সরিষার তেলে ভুনা খিচুড়ি-গরুর মাংসের রেসিপি

গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি বলতে গেলে খুব কম লোক অপছন্দ করেন। আমরা বেশিরভাগ সময় গরুর মাংস দিয়ে একসঙ্গে খিচুড়ি রান্না করে খেয়ে থাকি। তবে আলাদা আলাদা ভুনা খিচুড়ি-গরুর মাংস খেয়েছেন কি? না খেয়ে থাকলে আজই চট করে রান্নাটা শিখে নিন আর টেষ্টটা দ্রুত করুন।
এই রেসিপির স্বাদ ভিন্ন হবে। কারণ এতে কোনো সাদা তেল ব্যবহার করা হবে না। ভুনা খিচুড়ি ও গরুর মাংস দুটিই রান্না হবে সরিষার তেল দিয়ে। তাই ঘরেই ছুটির দিনে রান্না করে পরিবারের অন্য সদস্যদের ট্রিট করতে পারেন। এটি খেতে দারুণ। রান্না করাও খুব সহজ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সরিষার তেলে ভুনা খিচুড়ি-গরুর মাংস রান্নার রেসিপিটি-
মাংসের উপকরণ: হাড় চর্বিসহ গরুর মাংস দেড় কেজি, রসুন বাটা এক টেবিল চামচ, আদা বাটা দেড় টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি এক কাপ, লাল মরিচের গুঁড়া দুই চা চামচ, হলুদ গুঁড়া দেড় চা চামচ, জিরা গুঁড়া এক চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়া এক চা চামচ, গরম মশলার গুঁড়া আধা চা চামচ, তেজপাতা দুইটি, টালা জিরা গুঁড়া সিকি চা চামচ, সরিষার তেল আধা কাপ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালী: প্রথমে পাত্রে গরুর মাংস ঢেলে দিন। ভাল কথা,সবকিছু কিন্তু ভাল করে ধুয়ে নিবেন।তারপর, আদা, রসুন বাটাসহ সব রকম মশলা দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। এক ঘণ্টা রেখে দিন। এবার যেই হাঁড়িতে রান্না করবেন, চুলায় বসিয়ে দিন। পেঁয়াজ কুচি দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন। পেঁয়াজ কুচির রং পরিবর্তন হলে ম্যারিনেট করা মাংস দিন এবং কিছুক্ষণ নেড়ে কষিয়ে নিন। জ্বাল কমিয়ে ঢেকে দিন ৩০ মিনিটের জন্য। মাঝেমধ্যে ঢাকনা তুলে একটু নেড়েচেড়ে দেবেন। মাংসের পানিতেই মাংস সিদ্ধ হবে। যদি সিদ্ধ না হয়, তবে সিদ্ধ হওয়ার জন্য এক থেকে দেড় কাপ গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন অল্প আঁচে। মাংস হয়ে এলে টালা জিরার গুঁড়া দিন এবং ৫ মিনিট ঢেকে দমে রাখুন। ঝোল মাখা মাখা হয়ে এলে খিচুড়ির সঙ্গে পরিবেশন করুন।
খিচুড়ির উপকরণ: পোলাওয়ের চাল তিন কাপ, মুগ ডাল এক কাপ, মসুরের ডাল আধা কাপ, সরিষার তেল আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি এক কাপ, আদা কুচি এক টেবিল চামচ, এলাচি পাঁচটি, লবঙ্গ তিনটি, তেজপাতা দুইটি, দারুচিনি দুই টুকরা, রসুন বাটা এক টেবিল চামচ, আদা বাটা এক টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া এক চা চামচ, মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ, জিরা গুঁড়া এক চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়া এক চা চামচ, গরম মশলার গুঁড়া এক চা চামচ, যে কোনো আচার তিন টেবিল চামচ, লবণ স্বাদ মতো, কাঁচা মরিচ ৮ থেকে ১০টি, গরম পানি সাত কাপ।
দেড় কেজি গোষের জন্য এই পরিমান চাল,মসলা।আপনারা চাল,গোষের পরিমান বাড়িয়ে দিলে সেই সময় সবকিছুর পরিমান আন্দাজ করে কমবেশী করে নিবেন।
প্রণালী: প্রথমে মুগ ডাল সামান্য ভেজে নিন। ডালের রং একটু পরিবর্তন হলে নামিয়ে নিন। ডাল ধুয়ে সামান্য পানি দিয়ে ৫০ শতাংশ সিদ্ধ করে রাখুন। মসুর ডাল ভালো করে ধুয়ে মুগ ডালের সঙ্গে রাখুন। চাল ধুয়ে চালনির মধ্যে নিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। হাঁড়িতে
এমএসএম / এমএসএম

অফিসে দীর্ঘ সময় বসে থাকলে কি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়

মিষ্টি পেয়ারা চিনবেন কীভাবে?

খেজুর কতটা উপকারী?

তিরামিসু তৈরির রেসিপি

মোচার বড়া তৈরির রেসিপি

চালতার আচার তৈরির রেসিপি

চুল পড়া বন্ধ করবে এই ৪ খাবার

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ৫টি ঘরোয়া উপায়

ত্বকে বয়সের ছাপ কমাবে যেসব পানীয়

ক্রিম মাশরুম স্যুপ তৈরির রেসিপি

গর্ভাবস্থার শেষের দিকে আয়রনের ঘাটতি পূরণে যা খাবেন

পেটফাঁপা কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য, এই ৫ বীজ খেলে মিলবে উপকার
