ড. মতিউরের হাত ধরে ম্মার্ট অফিসের পথে এগিয়ে চলেছে কাষ্টমস এক্সাইজ এন্ড ভ্যাট ট্রাইবুনাল

ড. মোঃ মতিউর রহমান ( শুল্ক ও আবগারি) বিসিএস ১১ তম ব্যাচের কর্মকর্তা। বর্তমানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ( এনবিআর) সদস্য, কাষ্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সম্মানিত প্রেসিডেন্ট। এর আগে তিনি ট্রাইব্যুনালের সদস্য ছিলেন। দপ্তরে যোগদান করার পর হতে প্রায় চার হাজার মামলা নিষ্পত্তি করেছেন। তার সাথে কথা বলে জানা গেল বর্তমানে ট্রাইব্যুনালে মামলা জট নেই। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর হতে দপ্তরটিকে ডিজিটালাইজেশনের পদক্ষেপ নিয়েছি। এর পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে বরিশাল বিভাগীয় অফিসার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও সোনালী ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছি। শুধুমাত্র দেশ প্রেমের ব্রত নিয়ে পুজি বাজারে বিনিয়োগ করেছি আমি ও আমার পরিবার। অসম্ভব এই চতুর্মুখী গুনি মানুষটির সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয় দৈনিক সকালের সময় প্রতিবেদকের ।
সকালের সময়: খুব কম সময়ের মধ্যে চার হাজারের অধিক মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে আপনার পরিচালিত ট্রাইব্যুনালে, বিষয়টি কিভাবে দেখছেন?
ড.মতিউর রহমান: ইচ্ছা থাকলে যে কোন কাজ করা যায় এটদই তার প্রমাণ। এখানে দীর্ঘদিন যাবৎ ঝুলন্ত ছিলো অনেক মামলা আমার আগের দুই প্রেসিডেন্টও এ বিষয়ে আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। আন্তরিকতার সহিত যথেষ্ট কষ্ট করেছেন। তাদের সঙ্গে আমি যখন প্রথম যোগদান করি সে সময় আমিও এ সকল মামলার জটের মধ্যে পড়ি।এই জট নিরসনের জন্য সাবেক প্রেসিডেন্টসহ আমরা সবাই যখন কাজ করেছি তখন মূল উদ্দেশ্যই ছিলো মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করা। আমরা দেখলাম অনেক মামলা আছে যে গুলো পিএসআই সংক্রান্ত। মামলাগুলো দীর্ঘদিনের পুরোনো হওয়ায় এধরণের মামলা আলাদা করলাম আবার সিগনিফিকেন্ট মামলাও আলাদা করলাম। বেইজ ভাগ করে সব শাখা সহকারীদের সঙ্গে আলোচনা করলাম যে, প্রতিদিন গড়ে কয়টি মামলা নিষ্পত্তি করলে আমরা একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সব মামলা শেষ করতে পারবো। সে রকম একটা লোক্ষ নিয়ে মামলা রায় সঠিকভাবে লিখতে হবে। কারণ প্রতিটি মামলার রায় নিয়ে ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানকে উচ্চ আদালতে যাওয়ার অধিকার আছে, উচ্চ আদালতে যাতে আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন না হয় সে বিষয়টি মাথায় ছিলো। এভাবেই টিমওয়ার্কের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সচ্ছতার সহিত চার হাজারের অধিক মামলা নিষ্পত্তি করেছি।
সকালের সময়: আপনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কি কি পদক্ষেপ নিয়েছেন?
ড.মতিউর রহমান: বর্তমানে ৪২১ মামলা ট্রাইব্যুনালে রয়েছে, নিষ্পত্তির হারও অনেক ভালো। আগে যেসব কাষ্টমস হাউসে প্রচুর মামলা ছিলো সেখানে মামলার সংখ্যা কমতে কমতে মাত্র দুইয়ের ঘরে চলে এসেছে। শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে ২৪৭টি, রায় লেখার অপেক্ষায় রয়েছে মাত্র ৭৮ টি। এই মামলা নিয়ে কেউ যাতে অনৈতিক সুবিধা নিতে না পারে, সে জন্য মামলার তালিকা ওয়েবসাইটে দিয়ে দিচ্ছি, যাতে কাস্টমস হাউসগুলো জানতে পারে কোন মামলা কত তারিখে গ্রহণ করা হয়েছে। কোন মামলার শুনানি কত তারিখে হবে তার তালিকাও ওয়েবসাইটে দেওয়া হচ্ছে। নতুন মামলা নেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা ভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি, বলতে পারেন প্রতিষ্ঠানকে বাধ্য করেছি, তাহলো আমরা কোন মামলা গ্রহণ করবোনা যদি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কে ( আইনজীবী) তার নাম, মোবাইল নাম্বার, ই মেইল ঠিকানা না থাকে। লক্ষ যাতে আমরা শুনানির চিঠি মেইলে দিতে পারি। নতুন করে আরেকটা পদক্ষেপ নিচ্ছি আমরা তাহলো ওয়েবসাইটে কমিশনারেট ও কাষ্টমস হাউস ভিত্তিক সব মামলার অগ্রগতি একসাথে পাওয়া যায়।
সকালের সময়: জানতে পেরেছি আপনার হাত ধরে ট্রাইব্যুনাল স্মার্ট অফিসের দিকে এগিয়ে চলেছে, এ বিষয়ে কি বলবেন?
ড. মতিউর রহমান: স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে স্মার্ট অফিস গড়তে হবে। স্মার্ট অফিসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো ডিজিটালাইজেশন করা। আমরা এনবিআরের সহযোগিতা নিয়ে ডি-নথি চালু করার চেষ্টা করছি। তবে আমাদের এখানে কোন আইটির লোক নেই। এনবিআরের আইটি জানে কম্পিউটার থেকে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা হয়েছেন কারা আমরা সেখান থেকে দুইজন কর্মকর্তা তাদের কাছে চাইবো। আরেকটা বিষয় নিয়ে কাজ করছি তাহলো কেস ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যে আমাদের চেয়ারম্যান স্যার দীর্ঘদিন যাবৎ চাচ্ছেন। এই সফটওয়্যার করতে পারলে তখন কাষ্টমস হাউস বা প্রতিষ্ঠান অনলাইনে সব সাবমিট করতে পারবে। যার ফলে রায় অনলাইনে আপলোড করা হবে এবং মামলা শনাক্ত করণ ও অবস্থানও জানা যাবে।
সকালের সময়: বরিশাল বিভাগীয় অফিসার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আপনি। এই বিভাগের উন্নয়নে আপনার চিন্তা কি?
ড. মতিউর রহমান: খোঁজ নিলে জানতে পারবেন, আমি উত্তরাধিকার সুত্রেই একজন সামাজিক ব্যক্তির সন্তান। আমার বাবা ছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান, আমি তার সন্তান সে ধারা আমার মধ্যেও প্রবাহমান আছে। অতএব সামাজিক ধারার বাহিরে যাওয়ার সুযোগ আমার নেই। বরিশালের সন্তান হিসেবে বলতে চাই, বরিশাল বিভাগীয় অফিসার্স এসোসিয়েশন হলো এমন একটি সংগঠন যেখানে নবম গ্রেড থেকে সচিব পর্যন্ত সবাই এর সদস্য। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু, পায়রা বন্দর, তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বরিশালের মানুষের জন্য অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। এতে এই বিভাগের মানুষের অনক উপকার হয়েছে আবার অনেক জায়গায় আমরা এখনো বঞ্চিত রয়েছি। খাত ভিত্তিক বাজেট হিসেব করলে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সড়কসহ নানা কিছুতে আমাদের বাজেট সিমিত।আমাদের সংগঠনের কাজ হলো বরিশাল বিভাগের উন্নয়নের জন্য কি কি মেগা প্রকল্প আছে কি নেয়া দরকার তা চিন্হিত করা। আমরা সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে রাজনৈতিক ব্যক্তিগনের সম্পৃক্ত করেছি। উদাহরণ স্বরুপ এবছর বরিশালে যে কজন ব্যক্তি মন্ত্রী, সিটি মেয়র, বীর মুক্তিযুদ্ধো, লেখক, সাংবাদিকসহ আরো অনেক পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করেছি। এটার উদ্দেশ্যোই হলো বরিশালের উন্নয়ন। আরেকটা বিষয় হলো আমরা যারা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী বিভিন্ন দপ্তরে আছি তাদেরকে একই প্লাটফর্মে আবদ্ধ করা। আমাদের একটা দাবি ছিলো সড়ক ছয় লেন করা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বরিশাল যাওয়ার পর তা ঘোষণা করেছেন। আরেকটা হলো বরিশাল সিটি করপোরেশনের বাজেট বাড়ানো। এরই মধ্যে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা হয়েছে। বরিশাল মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করা, ভোলা থেকে গ্যাস পায়রা বন্দরে এনে এলএনজির সঙ্গে ব্লেন্ডিং করে শিল্পে ব্যবহার, সম্ভাবনাময় গ্যাসফিল্ড থেকে গ্যাস উত্তলন, সম্ভাবতা যাচাই, এছাড়াও ভোলা থেকে বরিশাল পর্যন্ত সেতু নিয়ে কাজ করছি। আমি আর বর্তমান কেবিনেট সচিবের বাড়ী একই এলাকায়। আমার এলাকায় এবার ১ হাজার ৫ শো কোটি টাকার বরাদ্দ হয়েছে। ব্রিজটি হলে এলাকায় ব্যপক উন্নয়ন হবে বলে আশা রাখি। আরও একটা সেতু করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, সেতুটি হলে মুলাদী, মেহেন্দীগঞ্জ ও হিজলা এলাকার চরাঞ্চল, তখন আর চর অঞ্চল থাকবেনা। তখন নৌ ও সড়ক দুদিকে যোগাযোগ ব্যাবস্থা ভালো হবে। যেটা আমরা কাজ করছি।
সকালের সময়: ২০০৭ সাল থেকে আপনি পুজিবাজারে বিনিয়োগ করে আসছেন। ঘুরে দাড়ানোর জন্য পুজিবাজারকে কি কি করনীয় আছে বলে মনে আপনি করেন?
ড. মতিউর রহমান: আমি ও আমার পরিবারের হালাল রুজি উপার্জনের একটি জায়গা হলো এই পুঁজিবাজার। আমি যখন দেখলাম আমার তো হালাল রুজি দরকার। যেহেতু আমি ফাইন্যান্সে লেখা পড়া করা ক্যাপিটাল মার্কেটের উপর আমার অনেক লেখা পড়া আছে সেহেতু অনেক আগে থেকেই আমি পুঁজিবাজারের সাথে সম্পৃক্ত। বাজারে আমি দুটো জায়গায় কাজ করি একটা হলো নতুন কোন কোম্পানিকে খুজে বের করি যে সকল কোম্পানি সম্ভনা আছে কিন্তু দুর্বল। তখন কোম্পানির মালিকদের সঙ্গে বসে বলি ভাই তোমরা দুর্বল কেন সচল হচ্ছোনা কেন। আমি খুজে বাহির করি এই কোম্পানির সবল হওয়া পেছনে অন্তরায় কি আছে। তখন প্রতিষ্ঠানটির দুর্বল সময়ে অ্যাডভাইজারি শেয়ার কিনি। যখন সমৃদ্ধ হয় শেয়ারের দাম বাড়ে বিক্রি করে দিই। আমি বাজারের সঙ্গে যাইনা আমার মতো করে রিসার্চ করি। আরেকটা হলো একেবারে নতুন কোম্পানি যে বাজারে আসবে। ক্যাপিটাল মার্কেটে আসতে হলে অনেক কমপ্লায়েন্স হতে হয়। এই কমপ্লায়েন্সের জ্ঞান আমার আছে। আমি নতুন প্রতিষ্ঠানকে সেই জ্ঞান দিয়ে সাহায্য করি। েমন ফরচুন সুজ। এই ফরচুন আমার হাত দিয়ে মার্কেটে এসেছে। আমি ৮ টাকায় শেয়ার কিনে ৫৪ টাকায় বিক্রি করেছি। আমার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ের নামে বিনিয়োগ রয়েছে। বিশ্বের সব জায়গায় ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন হয় ক্যাপিটাল মার্কেট দিয়ে, ব্যাংকের টাকা দিয়ে নয়। বিশ্বের যত উন্নত দেশ আছে সব ক্যাপিটাল মার্কেটের উপর নির্ভর করে। আমাদের দেশে কিছু লোক আছে যারা ক্যাপিটাল মার্কেটটাকে ম্যানুপুলেশন করে স্বল্প সময়ে প্রফিট করার একটা জায়গা হিসেবে বেছে নিয়েছে যার ফলে মার্কেটে অসংগতিগুলো চলে আসছে। মূলত ক্যাপিটাল মার্কেটের জন্য দরকার প্রত্যেকটা কোম্পানিকে গ্রো করতে সময় দেওয়া। শুরুতে হয়তো সে ভালো নাও করতে পারে কিন্তু দু তিন বছর পর সে ভালো করতে পারবে। যেমন বেষ্ট হোল্ডিংস। এই প্রতিষ্ঠান নিয়ে অনেক বিতর্ক করা হয়েছে। কোম্পানিটি ৩৫ টাকায় বাজারে এসে ৪৬ টাকায় গিয়ে আবার ৩৫ টাকায় এসেছে। আপনাকে দখতে হবে বেষ্ট হোল্ডিংসের কি কি অ্যাসেট রয়েছে। বেষ্ট হোল্ডিংসের লো-মেরিডিয়ান হোটেল রয়েছে। গাজীপুরে ম্যারিয়ট হোটেল করেছে, একটা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল করেছে, একটা ইন্টারন্যাশনাল রিসোর্ট করেছে। এসব অ্যাসেট আগামী তিন বছরের মধ্যে তাদের পোর্টফোলিওতে ইনকাম হিসেবে আসবে। এখন যদি কেউ এই শেয়ার কিনে তিন বছরের জন্য অপেক্ষা করেন তাহলে শতভাগ লাভ করতে পারবেন। শেয়ারবাজারকে নিতে হবে পরিকল্পনা ও দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগের জায়গা হিসেবে। আমাদের দেশে কিছু মাফিয়া চক্র তৈরি হয়ে গেছে। তারা নিজেরা নিজেরা ট্রেডিং করে স্বল্প মেয়াদি প্রফিট করে। তাদের কারনেই বাজারে সমস্যা হচ্ছে। পুঁজিবাজার যদি দীর্ঘ মেয়াদি প্লাটফর্ম হয় এখান থেকে ডিভিডেন্ড খাবে, ক্যাপিটাল গেইন খাবে কিন্তু পরিকল্পনা মোতাবেক চলবে। তাহলে ক্যাপিটাল মার্কেট ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশনের জন্য ভালো হবে দেশের অর্থনীতির জন্যও ভালো হবে। কেননা অর্থনীতির সূচক যেভাবে আছে ক্যাপিটাল মার্কেটের সূচকের সাথে তার কোন মিল নেই। হঠাৎ একেকজন দাড়ায় আর বাজারকে গ্যাম্বলিং করে বাজারকে সমস্যায় ফেলে। ফলে বাজার স্থিরভাবে যেতে পারেনা। আমি মনে করি পুঁজিবাজার দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগকারিদের জায়গা। স্বল্পমেয়াদি ফটকা বিনিয়োগকারি যারা তাদের কারনে ক্যাপিটাল মার্কেট নষ্ট হয়, ভালো হয়না।
সকালের সময়: সম্প্রতি আপনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ শুনা যাচ্ছে এ বিষয়ে কি বলবেন?
ড. মতিউর রহমান: আমার বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ দেওয়া হয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার যত স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি আছে তার সব কিছুর বিবরণ দেওয়া আছে ইন্কাম ট্যাক্স ফাইলে। কিছু অসাধু ব্যক্তি আমার সফলতা দেখে হীন সার্থ চরিতার্থ করার জন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।
এমএসএম / এমএসএম

নির্বাচন নির্ধারিত সময়েই, একদিনও দেরি হবে না: প্রেস সচিব

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মূল দায়িত্ব রাজনৈতিক নেতাদের: আলী রীয়াজ

প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

মানব পাচারের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে অটল বাংলাদেশ

চামড়া শিল্পের সঠিক মূল্যায়ন হয়নি: প্রধান উপদেষ্টা

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের দিকে এগোচ্ছে

গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে : ইসি

ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার আহ্বান

রাঙামাটির পাহাড়ে গোলাগুলি, চলছে সেনাবাহিনীর অভিযান

জাতীয় সরকার গঠন এবং নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়

বৃহস্পতিবারের মধ্যে জুলাই সনদের জায়গায় পৌঁছাতে পারব
