ঢাকা শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

রোববার জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস


নিজস্ব প্রতিবেদক photo নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ২৬-২-২০২২ দুপুর ২:২৮

দেশব্যাপী জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস পালিত হবে ‍আগামীকাল রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি)। দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিহার্য। বিশেষ করে পরিকল্পিত অর্থনীতির জন্য সঠিক পরিসংখ্যান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোববার দেশব্যাপী দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস পালন করা হবে। এবারের পরিসংখ্যান দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘গুণগত পরিসংখ্যান উন্নত জীবনের সোপান’। বিবিএস মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবিএস মহাপরিচালক বলেন, সরকারি পরিসংখ্যানকে অধিকতর জনকল্যাণমুখী ও মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি বর্ণাঢ্য আয়োজনে ‘জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস’ উৎযাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। দেশের জনগণকে পরিসংখ্যান বিষয়ে অবহিত ও সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে দিবসটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ‘জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস ২০২২’ এর তাৎপর্য সর্বসাধারণের মধ্যে তুলে ধরতে দিবসটির প্রতিপাদ্য বা এবারের স্লোগান জনসাধারণের কাছে তুলে ধরা প্রয়োজন।

বিবিএস সূত্রে জানা যায়, সঠিক, সময়োপযোগী এবং মানসম্মত পরিসংখ্যান প্রস্তুত করে দেশের পরিকল্পনা প্রণয়ন, উন্নয়ন ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। জনশুমারি, কৃষিশুমারি, অর্থনৈতিক শুমারিসহ বিভিন্ন প্রকার সার্ভে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনা করে থাকে বিবিএস। এসডিজি পরিবীক্ষণে ডেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। হালনাগাদ তথ্য প্রস্তুতে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কাজ করছে। এসডিজির ২৩১টি সূচকের মধ্যে ১০৫টির উপাত্তই দেবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ চারটি সূচকের উপাত্ত দেবে, অর্থাৎ পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ২৩১টি সূচকের মধ্যে মোট ১০৯টি সূচকের উপাত্ত দেবে। সেই হিসেবে পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিসীম।

বিবিএস কর্মকর্তারা জানান, ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপায়নের অন্যতম শক্তি ‘পরিসংখ্যান ও তথ্যপ্রযুক্তি’ বিবেচনায় ২০১২ সালে পরিসংখ্যান ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত ও গণমুখী করতে বিস্তৃত পরিসরে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয় ‘পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ’। একে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান তথা এর আইনগত ভিত্তি স্থাপনের লক্ষ্যে ২০১৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি ‘পরিসংখ্যান আইন, ২০১৩’ অনুমোদন দেওয়া হয়। পাশাপাশি দেশের পরিসংখ্যান ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে ২০১৩ সালে পরিসংখ্যান উন্নয়নে জাতীয় কৌশলপত্র এসএসডিএস অনুমোদন করে সরকার।

১৯৭৪ সালের ২৬ আগস্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন চারটি পরিসংখ্যান সংস্থাকে এক করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর অনেক পথ পেরিয়ে আজ শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়েছে দেশের পরিসংখ্যান ব্যবস্থা। ২০২০ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারিকে পরিসংখ্যান দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

জামান / জামান

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৭

নির্বাচনি কার্যক্রমে ঢুকে যাওয়ার আগেই পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছি

কৃষির আধুনিকায়নে আসছে ২৫ বছরের মহাপরিকল্পনা

১৩ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩ বার কাঁপল দেশ

সরকারি সিদ্ধান্তে নাগরিক অংশগ্রহণ বাড়ানোর উদ্যোগ

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প

পুলিশের ১৩৬ পরিদর্শককে বদলি

১৫৮ ইউএনওকে বদলি

ভোলায় গ্যাসভিত্তিক বৃহৎ শিল্পাঞ্চল গড়ার পথে সরকার

এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী জাবেদ করিমের গ্রেড–৩ থেকে গ্রেড–২ এ পদোন্নতি

পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের

লটারিতে ৬৪ জেলার এসপি পদায়ন করলো সরকার

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে সব বাহিনী প্রস্তুত : সিইসি