গুজব প্রতিরোধে সর্তক আ’লীগ

নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে বিএনপি নতুন ষড়যন্ত্রে মেতেছে বলে অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এরই অংশ হিসেবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ বাধাগ্রস্ত করতে সেনা সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে অপপ্রচার শুরু করেছে বিএনপি ও তাদের সহযোগীরা। এ কাজে তারা বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংগঠনকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে।
তবে এসব গুজবে কান না দিতে এবং সরকারবিরোধী দল ও জোটের অপপ্রচারের বিষয়ে জনগণকে সতর্ক থাকতে আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিভ্রান্তি ও গুজব ছড়ানো রোধে সতর্ক ও কঠোর অবস্থানে রয়েছে দলটি। বিভ্রান্তি ছড়ানোর প্রমাণ পেলে কোনো ছাড় দেবে না দলটি। পাড়া-মহল্লায় সতর্ক অবস্থানে থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য তৃণমূল নেতাকর্মীকে দেয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বার বার দলীয় ফোরাম ও সভা-সমাবেশে বলছেন, দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তে কেউ যাতে গুজব ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে না পারে। একইসঙ্গে তিনি দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তে একশ্রেণির মতলবাজ গুজব ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। জনগণ যাতে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়, সেজন্য সচেতনতামূলক কর্মসূচি নিতে দলের নেতাকর্মীদের সর্বদা সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে।
তবে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার, গুজব প্রতিরোধে একাধিক সাইবার টিম ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে। তিনি বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারবিরোধীরা সাইবার জগৎকে বেছে নিয়েছে। তাদের প্রতিরোধে এরইমধ্যে প্রায় ১৩ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী দলীয় ইতিবাচক প্রচারের পাশাপাশি বিরোধীদের নেতিবাচক প্রচারণা রুখে দিচ্ছে। এ জন্য নির্বাচনের অনেক আগেই শক্তিশালী সাইবার টিম আমরা গঠনের মধ্যদিয়ে কাজ শুরু করেছি।
তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনের বাকি প্রায় ৬ মাস। সেই লক্ষে আওয়ামী লীগ প্রতিটি জেলায় ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষ এমন ১০০ সদস্যের টিম গঠনে কাজ করছে।
এ বিষয়ে নারায়নগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক এমপি আবদুল্লাহ আল কায়সার বলেন, সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সরকারকে বিপাকে ফেলতে এবং সরকারের উন্নয়নপ্রচার বাধাগ্রস্ত করতে একটি স্বার্থান্বেষী মহল গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে দেশে-বিদেশে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এদের বিষয়ে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের সর্তক থাকতে হবে এবং গুজবকারীদের বিরুদ্ধে পাল্টা পোস্ট দিতে হবে।
একইকথা বলেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত ডিআইজি) ও কিশোরগঞ্জ-২ আসনের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী আব্দুল কাহার আকন্দ। তিনি বলেন, বিএনপির ডাকে দেশের জনগণ সাড়া দিচ্ছে না। তাই আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র করছে। ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হলে দেশের প্রতিটি সংসদীয় এলাকার থানা-ইউনিয়ন ও গ্রামে গ্রামে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশি বেশি করে সরকারের উন্নয়ন প্রচার করা। তবে অনলাইনে খোদ দলের সভাপতি শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য হরহামেশাই চোখে পড়ছে। একসময় পদ্মা সেতুর মানুষের মাথার প্রয়োজন, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানানো হয়েছে, এমন গুজবও ছড়ানো হয়েছিল। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকে টাকা নেই এই গুজবে আক্রান্ত হয় দেশ এবং মুহূর্তে সারা দেশে এটি ছড়িয়ে পড়ে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধীদের অপপ্রচার প্রতিরোধে একাধিকবার তাগিদ দিয়েছেন দলীয় প্রধান। অতীতে সাঈদীকে চাঁদে দেখা যাওয়ার মতো গুজবকেও দ্রুত ছড়িয়ে দিয়েছিল একটি গ্রুপ। এতে দেশে ধর্মপ্রাণ মানুষদের অনভূতিতে প্রভাব ফেরেছিল বিষয়টি। ইতোপূর্বে বহুবার গুজব ছড়ানো হয়েছে। নৌকায় ভোট দিলে বাংলাদেশ ভারত হয়ে যাবে। মসজিদে আজানের পরিবর্তে উলুধ্বনি শোনা যাবে এবং ফেনী পর্যন্ত ভারত হয়ে যাবে। এমনকি সাবেক বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়াও গুজব ছড়াতে পিছপা হননি। জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু করা হয়েছে এবং কেউ এই সেতুতে উঠবেন না। শুধু তাই নয়, সাধারণত অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল, আইপি টিভি, ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল নিজেদের মতো করে গুজব ছড়ানো হয়, অপপ্রচার করে ও বিভ্রান্তি ছড়ায়। একটি সংঘবদ্ধ গ্রুপ দীর্ঘদিন ধরে এই কাজটি করে যাচ্ছে। অথচ দলের পক্ষ থেকে কিছু বক্তব্য বিবৃতি ও হাতেগোনা কয়েকটি মামলা ছাড়া তেমন কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই আওয়ামী লীগের। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ সভাপতি বিরোধীদের অপপ্রচারের একাধিকবার তাগিদ দিয়েছেন। এমনকি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামেও এ বিষয় নিয়ে একাধিকবার আলোচনা করেছেন তিনি। তিনি আওয়ামী লীগের সব সহযোগী ও ভাতৃপ্রতিম সংগঠনকে অপপ্রচারের জবাব দিতে বলেছেন বেশ দৃঢ়ভাবে।
এদিকে, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতসহ সরকারবিরোধীদের অপপ্রচার-গুজব প্রতিরোধে সক্রিয় হচ্ছে আওয়ামী লীগ। সর্বশেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ বিষয়ে একটি সতর্কতা পোস্ট দেয় দলটি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে বিএনপির ভেরিফাইড টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে করা একটি পোস্ট শেয়ার করা হয়। বিএনপির সেই টুইটে মানবাধিকার সংগঠন হিউমান রাইটস ওয়াচের পোর্টালে ১২ জুন ছাপা হওয়া একটি প্রতিবেদনের লিংক শেয়ার করা হয়। ‘ইউএন শুড এনহান্স স্ক্রিনিং অব বাংলাদেশ পিসকিপারস’ শিরোনামে লেখা এই প্রতিবেদনে র্যাবে কর্মরত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যদের বিতর্কিতভাবে উপস্থাপন করেন এর লেখক ব্রুনো স্টানো উগার্তে। প্রতিবেদনটি শেয়ার করতে গিয়ে বিএনপি টুইটে শিরোনাম হিসেবে লিখেছে ‘কিলার্স শুড নট বি পিসকিপার্স’। যার মানে দাঁড়ায়, খুনিদের শান্তিরক্ষী হওয়া উচিত নয়।
বিএনপির ওই টুইটের উদ্ধৃতি দিয়ে আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্য না নেয়ার জন্য অফিসিয়ালি প্রচারণা শুরু করেছে বিএনপি। তারা সেনাবাহিনীর সদস্যদের ‘কিলার’ অর্থাৎ খুনি আখ্যায়িত করে তাদের টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রচার চালিয়েছে। তবে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের প্রশংসা করে পোস্টে বলা হয়, আমাদের সেনাবাহিনী, আমাদের গর্ব। ধিক্কার জানাই ভিনদেশি দালাল বিএনপিকে। পোস্টে দাবি করা হয়, কোটি কোটি ডলার খরচ করে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে লবিস্ট নিয়োগ করেছে বিএনপি। আর তাদেরকে দিয়ে দেশের বিরুদ্ধে, দেশের সব বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছে দলটি। আসুন বিএনপিকে বর্জন করি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি। অপরদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ‘খবর আছে’, বলছেন বিএনপি নেতারা। এদিকে মাঠ গরমের রাজনীতিতে এবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দিকে তোপ দাগলেন বিএনপি নেতারা। মঙ্গলবার মহাখালীর বাস টার্মিনাল থেকে শুরু হওয়া পদযাত্রা কর্মসূচির আগে কথা বলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, প্রশাসনের যারা অসাংবিধানিক কাজ করছেন, সরকারকে রক্ষায় আন্দোলনে বাধা দিচ্ছেন তারা ঠিক করছেন না। আপনাদের বলবো, আন্দোলনে শামিল হন। আন্দোলনে নেমেছি, দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে এলে র্যাব-পুলিশে যারা আছেন আপনারা সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। তিনি বলেন, জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিলে আপনাদের অবস্থা ভালো হবে না, দেশের অবস্থা ভালো হবে না, চোরদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। সরকারের নির্ভরশীলতা প্রশাসনের ওপর, বিএনপির নির্ভরশীলতা জনগণের ওপর। যারা আন্দোলনে বাধা দিবেন তাদের খবর আছে।
অন্যদিকে অপর এক কর্মসূচিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জড়িয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আপনারা (আওয়ামী লীগ) শক্তি দেখতে চান। আসেন মাঠে। গদিটা ছেড়ে দিয়ে, পুলিশ-র্যাব ছেড়ে দিয়ে মাঠে আসেন। নির্বাচন দিয়ে দেখুন কার কত শক্তি।
বিএনপির অপপ্রচারের ফাঁদে এইচআরডব্লিউ: বিএনপির অপপ্রচারে লবিস্টরা বিদেশি বিভিন্ন সংস্থাকেও প্রভাবিত করছে। অপপ্রচারের ফাঁদে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংগঠনটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিয়োগের ক্ষেত্রে মানবাধিকারসংক্রান্ত বিষয় যাচাইয়ের আহ্বান জানিয়েছে। গত ১২ জুন এক বিবৃতিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ আহ্বান জানানো হয়। মূলত জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ পিয়েরে ল্যাক্রোইক্সের প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের এই কর্মকর্তার শিগগিরই বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। ওইদিন ওয়েবসাইটে দেয়া এইচআরডব্লিউর বিবৃতিতে বলা হয়, এমন একটি সময়ে ল্যাক্রোইক্স বাংলাদেশ সফর করবেন, যখন সেখানকার রাজনৈতিক নেতা ও অধিকারকর্মীদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা দমন-পীড়ন চালাচ্ছেন। এছাড়া বাহিনীর সদস্যদের হাতে তারা গুমেরও শিকার হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা বাহিনীর ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে বাংলাদেশ সফরকালে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের খোলাখুলি উদ্বেগ জানানো উচিত বলে মনে করে এইচআরডব্লিউ। এইচআরডব্লিউ দাবি করছে, বাংলাদেশে ক্ষমতার অপব্যবহারের সঙ্গে জড়িত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা যেন দেশের বাইরে শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ না নিতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের মানবাধিকারসংক্রান্ত নীতিমালা ব্যর্থ হয়েছে। শুধু উচ্চপদস্থ কর্তকর্তাদের মানবাধিকারসংক্রান্ত বিষয় যাচাইবাছাই করে জাতিসংঘ। র্যাবের প্রসঙ্গ এনে এইচআরব্লিউ বলছে, জাতিসংঘের উচিত কোনো বাংলাদেশি কর্মকর্তা র্যাবের সঙ্গে জড়িত থাকলে, তা প্রকাশ করা এবং বাহিনীসংশ্লিষ্ট কাউকে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগদানে বিরত রাখা। শুধু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নয়, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সব সদস্যের মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট বিষয় যাচাইবাছাই করারও আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
শাফিন / শাফিন

পিআর পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্ত আগামী নির্বাচিত সংসদেই : মির্জা ফখরুল

দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে নিয়ে জনগণ গর্বিত থাকতে চান: জামায়াত আমির

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের বিষয়ে গণভোট করার দায়িত্ব কে দিয়েছে

দেশের মানুষ বিশ্বাস করে না ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে :আনিসুল ইসলাম মাহমুদ

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন না হলে ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে : দুদু

গণতন্ত্রে ফেরার একমাত্র পথ অবাধ নির্বাচন : মির্জা ফখরুল

কূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না

জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করলেন খালেদা জিয়া

সুষ্ঠু-অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন: আমীর খসরু

সামনে মহাপরীক্ষা, কোনো ষড়যন্ত্র যেন সফল না হয়: ফখরুল

দুই আঞ্চলিক শক্তি, এক বিশ্বমোড়ল দেশে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে: সালাহউদ্দিন

আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু করতে জাতিসংঘের সহায়তা চায় জামায়াত

অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি দৃঢ় থাকবে, ততই সন্দেহ চলে যাবে : তারেক রহমান
Link Copied