নারাইন ঝড়ে ফাইনালেে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স

বাংবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরের ফাইনালে উঠেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। সুনীল নারাইনের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে প্রতিপক্ষ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে কুমিল্লা।
১৪৯ রানের ‘জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে প্রথম বলেই লিটন দাসকে হারায় কুমিল্লা। এরপর ক্রিজে এসে তাণ্ডব শুরু করেন সুনীল নারাইন। মাত্র ১৩ বলে অর্ধশতক হাঁকিয়ে গড়েন বিপিএলের দ্রুততম অর্ধশতকের রেকর্ড। পাওয়ারপ্লেরতেই সাজঘরে ফেরার আগে মাত্র ১৬ বলে করেন ৫৭ রান, হাঁকান পাঁচটি চার ও ছয়টি ছক্কা। নারাইনের এমন বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে পাওয়ারপ্লেতে কুমিল্লা জড়ো করে ৮৪ রান, যা বিপিএলে পাওয়ারপ্লেতে সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড।নারাইনের বিদায়ের পর অধিনায়ক ইমরুল কায়েসকেও বিদায় নিতে হয় (২৪ বলে ২২ রান)। তবে দুই বিদেশি তারকা ফাফ ডু প্লেসি ও মঈন আলী দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন।
মারকুটে ব্যাটিং অব্যাহত রেখে দুজনে দলের জয় নিশ্চিত করেন ৪৯ বল ও ৭ উইকেট রেখে। মঈন ১৩ বলে তিন ছক্কা ও ২ চারে ৩০ এবং ডু প্লেসি ২৩ বলে দুই চার ও এক ছক্কায় ৩০ রান করেন।
এর আগে মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। সুস্থ হয়ে একাদশে ফেরা উইল জ্যাকস বরাবরের মত এদিনও দিয়েছিলেন ভালো শুরুর ইঙ্গিত।
তবে তার বিদায়ে চট্টগ্রামের ব্যাটিং খাপছাড়া হয়ে পড়ে। সাজঘরে ফেরার আগে ৯ বলের মোকাবেলায় ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ১৬ রান করেন জ্যাকস। এরপর একে একে সাজঘরে ফেরেন চ্যাডউইক ওয়ালটনন, ওপেনার জাকির হাসান, শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও অধিনায়ক আফিফ। তাদের মধ্যে দুই অঙ্কের দেখা পেয়েছেন জাকির (১৯ বলে ২০ রান) ও আফিফ (১০ বলে ১০ রান)
।অষ্টম ওভারের শেষ বলে, মাত্র ৫০ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে বন্দরনগরীর দলটি। তখন দলের হাল ধরেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও আকবর আলী। ষষ্ঠ উইকেটে দুজনে গড়েন ৬১ রানের পার্টনারশিপ। ২টি করে চার-ছক্কায় ২০ বলে ৩৩ রান করে আকবর বিদায় নিলে ভাঙে পার্টনারশিপ।
এরপর চট্টগ্রামের আশার ফানুশ নিয়ে ক্রিজে আসেন বেনি হাওয়েল। যদিও মিরাজের সাথে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হন মাত্র ৩ রানে। মিরাজ লড়াই চালিয়ে যান ১৯তম ওভার পর্যন্ত। অর্ধশতকের মায়া ভুলে টানা ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে তালুবন্দী হওয়ার আগে ৩৮ বলে করেন ৪৪ রান, হাঁকান ৩টি চার ও ২টি ছক্কা।
মিরাজের বিদায়ের পরের দুই বলে পরপর দুটি ছক্কা হাঁকান মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। তবে পরের বলেই ফিরতে হয় সাজঘরে, তাতে খরুচে ওভারেই শহিদুল করেন জোড়া শিকার। শেষ ওভারের প্রথম বলে মুস্তাফিজুর রহমান নাসুম আহমেদকে এলবিডব্লিউ করলে ১৪৮ রানে থামে চট্টগ্রামের ইনিংস। কুমিল্লার পক্ষে মঈন ও শহিদুল তিনটি করে উইকেট শিকার করেন।
এমএসএম / এমএসএম

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

যে কারণে দলের সঙ্গে দেরিতে যোগ দিয়েছিলেন রাফিনিয়া

আইসিসির মাসসেরা ক্রিকেটার গিল

অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের এপিটাফ লিখে কোয়ার্টারে পিএসজি

অবসর জল্পনার মাঝেই ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট জাদেজার

পন্টিং-স্টিভ ওয়াহকে সরিয়ে সর্বকালের সেরা অধিনায়কের আসনে রোহিত

এখনই অবসর নিচ্ছেন না রোহিত

ইতিহাসের তৃতীয় দল হিসেবে যে কীর্তি গড়ল ভারত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা পুনরুদ্ধার করল ভারত

ভারতের তৃতীয় নাকি ২৫ বছরের আক্ষেপ ঘোচাবে নিউজিল্যান্ড

শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে চ্যাম্পিয়ন ট্রফির ফাইনালে ভারত ও নিউজিল্যান্ড

ঈদের পরই বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে, সিরিজের সূচি প্রকাশ

ওয়ানডে খুব বাজে ফরম্যাট, ভয়ানক নীতির কারণে এখন মৃত: মঈন আলি
Link Copied