে সহজ করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্য লেনদেনের মধ্যে বাংলাদেশের একক বৃহত্তম বিদেশি বেসরকারি বিনিয়োগ লেনদেন, যা বাংলাদেশের জন্য এ যাবৎকালের একক বৃহত্তম ভোক্তা খাত অধিগ্রহণ ছিল তার এক্সক্লুসিভ ফাইন্যান্সিয়্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করেছে এই ব্যাংক। ২০১৮ সালে ব্যাংকটি ঢাকা স্টক এক্সেঞ্জে যে কোনো বিদেশি স্টক একচেঞ্জের জন্য প্রথমবারের মতো সমঅংশগ্রহণ সুবিধা চালু করে।
জামান / জামান

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে বেশ গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং

এখন ৯টি নৌযান একসঙ্গে গাজা অভিমুখে এগিয়ে যাচ্ছে : শহিদুল আলম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা

পূজার ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, চেনা রূপ পাচ্ছে রাজধানী

ভাষাসংগ্রামী আহমদ রফিককে শহীদ মিনারে শেষ শ্রদ্ধা

৮ অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আভাস

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩

গাজামুখী ফ্লোটিলা বহর আটক, কঠোর নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
