‘যুদ্ধবিরতি’ হলেও সতর্ক হামাস, চায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞের ক্ষতিপূরণ

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন চিরকালের মতো বন্ধ করতে হবে এবং গত ১১ দিনে গাজা উপত্যকায় দখলদার বাহিনী যে সহিংসতা চালিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বলে দাবি জানিয়েছেন হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য এজাত আল-রশিক। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীর এই নেতা ইসরায়েলকে সতর্ক করে আরও বলেছেন, যুদ্ধবিরতি শুরু হলেও তারা এখনো ট্রিগারে হাত রেখেছেন। অর্থাৎ ইসরায়েল চুক্তি লঙ্ঘন করলেই তার যোগ্য জবাব দেবে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা।
রশিক বলেন, এটি সত্য যে, যুদ্ধ আজ শেষ হয়েছে। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুসহ গোটা বিশ্বের জানা উচিত, আমাদের হাত এখনো ট্রিগারে রয়েছে। আত্মরক্ষায় আমরা এই অঞ্চলে প্রতিরোধ সক্ষমতা বৃদ্ধি অব্যাহত রাখব।
কাতারের দোহায় রয়টার্সকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এজাত আল-রশিক বলেন, জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ রক্ষা এবং পূর্ব জেরুজালেম থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ রোধ করা হামাসের অন্যতম লক্ষ্য। ফিলিস্তিনের জনগণ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। এ প্রতিরোধই আমাদের দেশ ও পবিত্র স্থানগুলোকে রক্ষা করবে।
১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া হামাস ২০০৬ সালের নির্বাচনে অধিকাংশ আসনে জয় লাভ করে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেয়। ফলে গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের নিয়ন্ত্রণ খুবই কম। আব্বাস ও তার দল ফাতাহর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীর। আর গাজার নিয়ন্ত্রণ তার প্রতিদ্বন্দ্বী হামাসের হাতে। হামাসকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ বললেও এ গোষ্ঠীর মতে, তারা ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য লড়ছে।
সূত্র: রয়টার্স
রিয়াদ / রিয়াদ

গাজায় সামরিক অভিযান থামিয়েছে ইসরায়েল

গাজায় অভিযান বন্ধ : ট্রাম্পের আহ্বানে সাড়া নেতানিয়াহুর

ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তি ও গাজা যুদ্ধ বন্ধে আগ্রহী হামাস

ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প

গাজা সিটিতে সবাইকে ‘সন্ত্রাসী’ বলল ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৩

ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ হ্যাকড, ওয়েবসাইটে হামলার হুমকি

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে শাটডাউন

গাজায় পৌঁছানোর আগেই ফ্লোটিলার যাত্রা ‘শেষ’

বিশ্বের প্রথম হাফ-ট্রিলিয়নিয়ার হলেন ইলন মাস্ক, সম্পদ ছাড়াল ৫০০ বিলিয়ন

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল মরক্কো : পুলিশ স্টেশনে আগুন, নিহত ২

বেইজিংয়ে চীনের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১৮ বছর পর ইসরায়েলের বাধা উপেক্ষা করে এগিয়ে যাচ্ছে ফ্লোটিলার ৩০ নৌযান
