ঢাকা সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জবিতে নীল দলের সেমিনার ও মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত


ইউছুব ওসমান, জবি  photo ইউছুব ওসমান, জবি
প্রকাশিত: ১৭-৮-২০২২ বিকাল ৫:৪৭
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যা  ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : ঐতিহাসিক সূত্র অনুসন্ধান’ শীর্ষক সেমিনার ও মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৭ আগস্ট) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জবি নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. পরিমল বালা ও সঞ্চালনা করেন জবি নীলদলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন।
 
এছাড়াও  অনুষ্ঠানের সার্বিক বিষয় সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন জবি নীলদলের দপ্তর সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক কাজী ফারুক হোসেন। আলোচনা সভার প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সামাদ। 
 
আলোচনা সভার প্রবন্ধ উপস্থাপক ড. মো. আব্দুস সামাদ বলেন, আমি গবেষণা করলাম ১৫ই আগস্ট ও ২১শে আগস্টের সাথে যোগসূত্র কি এই বিষয়ে। তিনি উইলি ব্রান্ডের উক্তি দিয়ে বলেন, "১৫ই আগস্টের পর বাঙালিকে আর বিশ্বাস করা যায় না।"  যার প্রমাণ হিসেবে তিনি ২১ শে আগস্টের ঘটনা উল্লেখ করেন। এছাড়াও তিনি হত্যাকান্ডের যোগসূত্র প্রমাণে ১০টি যুক্তি দেখিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, তারা বঙ্গবন্ধুর নাম, রাষ্ট্রের শিকড় এবং সেই আদর্শ মুছে ফেলতে এই দুটি হত্যার সূচনা করে। হত্যাকারীদের রক্তের মিল অর্থাৎ পিতা পুত্রের সম্পর্ক। ১৫ আগস্ট জিয়াউর রহমান এবং ২১ শে আগস্ট তারেক জিয়া এই নিকৃষ্ট কাজে ভূমিকা রাখে।
 
অনুষ্ঠানের শুরুতে নীল দলের  সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এদেশের কিছু দোসর এবং কিছু বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা বঙ্গবন্ধুকে  হত্যা করে। শেখ হাসিনা এদের বিচার শুরু করলে তারা তাকে মেনে নিতে পারে নাই। তাই তারা ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।
 
সভায় ড. মো. আশরাফুল আলম বলেন, যারা ১৫ আগস্টের হামলা করেছিল, তারাই ২১ আগস্টের হামলার সাথে জড়িত। এই দুটোই ছিল একটি আদর্শের  নির্মূল করণ। আসলে একটা জাতিকে ভুলের মধ্যে রাখা হয়েছে।  
 
আলোচনা অনুষ্ঠানে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. মোঃ নূরে আলম আব্দুল্লাহ বলেন, আসলে ঐ ১৫ই আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে নয়, বাংলাদেশ কে হত্যা করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু  বাংলাদেশের গাছপালা,  কাদা-মাটি সবখানে তিনি রয়েছেন। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, শিকড়ের গোড়া না কাটলে কিন্তু আমাদের মুক্তি নাই। গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ইতিহাস থেকে কখনো বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা যাবে না। বঙ্গবন্ধু জন্ম না নিলে বাংলাদেশই জন্ম নিত না। এসময় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এমএসএম / জামান

‘গণরুম-গেস্টরুমের অপসংস্কৃতি ফিরতে দেবো না

জকসু ও সম্পূরক বৃত্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাস স্ট্যান্ড সরানোর সিদ্ধান্ত

কলেজে ভর্তি শুরু আজ, সর্বোচ্চ ফি ৮৫০০ টাকা

ডাকসু নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহিন, সমর্থন দিলেন বাকেরকে

ইবিতে ক্যারিয়ার ক্লাবের উদ্যোগে নেতৃত্ব উন্নায়ন কর্মশালা

ধ*র্ষ*ন হুমকির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

ঢাবি ছাত্রীকে গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

সেই আলী হুসেনকে ঢাবি থেকে বহিষ্কার

নীলফামারিতে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ

গোবিপ্রবি উপাচার্যের কাছে ছাত্রদলের চার দফা দাবী

এবার রেলপথ অবরোধ করলেন বাকৃবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

চবি ও বাকৃবি শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষক সমিতির মানববন্ধন