ঢাকা বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

নবীনদের পদচারণায় মুখরিত হাবিপ্রবি ক্যাম্পাস


আবু সাহেব, হাবিপ্রবি photo আবু সাহেব, হাবিপ্রবি
প্রকাশিত: ১৮-১-২০২৩ বিকাল ৫:৫

স্বপ্ন পূরণের উদ্দেশ্যে নবীনদের পদচারণায় মুখরিত উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যপীঠ দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ক্যাম্পাস। বিশ্বের জ্ঞান- বিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনের স্থান হলো বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় হলো একটি পরিবার তুল্য সুসজ্জিত বৃহৎ জ্ঞানের একটি আতুরনিবাস। স্বপ্ন পুরণের লক্ষ্যেই ছোট পরিবার ছেড়ে বৃহৎ পরিবারে আগমন হয় নবীনদের। 

 
সেই স্বপ্নে কারোবা হওয়ার ইচ্ছা কৃষিবিদ , কারোবা ইঞ্জিনিয়ার, কেউবা পশু চিকিৎসক, কেউবা হতে চায় সাহিত্যিক, কেউবা অর্থনীতিবিদ, কেউবা হতে চায় উদ্যোক্তা আবার কেউবা হতে চায় সমাজতত্ত্ববিদ। এই স্বপ্ন নিয়েই প্রতিবছর নবীনদের আগমনে প্রাণের নতুন সঞ্চার ঘটে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। নিজেদের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে নিজ পছন্দের বিভাগ বেছে নিয়েছে এসব নবীন শিক্ষার্থীরা। ২০২২ শিক্ষাবর্ষেও বিশ্ববিদ্যালয়ের অরিয়েন্টেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে নবীন শিক্ষার্থীদের আগমন ঘটে। তাদের সরব পদচারণায় মুখরিত এখন পুরো হাবিপ্রবি ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাসে এসে কিছুদিনের মধ্যেই প্রবীণদের সাথে নবীনরা তৈরি করেছে সেতুর মেলবন্ধন এবং বড়দের দেখলে বিনম্র সালামের মাধ্যমে ঘটাচ্ছে ভাবের আদান প্রদান। কেউবা ভার্চুয়াল জগতকে সমৃদ্ধ করায় ব্যস্ত। বন্ধু-বান্ধব ও বড় ভাই-বোনদের সাথে পরিচিত হয়ে বাড়িয়ে নিচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের বন্ধুর তালিকা। পড়ালেখার পাশাপাশি কেউবা নিজেকে মেলে ধরছে সৃজনশীল কিছুর প্রতিভার মাধ্যমে। 
 
বিশ্ববিদ্যালয় জগতে ভর্তির অনুভূতি ও নতুন অভিজ্ঞতা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যোসাল সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিস অনুষদের ইংরেজি বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী রত্না আক্তার বলেন, “উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হাজী মোহাম্মদ দানেশ  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হতে পেরে নিজেকে উৎফুল্ল এবং গর্বিত মনে করছি নিজেকে। ভর্তি হওয়ার পর একজন অফিশিয়াল শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচিত হতে আমাদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে যুক্ত হতে পেরে আরো আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছি। অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানের উপস্থিত শ্রদ্ধেয় ডীন মহোদয় এবং আমাদের ফ্যাকাল্টির সকল শ্রদ্ধেয় স্যার মহোদয়, তারা তাদের অসামান্য অভিভাষণে আমাদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। তাদের অমায়িক কথাবার্তা গুলো আসলেই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া বক্তব্য। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব তাদের অনুপ্রেরণামূলক দিকনির্দেশনা সমূহ নিজের মধ্যে ধারণ করা এবং যথাসাধ্য পালন করার এবং এই ঐতিহ্যবাহী স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়টির মর্যাদা আরো উঁচু পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারি সেই আশা করি”।
 
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে পদাপর্ণ করতে গিয়ে বাস্তব জীবনে অভিজ্ঞতা জানিয়ে আবেগে আপ্লূত হয়ে ইংরেজি বিভাগের আরেক নবীন শিক্ষার্থী মোঃ আলাআমিন বলেন, “আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা মোটেই সহজ ছিল না। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার পরে আমার বন্ধুরা যখন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতির জন্য কোচিং করে তখন আমিও ভর্তি প্রস্তুতির জন্য তাদের সাথে কোচিং করতে চেয়েছিলাম কিন্তু আর্থিক প্রতিবন্ধকতার কারণে ঘরে বসে প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে দীর্ঘ কষ্টের পথ পাড়ি দিয়ে আজ আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে পদার্পণ করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় বলে যে আলাদা এক জগৎ রয়েছে তা নিজের চোখে না দেখলে বুঝা সম্ভব না।বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির মাধ্যমে আমার জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে এবং আমার লক্ষ্য পূরণের প্রবেশদ্বার উন্মোচন করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনে আমার এক অনন্য অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছে যেন এক নতুন জগতে প্রবেশ করেছি। ক্যাম্পাসের শান্ত এবং আনন্দময় পরিবেশ যেন এক অপরূপ সৌন্দর্য ধারণ করেছে আর আমি সেই সৌন্দর্যে আত্মহারা হয়ে জীবনের স্বার্থকতা খুঁজে পেয়েছি। এছাড়া একটি বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের জীবনকে নতুন ভাবে উপলব্ধি করতে শেখায়। তাই আমার জীবনে এক স্বপ্নময় অনুভূতিতে রূপ নিয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। সর্বোপরি আমার জীবনে একটা বড় প্রাপ্তি হল আমি একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র”।
 
নতুন জয়গায় নতুন অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে কৃষি অনুষদের নবীন শিক্ষার্থী সাবিহা আঞ্জুম জানান, “উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হাবিপ্রবির সবচেয়ে পুরনো অনুষদে ভর্তি হতে পেরে আমি গর্বিত। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে অনেকটা যুদ্ধক্ষেত্র পাড়ি দিতে হয়। এই যুদ্ধক্ষেত্রে জয়ী হয়ে নিজের কাঙ্ক্ষিত স্থান অর্জন ও অনেকের মাঝে নিজেকে আলাদা করে তুলে ধরা খুব কম মানুষের ভাগ্যে জোটে। হাজার স্বপ্নে বোনা সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হয়ে যেদিন প্রথম পদাচারন করা হয়, সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি। আমার জন্যও তেমন তাই ছিল। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমার প্রথম পছন্দ ছিলো হাবিপ্রবির কৃষি অনুষদ। আজকে আমার স্বপ্ন পূরন হয়েছে। আজ আমি হাবিপ্রবির অংশ। প্রথম যে দিন বিশ্ববিদ্যালয় আসি আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে আজই আমার স্বপ্ন পুরণের দিন। পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে নতুনদের আগমনে এক আনন্দময় পরিবেশ বিরাজ করেছিল। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির আগে কয়েকবার এখানে আসা হয়েছিল। কিন্তু সেটা শুধু ঘুরতে। আর আজ আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অংশ। তাই হয়ত এই অনুভুতিটা এত অনন্য। অবশ্য এই আনন্দের সাথে কিছুটা ভয়ের মিশ্রনও ছিল। নতুন জায়গা, নতুন মানুষ, নতুন এক জীবনের সূচনা। বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা মানুষ গুলো সবাই সেদিন অপরিচিত মুখ। সবার সাথে সবাই পরিচিত হওয়া, একসাথে ক্লাস শেষে সময় কাটানো, খাওয়া-দাওয়া, এর মাঝে একে অন্যের সম্পর্কে জানা।নআর একটা সময় পার হতেই তারা হয়ে ওঠেছে অতি-পরিচিত মুখ। প্রথম দিনে শিক্ষকদের সাথে অভিজ্ঞতার কথা বলতে গেলে খুবই সুন্দর। অনুষদের সব শিক্ষক তাদের নিজ নিজ পরিচয় তুলে ধরে নিজ নিজ অভিজ্ঞতা নতুনদের সাথে শেয়ার করে। সে দিনের প্রত্যেকটা কথা অনেক অনুপ্রাণিত করে বিশ্ববিদ্যালয় যে একটি পরিবার থেকে কম নয় বরং বেশি সেটা বুঝতে পারি যখন বড় ভাইয়া-আপুদের সাথে আলাপ হয় শিক্ষকদের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় পথ নির্দেশকও বলা চলে। প্রথম পদচারণের দিনটাতে পরম স্নেহেই বরন করে নেয় আমাদের। আর এখন তাদের থেকেই পথ-নির্দেশনা নিয়ে নিজ গন্তব্যে পৌছাতে চাই, শিখতে চাই কিভাবে নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করতে হবে। ভর্তির আগে থেকেই স্বপ্নের অনেকটা জায়গা ঘিরেই থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসকে কেন্দ্র করে। সকাল-বিকাল দূর থেকে দেখেই স্বপ্ন গড়েছিলাম পাবলিকিয়ান হওয়ার। আজ যখন সেই বাসে যাত্রী হয়ে প্রথম পদচারনা করি, সত্যিই সেই আনন্দ ধরে রাখার মতো না। প্রত্যেকটা পাবলিকিয়ানই শুধু বলতে পারবে সেই মুহূর্তটার আনন্দ কত গভীর । জীবনের এক স্মৃতিমাখা দিন এটি যা সারা জীবন এক অনন্য অনুভূতি হয়ে থাকবে”।
 
লাল ইটের সাম্রাজ্যের টানে সুদূর দক্ষিণবঙ্গ (যশোর) থেকে উত্তরবঙ্গের এই শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠের কৃষি অনুষদে ভর্তি হয়েছেন আরেক নবীন শিক্ষার্থী নুসরাত আনজুম নিঝুম। বিশ্ববিদ্যালয় জগতে পদার্পণের অভিব্যাক্তি জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, “কিছু অনুভূতি আছে যেগুলাকে কখনো সংজ্ঞায়িত করা যায় না। ভর্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন বাঁধা-বিপত্তির পর নিজেকে স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশ করতে পারা ঠিক সেরকমই এক অনুভূতি। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার পর যখন আমার ভালো মার্কস আসে তখনই আমার ইচ্ছা জাগে যে উত্তরবঙ্গের সেরা বিদ্যাপীঠ হাবিপ্রবির কৃষি অনুষদে পড়বো কারণ ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতির প্রতি আমার অন্যরকম এক আকর্ষণ ছিলো আর সেই সাথে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ অনেক বেশি সমৃদ্ধ। তারপরের কাহিনী সংক্ষিপ্ত কিন্তু স্মরণীয় এবং আম্মু-আব্বুর সাথে দক্ষিণবঙ্গ থেকে উত্তরে চলে আসা এই লাল ইটের ক্যাম্পাসের টানে, এক নতুন জীবনের আনন্দময় শুরু। আমার স্বপ্ন এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক যোগ্য মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারি এবং নিজ দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম প্রতিষ্ঠার জন্য আমি নিরন্তর সচেষ্ট থাকবো”।
 
কৃষকদের আয়ের একমাত্র অবলম্বন ‘গবাদিপশু’ যেন বিনা চিকিৎসায় মারা না যায়, সেই লক্ষ্যে নিজেকে উৎসর্গ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্স অনুষদে ভর্তি হয়েছেন রাজশাহীর মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির হওয়ার অনুভূতি জানিয়ে তিনি বলেন, “আমি এক দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান এবং কৃষকের সন্তান হিসেবে পরিচয় দিতে আমি বিন্দুমাত্র লজ্জাবোধ করছি না। কৃষক পরিবার হতে উঠে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এক প্রতিষ্ঠানে এই অনুষদে ভর্তি হতে পেরে আমি নিজেকে গর্ববোধ মনে করছি। যেহেতু কৃষক পরিবার থেকে আসা আমার, আমি অসহায় কৃষকদের বাস্তবজীবনের সমস্যা গুলো খুব কাছ থেকে লক্ষ্য করেছি। সেই অসহায় কৃষকদের আয়ের একমাত্র অবলম্বন হলো গবাদিপশু, সেই গবাদিপশু যেনো বিনা চিকিৎসায় মারা না যায় সেজন্য আমি নিজেকে গরীবদের মাঝে  সেবা দেওয়ার ইচ্ছে পোষণ করেই আমি আজ এই পর্যন্ত এসেছি। তাই আমি আমি আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে পদার্পণের মাধ্যমে আমার এই স্বপ্ন অবশ্যই স্বার্থক হবে"।
 
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের নবীন শিক্ষার্থী মোঃ সাজিদ উল ইসলাম বলেন, “ভর্তি পরীক্ষার এক কঠিন সংগ্রামের পর পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাবজেক্ট পাওয়া অনেকটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইন্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে পড়ার সুযোগ পেয়ে তাই নিজেকে অনেক ভাগ্যবান বলে মনে করছি। ভর্তি হওয়ার সময় ভার্সিটির ভাইয়েরা অনেক হেল্পফুল ছিলো, যথেষ্ট সহযোগিতা পেয়েছিলাম ভাইদের কাছ থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামটি ছিলো খুবই সুন্দর। শিক্ষকদের বক্তব্য এবং দিক-নিদের্শনামূলক বাণীগুলো আজীবন অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।  দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে আসা অনেক নতুন বন্ধু পেয়েছি, আশা করি তাদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন অনেক সুন্দর হবে। হাবিপ্রবি আমার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়। এখান হতে শিক্ষা জীবন সফল ভাবে শেষ করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনতে চাই”।
 
বিশ্ববিদ্যালয় জগতে প্রবেশের অনুভূতি জানাতে গিয়ে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী শুভ আহমেদ বলেন, “আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের আসার জন্য অনেক সংগ্রাম করেছি অনেক পরিশ্রম করার পরে একটা সিট অর্জন করতে পেরেছি। প্রথম দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে অনেক ভালো লাগছিল নতুন জায়গা নতুন পরিবেশ নতুন বন্ধু সবমিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগছে। জীবনে একটা ইচ্ছা ছিল একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বো, সেটা হয়তো আজ পূরণ করতে পেরেছি। বাবা-মায়ের মুখ উজ্জ্বল করতে পেরেছি এবং আমি অনেক খুশি। প্রথম দুই এক দিন একটু খারাপ লাগছিল পরিবারের মায়ার জন্য, কিন্তু দুই এক দিন পর সেটা এখন অনেক স্বাভাবিক হয়ে গেছে এখন ভালো লাগছে। সব মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসে অনেক মজা করছি এবং বন্ধুদের সাথে সেতু বন্ধন তৈরি করছি"।

এমএসএম / এমএসএম

শিক্ষার্থীদের অধিকার ও রেজিস্টারের পদত্যাগের দাবিতে চবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ৷

সামুদ্রিক শৈবাল দিয়ে পুষ্টিকর স্যুপ উদ্ভাবন শেকৃবির গবেষকের

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

নজরুলকে নিয়ে যথাযথ গবেষণা হয়নি: কবির মৃত্যুদিবসে জাককানইবি ভিসি

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার

জবির সিন্ডিকেটে জকসু সংবিধির প্রস্তাব গৃহীত

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

ইবিতে নভেম্বরে ইকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা

ডিআইইউতে হল থেকে হাতেনাতে গাঁজা উদ্ধার, কিন্তু তদন্তে লাগবে ১২ দিন

কম্বাইন্ড ডিগ্রি দাবিতে অচলাবস্থা, উদ্বেগে বাকৃবির পশুপালন অনুষদের শিক্ষকরা

ইবিতে আ'লীগপন্থী শিক্ষকের বহিষ্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

চবি মেডিকেলে প্যাথলজি বিভাগ উদ্বোধন, করানো যাবে ২১ ধরনের পরীক্ষা

ইবিতে (ইকসু)গঠনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন