ঢাকা মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫

যে খাবারে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে


আব্দুর রব সুজন photo আব্দুর রব সুজন
প্রকাশিত: ২৪-১২-২০২২ বিকাল ৬:৫

খাটো অভিভাবকরা মনে করেন, তাদের সন্তানও তাদের মতো খাটো হবে। এ কথাটি সব সময় সত্যি হয় না। মনে রাখতে হবে, যথোপযুক্ত খাবার এবং পরিশ্রম আপনার শিশুকেও লম্বা করে দিতে পারে। সব অভিভাবকই চান তার সন্তান যেন সবটুকু পুষ্টি পায়। উচ্চতার ক্ষেত্রে সঠিক খাওয়া দাওয়ার গুরুত্ব একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের খাওয়াদাওয়ার উপর বাড়তি নজর রাখা জরুরি। শিশুর শারীরিক বিকাশ ঘটাতে দুধ, মুরগির মাংস এবং অন্যান্য প্রাণিজ খাবার শিশুর শরীর বৃদ্ধির জন্য দারুণ কাজ করে। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার শিশুকে নিয়মিত খেতে দিলে শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর জন্য আদর্শ খাবার দুধ। শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ এতে বিরাজমান।

আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত এক গবেষণা অনুসারে, খাবারের সঙ্গে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির সরাসরি সম্পর্ক আছে। বিশেষ করে দুধ, মুরগির মাংস এবং অন্যান্য প্রাণিজ খাবার শিশুর শরীর বৃদ্ধির জন্য দারুণ কাজ করে। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার শিশুকে নিয়মিত খেতে দিলে শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে।

পছন্দ অনুযায়ী শিশুকে প্রতিদিন এ খাবারগুলো খাওয়ান:

ডিম: শিশুর শারীরিক বিকাশ ঘটাতে আয়রন, ভিটামিন, মিনারেলস সমৃদ্ধ ডিমের বিকল্প নেই। সন্তানের উচ্চতা বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ডিম। সেদ্ধ, পোচ শিশুর পছন্দ অনুযায়ী শিশুকে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ান।

দুধ: শিশুর জন্য আদর্শ খাবার দুধ। শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ এতে বিরাজমান। এটা শিশুর পেশি গঠন করে। শুধু তা-ই নয়, পেশিকে শক্ত এবং মস্তিষ্ককে ধারালো করে।

কলা: শিশুর বৃদ্ধির জন্য কলা খুবই জরুরি। এটা সহজে হজম হয় এবং পুষ্টিগুণ দ্রুত শরীরে পৌঁছায়। শিশু যদি কলা খেতে না চায়, তবে দুধ দিয়ে মিল্কশেক বানিয়ে দিলে খাবে। তাতে শিশু দুধ ও কলার পুষ্টিগুণ একসঙ্গে পাবে।

বাদাম: বাদাম থেকে প্রচুর শক্তি এবং পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। মিনারেল, ভালো চর্বি এবং অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের বাদাম থেকে। এসব উপাদান আপনার শিশুর বৃদ্ধি ঘটানোর জন্য দারুণ কাজ করে।

সয়া: প্রোটিন, ফাইবার ও ভিটামিনের দারুণ উৎস সয়া। এখান থেকে শরীর গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাওয়া সম্ভব। বিশেষ করে যারা নিরামিষভোজী তারা ডিমের বিকল্প হিসেবে শিশুকে সয়া খাওয়াতে পারেন।

মাছ: সব বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই মাছের মতো উপকারী খাবার খুব কমই আছে। মাছে রয়েছে ভরপুর পরিমাণে আয়রন, জিঙ্ক, ভিটামিন-এর মতো পুষ্টিকর উপাদান। মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শিশুদের উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

সুজন / সুজন

সেরা কালোভুনা, ব্যতিক্রম ঝুরা গোশত ও সুস্বাদু হান্ডি গোশত বেনারশী পল্লীর আপ্যায়ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে

হার্ট অ্যাটাকের এক মাসের আগেই শরীর সর্তক করে

ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে যেসব ব্যায়ামে

মুখে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে দাঁতের ক্ষয়, বাঁচতে যা করবেন

ক্যান্সার দূরে রাখার ৬ উপায়

দাম্পত্যে ব্যক্তিগত সম্মান কতটা জরুরি?

সকালে যে ৫ পানীয় বেশি উপকারী

ঘুমের সময় মস্তিষ্ক কী কী কাজ করে

দুধ-জুসে কি শিশুর দাঁতে ক্যাভিটি হয়?

সন্তানের হাতের লেখা ভালো করার কৌশল

বয়স ৫০ পেরিয়েও সুস্থ থাকার ৫ উপায়

পুড়ে গেলে কেন বরফ দিতে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা

ঢাকাবাসীকে নতুন স্বাদের সব কেবাব দিচ্ছে কেবাব এক্সপ্রেস মোহাম্মাদপুর