ঢাকা রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫

অর্থনীতির তিন সূচকে সুখবর


আব্দুর রব সুজন photo আব্দুর রব সুজন
প্রকাশিত: ৪-১-২০২৩ বিকাল ৬:৫৬

নতুন বছরের শুরুতেই দেশের অর্থনীতির তিন সূচকেই পরিস্থিতি ইতিবাচক। গত বছর নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বর মাসে রপ্তানি আয় বেড়েছে রেকর্ড পরিমাণে। এর মধ্যে অন্যতম হলো প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। সামান্য কমেছে মূল্যস্ফীতির হার। সোমবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন এবং রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে রেমিট্যান্সের হালনাগাদ তথ্য পাওয়া গেছে। এর আগে এমসিসিআই তাদের ত্রৈমাসিক পর্যালোচনায় অর্থনীতির তিনটি বিষয়ে কিছু ঝুঁকির তথ্য প্রকাশ করেছিল।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকট এবং আন্তর্জাতিক বাজারে মন্দার মধ্যেও দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ হাজার ৭১৯ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২ হাজার ৭৩১ কোটি ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় শূন্য দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি হয়েছে। পাশাপাশি গত অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছিল ২ হাজার ৪৬৯ কোটি ডলার। সে তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ। গত নভেম্বরে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৫০৯ কোটি ডলার। গত ডিসেম্বরে আয় হয়েছে ৫৩৬ কোটি ডলার। নভেম্বরের চেয়ে ডিসেম্বরে বেশি হয়েছে আয়।

ইপিবির প্রতিবেদনে আরো জানা গেছে, একক মাস হিসাবে বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হলেও প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। ডিসেম্বরে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫৪২ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ৫৩৬ কোটি ডলার। আয় কম হয়েছে ১ দশমিক ০৩ শতাংশ। তবে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে আয় হয়েছে ৪৯০ কোটি ডলার। সে ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ।

গত শনিবার পূর্বাচল নতুন শহরের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ২৭তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছিলেন, আমরা আশা করছি চলতি অর্থবছরে (২০২২-২৩) ৬৭ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। ‘গত অর্থবছরে রপ্তানি আয় ৬১ বিলিয়ন ডলার  হয়েছে। এবার টার্গেট ৬৭ বিলিয়ন। আমাদের গ্রোথ (প্রবৃদ্ধি) ভালো, নভেম্বর পর্যন্ত আমাদের ১০ শতাংশ গ্রোথ আছে’।

বাণিজ্যমন্ত্রী আরো জানান, ‘আমাদের পরিসংখ্যান বলছে প্রতিবছর আমাদের রপ্তানি বাড়ছে। যদিও মাঝখানে করোনার জন্য অনেক সমস্যা হয়েছে। আমরা একবার ৫৮ বিলিয়ন ডলার টার্গেট করেছিলাম, সেটা ৬০ বিলিয়ন ক্রস করছে। এখন বৈশ্বিক ঝামেলা যাচ্ছে। ইউক্রেন- রাশিয়া যুদ্ধ চলছে। কোভিড বাড়ছে। সারা পৃথিবীতেই একটা অস্থির অবস্থা। তার মধ্যেও সুখের বিষয়-আমরা যেটা ভয় পাচ্ছিলাম আমাদের ওপর বড় ধরনের চাপ আসবে কিনা সেটা কেটে গেছে। বড় ধরনের চাপে পড়ব না।’

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট ড. জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, মূল্যস্ফীতি কমা মানে পণ্যের দাম কমাটা বোঝায় না। মূল্যস্ফীতি কিছু কম মানে হচ্ছে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির হার কমেছে। কিন্তু যেটি হয়েছে সেটিও তো অনেক বেশি। বাজারে আমন ধান এবং শীতের সবজি আসায় খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার নিম্নমুখী হলেও খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের ক্ষেত্রে তেমন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না।

ইপিবি’র তথ্য মতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ হাজার ১৯৪ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ২ হাজার ২৯৯ কোটি ডলার। আয় বেশি হয়েছে ৪ দশমিক ৮১ শতাংশ। এ ছাড়া গত অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছে ১ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার। সে ক্ষেত্রে একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। একইভাবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৬৭ কোটি ডলার। আয় হয়েছে ৬৩ কোটি ডলার। সে ক্ষেত্রে আয় কম হয়েছে ৫.৬ শতাংশ। এ ছাড়া গত অর্থবছরের একই সময় আয় হয়েছে ৫৬ কোটি ডলার। সে ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১৩ শতাংশ।

এদিকে বিবিএসের তথ্য মতে, বাজারে পণ্যমূল্য না কমলেও দেশের মূল্যস্ফীতিতে বিরাজ করছে নিম্নমুখী ধারা। গত ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। নভেম্বর মাসে এ হার ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। তবে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে এই হার ছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। এ হিসেবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি অনেক বাড়তি রয়েছে। এ ছাড়া গত মাসে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৭ দশমিক ৯১ শতাংশ, যা নভেম্বর মাসে ছিল ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। এ ছাড়া খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশে, যা নভেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ। অপর দিকে গড় মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এক বছরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৭০ শতাংশ।

বিবিএস বলেছে, গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ, যা নভেম্বরে ছিল ৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এ সময় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১১ শতাংশ, নভেম্বরে ছিল ৮ দশমিক ২৩ শতাংশ। এ ছাড়া খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ২৯ শতাংশ, নভেম্বর মাসে যেটি ছিল ১০ দশমিক ৩১ শতাংশ।

এদিকে ডিসেম্বর মাসে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৪৩ শতাংশে, যেটি নভেম্বর মাসে ছিল ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। এ সময় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ, যেটি নভেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ ছাড়া খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, যা তার আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ।

বিবিএস’র প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ডিসেম্বর মাসে মজুরি হার বেড়ে হয়েছে ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ, যা নভেম্বর মাসে ছিল ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে কৃষিতে বেড়ে হয়েছে ৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যেটি নভেম্বরে ছিল ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ। এ ছাড়া শিল্পে মজুরি হার বেড়ে হয়েছে ৭ দশমিক ১২ শতাংশ, যেটি নভেম্বর মাসে ছিল ৭ দশমিক ০৬ শতাংশ। সেবা খাতেও মজুরি হার বেড়ে হয়েছে ৭ দশমিক ২৬ শতাংশ, যা নভেম্বর মাসে ছিল ৭ দশমিক ১৭ শতাংশ।

এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ সামান্য বেড়েছে। ওই মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। গত নভেম্বরে এসেছিল ১৫৯ কোটি ৫১ লাখ ডলার। এ ছাড়া ২০২১ সালের ডিসেম্বরের চেয়ে প্রায় ৭ কোটি ডলার বেশি এসেছে ডিসেম্বরে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৩ কোটি ডলার।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৪৯ কোটি ৩২ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ২৩ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে এ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে ২৫ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বেশি এসেছে।

তবে তিনটি বিষয়কে ঝুঁকির তালিকায় রয়েছে। ব্যবসায়ীদের প্রভাবশালী সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) তাদের পর্যালোচনায় জানা গেছে, তার মধ্যে প্রথমে আছে প্রবাসী আয়ের কথা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশের প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৭৬ কোটি ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে সাড়ে ১৪ শতাংশ কম। এ নিয়ে এমসিসিআইয়ের পর্যালোচনায় বলা হয়, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবাসী আয় এসেছে প্রায় ৩৩৯ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেশি। এ বৃদ্ধির কারণ প্রান্তিকের প্রথম দুই মাসে আয় অনেক বেশি হয়েছিল। তবে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল সাত বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এমসিসিআই বলছে, এ পতনের কারণ মধ্যপ্রাচ্যের তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর দুর্বল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। সম্প্রতি তেলের দাম কিছুটা বাড়লেও এসব দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। এ ছাড়া ইউরোপের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও অবৈধ পথে প্রবাসী আয় আসছে বলেও উল্লেখ করা হয় পর্যালোচনায়। এতে আরও বলা হয়, অক্টোবর মাসে প্রবাসী আয় বৃদ্ধি সরকারের জন্য সুখবর। এটা সম্ভব হয়েছে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন উদ্যোগের কারণে।

রপ্তানি খাত নিয়ে এমসিসিআইয়ের পর্যালোচনায় উল্লেখ করা হয়, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে পণ্য রপ্তানি করে প্রায় ৮৬৬ কোটি ডলার আয় হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি। অবশ্য এই আয় আলোচ্য সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ দশমিক ৮৪ শতাংশ কম। রপ্তানি খাত-সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে এমসিসিআই বলেছে, পোশাক খাতে নিরাপদ কর্মপরিবেশের ক্ষেত্রে উন্নতি ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ থাকায় রপ্তানি আয় বেড়েছে।

মূল্যস্ফীতি নিয়ে পর্যালোচনায় বলা হয়, পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ১২ শতাংশ, যা বিগত দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার জন্য এমসিসিআই কিছু খাদ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে।

পর্যালোচনায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এমসিসিআই অর্থনীতির প্রায় সব খাতের অবস্থা তুলে ধরেছে। এতে দেখা যায়, রাজস্ব আয়, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন, বৈদেশিক সাহায্যের ব্যবহার, সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ, আমদানি ইত্যাদি বেড়েছে। অন্যদিকে বৈদেশিক লেনদেনে ঘাটতি বেড়েছে এবং ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে।

পর্যালোচনায় জানানো হয়, আর্থিক খাতের মধ্যে ব্যাপক মুদ্রার সরবরাহের প্রবৃদ্ধি কমেছে এবং বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। আমানতের সুদের হার কিছুটা বেড়েছে এবং ঋণের সুদের হার কিছুটা কমেছে। শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি ইতিবাচক বলে উল্লেখ করা হয় পর্যালোচনায়।

এমসিসিআই মনে করে, দেশে যে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তা সামনের দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি রপ্তানি, আমদানি ও প্রবাসী আয় বাড়বে। সংগঠনটির প্রাক্কলন অনুযায়ী, অক্টোবরের হিসেবে মূল্যস্ফীতি বাড়বে। এরপর সেটা কমতে পারে।

সুজন / সুজন

অধিকাংশ শেয়ারের দর বাড়লেও কমেছে লেনদেন

বৃষ্টির কারণে সবজির দাম কিছুটা বাড়তি

পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে ফিরিয়ে আনা সম্ভব

চলতি অর্থবছর শেষে দেশের প্রবৃদ্ধি বেড়ে হবে ৫ শতাংশ

মঙ্গলবার সারা দেশে জুয়েলারি দোকান বন্ধ

গরিবের পাঙাশ-তেলাপিয়া-ব্রয়লারে আগুন, শুক্রবার এলেই বাড়ে দাম

শেখ হাসিনার পরিবার ও ১০ শিল্প গোষ্ঠীর ৫৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

পুলিশের জন্য কয়েকশ কোটি টাকায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা আনা হবে

ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১ টাকা বাড়ছে, আপত্তি ব্যবসায়ীদের

সাইফুজ্জামানের নামে আরও ৫ দেশে সম্পদের খোঁজ দুদকের

চালের দাম কমেছে, স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে

পাঁচ ব্যাংক চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে, বসছে প্রশাসক

বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক কমানোর আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের