রিয়াদ-রাসেলের ব্যাটে চড়ে ঢাকার প্রথম জয়

ফরচুন বরিশালের বিপক্ষ ৪ উইকেটের দুর্দান্ত জয়ে হারের বৃত্ত ভাঙল মিনিস্টার ঢাকা। ১৩০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর রিয়াদ-রাসেলের ব্যাটে জয় পেল ঢাকা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শফিকুল ইসলাম ও আলজারি জোসেফের পেস তোপে শুরুতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ঢাকার টপ অর্ডার। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই অসাধারণ এক ডেলিভারিতে তামিম ইকবালকে বোল্ড করেন শফিকুল। পরের ওভারে জোসেফের বলে দিক-ভ্রান্ত হয়ে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দেন নাঈম শেখ। একই ওভারে জহুরুল ইসলামকেও বোল্ড করেন জোসেফ।
শফিকুল নিজের দ্বিতীয় ওভারেও পান একটি উইকেট। এবার মোহাম্মদ শাহজাদকে বোল্ড করেন এই বাঁহাতি তরুণ পেসার। ১০ রান ৪ উইকেট হারিয়ে মহাবিপদে পড়ে ঢাকা। শুভাগতকে নিয়ে ইনিংস গড়ার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন অধিনায়ক রিয়াদ। জুটির অর্ধশতক পূর্ণ করে দলকে জয়ের পথে ফিরিয়ে আনেন তারা দুইজন।
রিয়াদ ও শুভাগতর ৬২ বলে ৬৯ রানের জুটি ভাঙেন ব্রাভো। মাঝ-মাঠে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন শুভাগত। ২৫ বলে ২৯ রান করেন তিনি। ৭৯ রানে ৫ উইকেট হারায় ঢাকা। আন্দ্রে রাসেল ২২ গজে নেমেই ঝড় তোলেন। ব্যক্তিগত ৩৫ রানের মাথায় জীবন পান রিয়াদ।
দলের জয় মোটামুটি নিশ্চিত করে ৪৭ বলে ৪৭ রান করে মাঠ ছাড়েন রিয়াদ। তখন জয়ের জন্য ঢাকার প্রয়োজন ছিল আর মাত্র ১ রান। রিয়াদের ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ১টি ছক্কা। ১৫ বলে ৩১ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে ঢাকার জয় সহজ করে দেন রাসেল। ফলে ১৫ বল হাতে রেখেই ৪ উইকেটের জয় পায় ঢাকা।
এর আগে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামে ফরচুন বরিশাল। ইনিংস উদ্বোধন করেন সৈকত আলি ও নাজমুল হাসান শান্ত। ৯ বলে ৫ রান করে শুভাগত হোমের বলে নাঈম শেখের তালুবন্দী হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। ১৮ বলে ১৫ রান করে হাসানের মুরাদের শিকার হয়ে বিদায় নেন সৈকত। রানের খাতা খোলার আগেই আন্দ্রে রাসেলের শিকার হন তৌহিদ হৃদয়।
টানা তিন ওভারে তিনটি উইকেট হারিয়ে বরিশালের স্কোর দাঁড়ায় ২৩ রানে ৩ উইকেট। চতুর্থ উইকেটে জুটি গড়েন সাকিব আল হাসান ও ক্রিস গেইল। তাদের ৩৭ রানের জুটি ভাঙে সাকিব আউট হলে। রুবেলের বলে মোহাম্মদ শাহজাদের হাতে ক্যাচ দেন সাকিব। বরিশালের অধিনায়ক করেন ১৯ বলে ২৩ রান। সাকিবের ইনিংসের ছিল দুইটি চার ও একটি ছক্কা।
প্রথমবার একাদশে সুযোগ পেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫ বলে ১ রান করেন তিনি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বলে বাউন্ডারিতে জহুরুল ইসলামের হাতে ধরা পড়েন সোহান। তারপর গেইলও বিদায় নেন। ৩০ বলে ৩৬ রান করেন এই ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার। তার ইনিংসে ছিল ৩টি চার বরিশালের ইনিংসে বাকি রান যোগ করেন ব্রাভো একাই। এই ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটারের ব্যাট থেকে আসে ২৬ বলে হার না মানা ৩৩ রান। ব্রাভোর ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ১টি ছক্কা। ২০ ওভারে বরিশাল সংগ্রহ করে ১২৯ রান।
জামান / জামান

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

যে কারণে দলের সঙ্গে দেরিতে যোগ দিয়েছিলেন রাফিনিয়া

আইসিসির মাসসেরা ক্রিকেটার গিল

অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের এপিটাফ লিখে কোয়ার্টারে পিএসজি

অবসর জল্পনার মাঝেই ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট জাদেজার

পন্টিং-স্টিভ ওয়াহকে সরিয়ে সর্বকালের সেরা অধিনায়কের আসনে রোহিত

এখনই অবসর নিচ্ছেন না রোহিত

ইতিহাসের তৃতীয় দল হিসেবে যে কীর্তি গড়ল ভারত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা পুনরুদ্ধার করল ভারত

ভারতের তৃতীয় নাকি ২৫ বছরের আক্ষেপ ঘোচাবে নিউজিল্যান্ড

শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে চ্যাম্পিয়ন ট্রফির ফাইনালে ভারত ও নিউজিল্যান্ড

ঈদের পরই বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে, সিরিজের সূচি প্রকাশ
