ঢাকা রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫

প্রাথমিকে শূন্যপদ পূরণের দাবিতে মানববন্ধন


আব্দুর রব সুজন photo আব্দুর রব সুজন
প্রকাশিত: ২৭-১১-২০২২ রাত ৮:৫৯

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক পদে ৪৫ হাজার প্রার্থীকে নিয়োগের কথা বলা হলেও পদসংখ্যা ৩২ হাজারই রাখা হচ্ছে। তবে সব শূন্যপদ পূরণ করলে নিয়োগ দেওয়া যাবে ৫৮ হাজারের মতো। সম্প্রতি ঘোষণা করা ৩২ হাজার ৫৭৭টি পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে রোববার সাকাল ১০টায় জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করেছেন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ এর চাকরিপ্রত্যাশীরা।

এ সময় বক্তারা বলেন, প্রাথমিকের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ৩ জনে ১ জন নিয়োগের কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। বিশাল সংখ্যক পদ খালি থাকার পরও নিয়োগে কোনো গুরুত্ব নেই। এমনিতেই করোনায় আমাদের ক্ষতিসাধন হয়েছে। আমরা দ্রুত শূন্যপদের বিপরীতে নিয়োগ নিশ্চিত চাই।

২০২০ এর চাকরিপ্রত্যাশীদের দাবিগুলো হলো- শূন্যপদের বিপরীতে সর্বোচ্চ সংখ্যক নিয়োগ দেয়া, বিদায়ী সচিব ৫৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা উল্লেখ করলেও তা বাস্তবায়িত না হওয়া, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ৪৫ হাজার জন নিয়োগের কথা বললেও তা বাস্তবায়িত না হওয়া, নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ৩ জনে ১ জন নিয়োগ দেয়া হলেও সেটি না মানা, ৬০ হাজারের বেশি শূন্য পদের বিপরীতে নিয়োগ না দেয়া,২০২৩ সাল থেকে প্রাথমিকের বিদ্যালয় এক শিফটে চলবে। সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে পাঠদান নিশ্চিত করতে হবে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯-এর ৮ ধারার ২ নম্বর উপধারাতে (ঘ) বলা হয়েছে, ‘নির্ধারিত কোটার শিক্ষকদের মধ্যে প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে (নারী ৬০ শতাংশ, পোষ্য ২০ শতাংশ ও অবশিষ্ট পুরুষ শতাংশ) অবশ্যই ২০ শতাংশ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। তবে শর্ত থাকে, এভাবে ২০ শতাংশ কোটা পূরণ না হলে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া যাবে।’

বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এসব বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষক আছেন প্রায় পৌনে চার লাখ। প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা তিন ধাপে নেওয়া হয়। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৪০ হাজার ৮৬২, দ্বিতীয় ধাপে ৫৩ হাজার ৫৯৫ এবং তৃতীয় ধাপে ৫৭ হাজার ৩৬৮ জন। তিন ধাপের মৌখিক পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হয়েছেন এবার তাদেরই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে।

এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত পদেই নিয়োগ দেওয়া হবে। সে অনুসারে ৩২ হাজার ৫৭৭টি পদেই নিয়োগ দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। নিয়োগ পরীক্ষায় আবেদন করেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন। এরপর পদ বাড়িয়ে ৪৫ হাজার নিয়োগের কথা বলা হয়। করোনাসহ বিভিন্ন কারণে নিয়োগ কার্যক্রম দীর্ঘ দিন ধরে ঝুলে ছিল। এরই মধ্যে অবসরজনিত কারণে আরো ১০ হাজারেরও বেশি পদ শূন্য হয়। এই অবস্থায় ৫৮ হাজার পদে শিক্ষক নিয়োগের ব্যাপারেও প্রস্তাব করা গত অক্টোবরে। কিন্তু কর্তৃপক্ষের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত হলো, ৩২ হাজার ৫৭৭ পদেই জনবল নিয়োগ দেওয়া।

প্রীতি / প্রীতি

মাতামুহুরি নদীতে গোসলে নেমে সাবেক চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

রাজনৈতিক দুষ্টচক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখলে নিয়েছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত

সাইবার বুলিং ও নিরাপত্তাহীনতায় চাকসু নির্বাচনে সীমিত নারী প্রার্থীর অংশগ্রহণ

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর লক্ষাধিক টাকার টাইলস আত্মসাত

পিডি নিয়োগে প্রথম হয়েও বাদ শেকৃবি অধ্যাপক , নিয়ম ভেঙে প্রকল্প পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা

পবিপ্রবির নতুন উদ্যোগে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য স্থায়ী নামাজ রুম

ডিআইইউতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন সম্পন্ন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভিপি মৃদুল, জিএস রায়হান

আইএফপিআরআই ও সার্ক কৃষি কেন্দ্রের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি'তে শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন BIM 2025

চাকসু নির্বাচনে ব্যালট নম্বর প্রকাশ, আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু

গঠনতন্ত্রে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের সংযোজন করে ইকসু'র দাবি