ঢাকা মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

আমার বেতন এখন ১ ল‍াখ ২০ হাজার টাকা : সাবেক জবি উপাচার্য


ইউছুব ওসমান, জবি  photo ইউছুব ওসমান, জবি
প্রকাশিত: ৩০-১২-২০২১ দুপুর ৪:৯
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, একজন প্রফেসরের যে বেতন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ছিল, সেটা ১০০ গুণ বেড়েছে। কারণ আমি যখন টিচার হিসেবে জয়েন করি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি ৭৫০ টাকা স্কেলে মোট ১১০০ টাকা বেতন পেতাম। আমার বেতন এখন ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো। সেভাবেই কিন্তু আমাদের চালের দাম বড়জোর ৫ গুণ বাড়ছে। বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
 
ড. মীজানুর রহমান আরো বলেন, আমরা উন্নয়ন করছি। পরিসংখ্যান দিয়েই অনেক কিছু বলা যায়। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ আছি। পরিসংখ্যানের বাইরে গিয়ে আমরা সবকিছুই নিজেরাই দেখতে পাচ্ছি। আমরা সারাদেশের মানুষদের কাপড় পরাই, গার্মেন্টস শিল্পে সেরকম উন্নয়ন আমাদের। কৃষিতেও আমাদের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন চোখে পড়ার মতো। শিক্ষার ক্ষেত্রেও আমরা পুরুষ নারীর সমতা নিয়ে আসছি শিক্ষাতে। 
 
তিনি বলেন, দেশ-বিদেশে এত সমালোচনা হয়, ফেসবুকে লেখালেখি হয়৷ কেউ কি বলেছে কোনো এলাকার মানুষ না খেয়ে আছে? নেই। কারণ আমরা উন্নয়নের পথে হাঁটছি। আমরা ২০৪০ সালের মধ্যে ধনী রাষ্ট্র হব, সেটা হব ডলারের হিসাবে। সেটা আমরা অর্জন করব।
 
ড. মীজানুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ বাংলাদেশ, এখানে মুক্তি শব্দটা অনেক বেশি তা‍ৎপর্যপূর্ণ। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেটা কিন্তু অসম্পূর্ণ ছিল না। তিনি কিন্তু স্বাধীনতার ঘোষণাই দিয়েছিলেন। ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ পুরো ভাষণটিই এখন বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। এই পুরো ভাষণের মধ্যে উনি স্বাধীনতা শব্দটি একবার ব্যবহার করেছেন আর মুক্তি শব্দটা ব্যবহার করেছেন পাঁচবার। কিসের মুক্তি? মুক্তিটা ছিল শোষণ মুক্তি, সামাজিক যে সমস্যাগুলো আছে, এই যে ধর্মান্ধতা- এ সবকিছু থেকে মুক্তির কথা বলেছেন।
 
বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের উদ্যোগে 'মুক্তিসংগ্রামের সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ' শীর্ষক এই সেমিনার আয়োজিত হয়। এ সময় স্বাগত বক্তব্য দেন কলামিস্ট ও ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস। 
 
সেমিনারে বাংলাদেশ প্রগতিশীল ফোরামের সভাপতি ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড মীজানুর রহমানের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ। 
 
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড কামালউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী, সর্ব ইউরোপীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি এম নজরুল ইসলাম, দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. মামুন আল মাহতাব।

শাফিন / জামান

চাকসুর প্রচারণা শেষ, ভোট আগামীকাল

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, গোবিপ্রবি শাখার নেতৃত্বে ইমন-জান্নাতি

জাককানইবি ছাত্রদলনেতা মামুনের নেতৃত্বে ডাইনিং-এ ভাত ফ্রি করার দাবিতে আবেদন

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর

শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ

জবি তরুণ কলাম লেখক ফোরামের দায়িত্বে ইমন-সোহান

নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যের শিকার শিক্ষার্থীরা, মাত্র ৮ শতাংশ শিক্ষক জবিয়ান

ইউনিসেফের ‘জেনইউ’ প্রোগ্রামে যুক্ত হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

খাতা দেখা শেষ, ১৮ অক্টোবরের আগেই এইচএসসির ফল

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর

মাতামুহুরি নদীতে গোসলে নেমে সাবেক চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

রাজনৈতিক দুষ্টচক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখলে নিয়েছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত