ঢাকা শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৫

ডিআইজি মিজানের আপিল শুনবে হাইকোর্ট


নিজস্ব প্রতিবেদক photo নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ৬-৪-২০২২ দুপুর ১১:৫৯

ঘুষ লেনদেনের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশের বরখাস্ত হওয়া উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের খালাস চেয়ে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছে হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তার জামিন আবেদন শুনানির জন্য আগামী বুধবার দিন ধার্য করেছে আদালত। বুধবার (৬ এপ্রিল) বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।

আদালতে মিজানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব শফিক। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।

এর আগে গত ৪ এপ্রিল নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল দায়ের করেন ডিআইজি মিজানুর রহমান। আপিলে তিনি তিন বছরের সাজা থেকে খালাস চেয়েছেন।

ঘুষ লেনদেনে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দুদকের বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে ৮ বছর এবং পুলিশের বরখাস্ত হওয়া উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে ৩ বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় দেন। এরমধ্যে মিজানকে দণ্ডবিধির ১৬১ ধারায় ও বাছিরকে দণ্ডবিধির ১৬৫ (এ) ধারায় ৩ বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। অপরদিকে মানিলন্ডারিং আইনের ৪ ধারায় বাছিরকে ৫ বছর কারাদণ্ড দেয়া হয়। পাশাপাশি ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।  

৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লাহ বাদী হয়ে মামলাটি করেছিলেন। ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের এই কর্মকর্তা।

২০১৯ সালের ৯ জুন একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পরিচালিত দুর্নীতির অনুসন্ধান থেকে দায়মুক্তি পেতে দুদক পরিচালক বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন ডিআইজি মিজান। 

ঘুষ লেনদেন সংক্রান্ত কথোপকথন রেকর্ড করে ওই চ্যানেলকে দিয়েছিলেন মিজান। ডিআইজি মিজান এ বিষয়ে নিজেই গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেন। অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা থেকে বাঁচতে ওই অর্থ ঘুষ দেন বলে ডিআইজি মিজান দাবি করেন।

এ প্রতিবেদন প্রচারিত হওয়ার পর দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতকে প্রধান করে তিন সদস্যের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ২০১৯ সালের ১০ জুন প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে পরিচালক বাছিরকে দুদকের তথ্য অবৈধভাবে পাচার, চাকরির শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সর্বোপরি অসদাচরণের অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে দুদক।

২২ জুলাই এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে দুদকের একটি দল। সেই থেকে তিনি কারাগারে। অপরদিকে দুর্নীতির মামলায় ডিআইজি মিজানকে গ্রেপ্তার করা হয়।

জামান / জামান

শেখ হাসিনার মামলায় তৃতীয় দিনের মতো সাক্ষ্য দিচ্ছেন তদন্ত কর্মকর্তা

সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ঢাকা মো: রফিকুল ইসলামের সাথে কোর্ট রিপোর্টাস এসোসিয়েশন ঢাকার সৌজন্য সাক্ষাৎ

আনিসুল হকের সাবেক পিএস তৌফিকা করিমের ১১৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

কুষ্টিয়ায় ৬ হত্যা : ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন নিয়ে শুনানি ১৪ অক্টোবর

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

শেখ হাসিনার মামলায় মূল তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

হাবিবুরসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

শেখ হাসিনার সঙ্গে তাপস-ইনু-কামালের ফোনালাপ শুনলেন ট্রাইব্যুনাল

বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে বাধা নেই

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ২০তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

বিচারের মধ্য দিয়েই আওয়ামী লীগের ফয়সালা করতে হবে : ট্রাইব্যুনালে নাহিদ

৫ আগস্ট পদত্যাগ করেননি শেখ হাসিনা, দাবি স্টেট ডিফেন্সের

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিচ্ছেন আবু সাঈদকে বাঁচাতে আসা সেই আয়ান