ঢাকা সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

যুবক-তরুণরা নতুন বাংলাদেশের দ্বায়িত্ব কাঁধে নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে

জাতীয় নির্বাচন আগে চাইঃ শরীফ উদ্দিন জুয়েল


শামীম আহমদ photo শামীম আহমদ
প্রকাশিত: ৫-৩-২০২৫ দুপুর ১২:৩২

ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয়তাবাদী যুবদলের আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল দৈনিক সকালের সময়ের মুখোমুখি হয়ে বলছেন আমরা জাতীয় নির্বাচন আগে চাই। জাতীয় নির্বাচনের আলোকে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত করতে হবে, স্থানীয় প্রতিনিধিদের সেখানে এগিয়ে আসতে হবে, এজন্য সবার আগে জাতীয় নির্বাচন এবং কর্যকর জাতীয় সংসদ প্রয়োজন। এছাড়াও আলাপ করছেন রাজনৈতিক নানাদিক নিয়ে। সেখান থেকে তার বক্তব্যের চুম্বক অংশ সকালের সময়ের পাঠকের জন্য হুবহু তুলে ধরছি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন সকালের সময়ের বিশেষ প্রতিনিধি শামীম আহমদ 

দৈনিক সকালের সময় - দৈনিক সকালের সময়ের পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম জুয়েল ভাই। বিএনপির বর্তমান রাজনৈতিক আন্দোলনের অগ্রভাগে থাকা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব পেয়েছেন। আপনি ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের আহ্বায়ক। বিএনপির সাংগঠনিক রাজনীতিতে এটা বড় দ্বায়িত্ব। দেশের রাজনৈতিক এই টালমাটাল অবস্থায় আপনার সংগঠন নিয়ে কেমন আছেন? বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সংক্ষেপে বর্ননা করেন।

শরীফ উদ্দিন জুয়েল- আমরা ৫ আগষ্টে পতিত শেখ হাসিনা স্বৈরাচার পতনের পরে স্বৈরশাসকের হাত থেকে মুক্ত হয়ে এখন আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। নতুন বাংলাদেশের আগামী দিনের জাতীয় নির্বাচন একটি বড় চ্যালেঞ্জ, একটি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের জন্য দীর্ঘ ১৭টি বছর আমরা যে অপেক্ষায় ছিলাম সেই নির্বাচনের অপেক্ষায় সমগ্র বাংলাদেশ তাকিয়ে আছে। আমরাও সেই নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহ আছি। আশা করি বর্তমান রাজনৈতিক যে পরিবেশ পরিস্থিতি বিরাজ করছে অতি দ্রুত অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. ইনুস সাহেব সেই জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন আমরা সেই অপেক্ষায় আছি। 

দৈনিক সকালের সময়- তারেক রহমান নিশ্চয়ই যুবকের কাছে খুবই প্রিয় ব্যাক্তিত্ব প্রিয় রাজনীতিবিদ আপনি তারই নির্দেশনার অপেক্ষায় আছেন, আমি দেশে এই মুহুর্তে তারই প্রতিনিধিত্ব করেন। এই মুহুর্তে যুবকরা আপনার কাছে কি প্রত্যাশা করে? সেই অনুযায়ী আপনি কি ডেলিভারি দিচ্ছেন? নেতৃত্বের জন্য যুবকদের আপনি কি পরামর্শ দেবেন? 

শরীফ উদ্দিন জুয়েল- আমরা একটি চ্যালেঞ্জিং সময় পার করে আসছি এবং বর্তমান সময়েও সেই চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আছি। সুখী সমৃদ্ধ সচ্ছল একটি বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশকে আমরা দেখতে চেয়েছি। সেই বাংলাদেশ এখন আমরা গড়তে চাই। সেই বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে তরুণ সমাজ মাফিয়া হাসিনার যে পতন ঘটিয়েছে সেই তরুণরাই আমরা একটি সুখী বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে এখন আমরা মানসিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতেছি। একটি সুখী স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদেরই এগিয়ে আসতে হবে। আমরা যুবককরাও সেই দ্বায়িত্ব নিতে প্রস্তুত আছি।

দৈনিক সকালের সময়- এখন নির্বাচন সামনে, আমরা ইন্টেরিয়াম সরকার প্রধানের বক্তব্য অনুযায়ী জেনেছি ডিসেম্বর নাগাদ নির্বাচনের পরিকল্পনা আছে। আপনার দলের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য অনুযায়ী বুঝতে পারি সরকার নির্বাচনে বিলম্ব বা কালক্ষেপনের চিন্তা সরকারের ভেতর একটি পক্ষ কাজ করে। সেক্ষেত্রে নির্বাচন যদি ডিসেম্বরে হয় এবং জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আপনারা যদি জনগণের ভোট পেয়ে আপনারা যদি নির্বাচিত হন বা রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসেন তাহলে যুবকদের জন্য কি পরিকল্পনা আছে?

শরীফ উদ্দিন জুয়েল- ধন্যবাদ শামীম ভাই খুব সুন্দর একটি প্রশ্ন করার জন্য। বর্তমানে বাংলাদেশ আগামী ডিসেম্বরে যে একটি নির্বাচন হওয়ার যে কথা রয়েছে সে বিষয়ে আমরা এখনও পরিস্কার হতে পারছি না। প্রথম থেকেই আমরা দাবি জানিয়ে আসছি অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান দ্বায়িত্ব হচ্ছে একটি অবাধ সুষ্ঠু গনতান্ত্রিক পরিবেশে নির্বাচন করা, এবং সেই নির্বাচনটাই অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান দ্বায়িত্ব। এখন পর্যন্ত আমরা সুনির্দিষ্ট দিন ক্ষণ পাইনি। আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি সেই অবাধ সুষ্ঠু একটি জাতীয় নির্বাচনের তারিখ যেন জানিয়ে দেয়া হয়, এবং সারা বাংলাদেশের মানুষ যেন সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে আমরা সেই অপেক্ষায় আছি।

দৈনিক সকালের সময়- রাষ্ট্র কাঠামো উন্নয়নে আপনার দলের কিছু পরিকল্পনা বা রূপরেখা সম্পর্কে বলেন।

শরীফ উদ্দিন জুয়েল- দেখুন আমরা ও আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের লক্ষে ৩১ দফা উনি দাবি প্রণয়ন করেছেন। এই দাবি উনি তখনই প্রনয়ন করেছেন, যখন মাফিয়া ফ্যাসিস্ট হাসিনা বাংলাদেশে স্টিমরোলার চালিয়ে বাংলাদেশে উনি একটি কৃত্বিতবাদি সরকারের প্রধান হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছিলেন, তখনই আমাদের নেতা জনাব তারেক রহমান রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের লক্ষে ৩১ দফা প্রনয়ণ করেন। সেই ৩১ দফার আলোকে আগামী দিনের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, একটি সুখী সমৃদ্ধ স্বনির্ভর বাংলাদেশের লক্ষে, একটি সাম্য ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। যেখানে কোন বৈষম্য থাকবে না, মানুষের বাক স্বাধীনতা থাকবে, মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকারগুলো থাকবে, মানুষ যেখানে মানুষ গনতান্ত্রিক অধিকারগুলো প্রতিদিন চর্চা করতে পারে এবং বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ যেন সমানে নাগরিক সুবিধা ভোগ করতে পারে। বাংলাদেশে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল, বাংলাদেশের আর্থিক খাতগুলো যেভাবে ধ্বংস করা হয়েছিলো, বাংলাদেশে ন্যায্যতার প্রশ্নে, যেখানে বাংলাদেশের মানুষ সবসময় বৈষম্যের স্বীকার হয়েছে, সেখানে রেইনবো বাংলাদেশ নামে আমরা যে সাম্য বাংলাদেশের কথা ৩১ দফার মধ্যে বলা হয়েছে, যেখানে দেশের সকল ধর্মের সকল শ্রেণী পেশার মানুষে সমতার ভিত্তিতে যে সাম্য মানবিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে সেই লক্ষে ৩১ দফা আমাদের নেতা জনাব তারেক রহমান প্রনয়ণ করেছেন। এবং সেই দফার মধ্যে একটি অত্যন্ত পরিস্কার দফা সেখানে আছে ২২ নাম্বার, যেখানে আছে বাংলাদেশ যুবকের উদ্দেশ্যে একটি প্রস্তাবনা। বাংলাদেশের শিক্ষিত যুবকদের যেন চাকরি নিশ্চিত করা হয়, এবং সেখানে বলা হয়েছে কর্মসংস্থান সৃষ্টির আগে সেখানে তাদেরকে দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। সেলক্ষে যুবকদের ট্রেনিং সেন্টারের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদেরকে দক্ষ শ্রমিক হিসেবে গড়ে তোলা হবে। দক্ষ শ্রমিক হিসেবে গড়ে তোলার পূর্ব পর্যন্ত তাদেরকে আমাদের নেতা জনাব তারেক রহমান বেকার ভাতা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

দৈনিক সকালের সময়- গুড। আপনি যেহেতু যুবদলের দ্বায়িত্বে আছেন বিশেষ করে যুবকদের দ্বায়িত্বে আছেন। এই মুহুর্তে আপনার দ্বায়িত্ব যুবকদের সংগঠিত করা, রাজনীতিতে যেসকল যুবক সুযোগ পাচ্ছে বা গনতন্ত্র চর্চার সুযোগ পাচ্ছে, নিশ্চয়ই আপনার মাধ্যমে যুবকরা গনতন্ত্র চর্চার সুযোগ পাচ্ছে। এইসময় যুবকদের মধ্যে আপনি কি আগ্রহ লক্ষ করছেন? উল্লেখযোগ্য আগ্রহ কি কি?

শরীফ উদ্দিন জুয়েল- উল্লেখযোগ্য আগ্রহের মধ্যে আমি ৫ আগষ্টের পরবর্তী আমি যেটা লক্ষ করেছি, আমি যেহেতু ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক, গত নভেম্বর মাস থেকে আমি উত্তরের ৭১টি সাংগঠনিক ওয়ার্ডে আমি যাচ্ছি, যুবকদের নিয়ে আমি কর্মীসভা করছি। যুবকদের আগ্রহের মূল বিন্দু হচ্ছে সবাই আগামী দিনের একটি সুখী স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষে সবাই এখন আগ্রহ নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছে। এবং আমিও কর্মিসভায় গিয়ে যুবকদের উদ্দেশ্যে যে কথাটি বলছি বর্তমান বাংলাদেশের আলোকে সবাইকে সময়োপযোগী এবং গুণগতমানের পরিবর্তন ঘটিয়ে যুবকদেরই আগামী দিনের বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে হবে। দেশ গড়ার লক্ষে যুবকদেই আগামী দিনের দ্বায়িত্ব কাঁদে নিতে হবে। এবং যুবকরাই পারে বর্তমানের গুনে ধরা একটি অকার্যকর রাষ্ট্র, যে অকার্যকর রাষ্ট্র শেখ হাসিনা রেখে গিয়েছে, সেই অকার্যকর রাষ্ট্র থেকে একটি সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশের গড়তে যুবকরা যেন এগিয়ে এসে কাঁদে দ্বায়িত্ব নেয়ে আমরা সেই বিষয়টিতে বেশি খেয়াল রাখি। যুবকের আমরা সেই অনুযায়ী বার্তা দিচ্ছি, এবং যুবকরাও দেশের গুণগত মান পরিবর্তন করতে কাঁদে দ্বায়িত্ব নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা খুব ইমপ্রেসিভ একটি বিষয়, টোটাল দেশের জন্য, একটি জাতির জন্য।

দৈনিক সকালের সময়- দেশ ও জাতির জন্য আপনারা এখন যেভাবে সংগঠিত হচ্ছেন, বা কাজ করছেন গনতান্ত্রিক চর্চা অব্যাহত রাখতে এই অবস্থায় আপনারা সবার আগে জাতীয় নির্বাচনের প্রতি আগ্রহী? নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রতি আগ্রহী? 

শরীফ উদ্দিন জুয়েল- আমরা অবশ্যই জাতীয় নির্বাচন আগে চাই। জাতীয় নির্বাচনের আলোকে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত করতে হবে, স্থানীয় প্রতিনিধিদের সেখানে এগিয়ে আসতে হবে, এজন্য সবার আগে জাতীয় নির্বাচন এবং কর্যকর জাতীয় সংসদ প্রয়োজন। এবং কর্যকরি জাতীয় সংসদ ছাড়া স্থানীয় নির্বাচনে কোন প্রভাব পরবে না। আমাদের কথা পরিস্কার, বর্তমানে যে একটি গুনেধরা বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশ শেখ হাসিনা রেখে গিয়েছে, বাংলাদেশকে সব জায়গায় থেকে পিছনে রেখে গিয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক ব্যাবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। বিচার ব্যবস্থা ধ্বংস করে গিয়েছে। মানুষের ন্যায্যতার প্রশ্নে আইনগুলো পরিবর্তন করে সেগুলো কুক্ষিগত করে রাখা হয়েছে। সর্বোপরি বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক জায়গায়গুলো শেখ হাসিনা ধ্বংস করে রেখে গিয়েছে। সেখান থেকে উত্তরণের জন্য জাতীয় নির্বাচনের বিকল্প কিছু হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সরকার যখন গঠন হবে, জাতীয় সংসদের মাধ্যমে সেই সংস্কারগুলো প্রনয়ণ করে আগামী দিনে সেই স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ক্ষেত্রে জাতীয় সংসদ সেই ভূমিকা রাখতে পারবে। এটার বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না।

দৈনিক সকালের সময়- কিন্তু রাজনৈতিক প্রসঙ্গে দুই একটি কথা এখানে উল্লেখ করা দরকার, আপনারা দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক পার্টি, আপনাদের প্রতিপক্ষ জামাত ইসলামি সবসময় আপনাদের দোষারোপ করে বক্তব্য দিয়ে থাকে। যেমন, কুয়েট প্রসঙ্গে তারা বলছে কুয়েটে আপনারা রাজনৈতিক অরাজকতা সৃষ্টি করছেন! সেই কুয়েট ক্রাইসিসের দিকে লক্ষ করা যায় রাজনীতি সংঘাতের দিকে যাচ্ছে। এ অবস্থায় শান্তিপূর্ণ রাজনীতি আশা করা যায়?
 
শরীফ উদ্দিন জুয়েল- আমরা কোন সংঘাতময় রাজনৈতিক পরিস্থিতি চাই না। খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েটে যে ঘটনাটি ঘটেছে, সেখানে অত্যন্ত পরিকল্পিত ভাবে ন্যাক্কারজনক ভাবে জামাত ইসলামি বাংলাদেশের যে ছাত্র সংগঠন ছাত্র শিবির এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের একটি অংশ তারা পরিকল্পিত ভাবে সেখানে তারা ছাত্রদের ওপর হামলা করেছে। এবং আমি বলবো, তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের জন্য তার একটি ব্যর্থ অপপ্রয়াস চালিয়েছে। এখানে আপনারা কিছু ভিডিও ফুটেজ দেখেছেন, যে ঘটনাটি কেন্দ্র করে খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে গন্ডগোলের ঘটনাটি ঘটেছে। ৬ জন ছাত্র ছাদের ওপর থেকে একটি ব্যানার টাঙাচ্ছিল, আমরা পরবর্তীতে ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে তাদেরকে সনাক্ত করতে পারলাম। তারা কারা ছিলো? সেখানে তিনজন ছিলো নিষিদ্ধ ছাত্র লীগের নেতা, বাকি দুজন ছাত্র শিবিরের নেতা। এই ভিডিওতে কি প্রমাণ হয়? এই প্রশ্নটি আপনাদের ওপরই ছেড়ে দিলাম। ধন্যবাদ শামীম ভাই আপনাকে এবং পাশাপাশি সকল পাঠকদেরও আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এমএসএম / এমএসএম

আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ তিন মানুষ মা, স্ত্রী ও কন্যা

বাপেরই জন্ম হলো না, সন্তানের জন্ম হবে কী করে

জাতীয় নির্বাচন আগে চাইঃ শরীফ উদ্দিন জুয়েল

আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন হবে না: সারজিস

‘পুরোনো সংবিধান ও শাসন কাঠামো রেখে নতুন বাংলাদেশ গঠন সম্ভব নয়’

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল

গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধান প্রণয়ন প্রাথমিক লক্ষ্য

দলের ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন নাহিদ ইসলাম, যা যা রয়েছে...

জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ; আহ্বায়ক নাহিদ, সদস্য সচিব আখতার

‘লক্ষ্য ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হওয়া’

নতুন রাজনৈতিক শক্তির অভ্যুদয় : দলে দলে আসছেন ছাত্র-জনতা

এনসিপির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে আ.লীগ-জাপা বাদে সব দল আমন্ত্রিত

সবার দৃষ্টি মানিক মিয়া এভিনিউয়ে