ঢাকা শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

অবকাঠামো ও কৃষি উন্নয়নে নতুন অধ্যায়ের আহ্বান প্রেসিডেন্ট চ্যাপোর


আন্তর্জাতিক ডেস্ক  photo আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৮-৮-২০২৫ দুপুর ১:১৩

মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল চ্যাপো সম্প্রতি রাজধানী মাপুতোতে চায়না মিডিয়া গ্রুপকে (সিএমজি) একটি বিশেষ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।

১৫ অগাস্ট ছিল "দুই পর্বত" ধারণার ২০তম বার্ষিকী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘স্বচ্ছ জলরাশি এবং সবুজ পাহাড়ই হলো অমূল্য সম্পদ’—প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের এই উক্তি তাঁর গভীর দৃষ্টিভঙ্গি এবং দূরদর্শিতার প্রতিফলন ঘটায়। সাতবার চীন সফর করার পর, তিনি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনের পদ্ধতির মতো চীনের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা থেকে সক্রিয়ভাবে শেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

সাক্ষাৎকারে ড্যানিয়েল চ্যাপো বলেন, মোজাম্বিক ও চীন এবং দুই দেশের জনগণ ভাইয়ের মতো ঘনিষ্ঠ। এই বছর মোজাম্বিকের স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী, যা দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকীকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে।
তিনি বলেন, মাপুতো সেতু আফ্রিকার বৃহত্তম ঝুলন্ত সেতু। "আমাদের কাছে, এটি মোজাম্বিক এবং চীনের মধ্যে অর্ধ শতাব্দীর বন্ধুত্বের সাক্ষী, গত ৫০ বছরে দুই দেশের ব্যাপক সহযোগিতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এবং চীন ও আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যে সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। আমরা আরও এ ধরনের প্রকল্প নির্মাণ চালিয়ে যেতে চাই।"

প্রেসিডেন্ট চ্যাপো বলেন, মোজাম্বিক এবং চীনের উচিত অবকাঠামো নির্মাণ এবং কৃষি উন্নয়নে উচ্চমানের সহযোগিতার একটি নতুন অধ্যায় উন্মোচন করা, যা কেবল গত ৫০ বছরের অর্জনকেই নয়, বরং দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার শতবর্ষ উদযাপনের সময়ও বিস্তৃত হবে।
তিনি আরও বলেন, "এই সুযোগে আমি চীনে 'দুই পর্বত' ধারণার সফল বাস্তবায়নের জন্য অভিনন্দন জানাতে চাই। আমি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সম্পূর্ণ একমত। আমি বিশ্বাস করি, 'দুই পর্বত' ধারণাটি ভবিষ্যতের পথকে আলোকিত করে চলবে। আমাদের এবং বিশ্বের সকল দেশের এই দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করে প্রকৃতিকে রক্ষা করা উচিত।"

প্রেসিডেন্ট চ্যাপো বলেন, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের প্রস্তাবিত আফ্রিকা নীতিগুলো আগামী বছরগুলোতে আফ্রিকার উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি জটিল এবং যুদ্ধ-সংঘাতময়। প্রেসিডেন্ট সি’র প্রস্তাবিত এই উদ্যোগগুলোর স্পষ্ট তাৎপর্য রয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, কোনো দেশ একা প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন অর্জন করতে পারে না এবং সকল দেশকে সহযোগিতা করতে হবে। বিশ্বব্যাপী প্রভাবশালী নেতা হিসেবে, প্রেসিডেন্ট সি’র প্রস্তাবিত উদ্যোগগুলো আমাদের মনোযোগ এবং যৌথ প্রচেষ্টার দাবি রাখে।

সূত্র:জিনিয়া-তৌহিদ-আকাশ,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

এমএসএম / এমএসএম

চীনকে নজরে রাখতে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়াচ্ছে জাপান

আইসিইউতে শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিক্রমাসিংহে

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের ড্র’র তারিখ ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

নিজের ‘কাছের মানুষ’কে ভারতের রাষ্ট্রদূত করলেন ট্রাম্প

ভারতে ফের মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ধসে গেল ঘরবাড়ি-রাস্তা

৫০০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা থেকে রেহাই পেলেন ট্রাম্প

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় সাহায্যপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি

আকারে বড় হচ্ছে হারিকেন অ্যারিন

জামিন পেলেন ইমরান খান

গাজা সিটি দখলে হামলা শুরু করল ইসরায়েল, নিহত আরও ৮১

চীন-ভারত সীমান্ত বিরোধ মেটাতে দিল্লির বৈঠকে কী আলোচনা হলো?

নিজ বাসভবনে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর ওপর হামলা, গ্রেপ্তার ১

আফগানিস্তানে ট্রাক-মোটরসাইকেল-বাস সংঘর্ষে নিহত ৭১