ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

নব্য ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের রুখতে হবে: জিএম কাদের


নিজস্ব প্রতিবেদক photo নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ২০-৪-২০২৫ বিকাল ৫:৪৪

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, সরকার দেশের ৫০ ভাগ মানুষকে বাদ দিয়ে সংস্কার প্রস্তাব করছে, এটা কখনোই বাস্তবায়ন হবে না। নির্বাচনে যারা জয়ী হবেন, তারাই প্রয়োজন মত সংস্কার করবেন। এখন যারা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে কাজ করছেন, তারা তো এলিয়েন। তারা অন্য গ্রহ থেকে এসেছেন। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ছাড়া এই দেশের মঙ্গল হবে না। সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে, গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। গ্রহণযোগ্যতা না পেলে দেশে বিনিয়োগ হবে না, কর্মসংস্থান হবে না, শুধু বেকারত্ব বাড়বে। আবার আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হলেও কেউ এখানে বিনিয়োগ করবে না। দেশের কল কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, বেকারত্ব বাড়ছে, কৃষকরা পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে না। যারা আলুর দাম কম দেখে খুশি হচ্ছেন, তারা কৃষকের কান্না দেখেননি। এখন রেমিট্যান্স আসছে, রেমিটেন্সের ওপর একটা দেশ চলতে পারে না। দেশের মানুষের হাতে টাকা নেই, সরকারের হাতেও টাকা নেই। মানুষের ব্যবসা নেই, ট্যাক্স দেবে কে? মানুষ ট্যাক্স দিতে পারছে না তাই সরকার মালামালও আমদানী করতে পারছে না। মার্কিন প্রেসিডেন্টের শুল্কনীতির কারনে রফতানীর অবস্থা কেমন হবে, আমরা জানি না। আইএমএফ টাকা দিবে কিনা তাও পরিস্কার নয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হলে রাস্তায়-রাস্তায় লুটতরাজ চলবে। আপনি বেতন দিতে না পারলে পুলিশ অথবা সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারিরা সরকারের কথা শুনবে কেন? শান্তির জন্য অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে এবটি বৈধ সরকার আনতে হবে। পুলিশ কিছুটা বিএনপি, কিছুটা জামায়াতের কথা শুনে হা-হুতাশ করছে। এমন বাস্তবতায় নির্বাচন দিলে সবাই পিটিয়ে-পাটিয়ে নির্বাচন করবে। এমন নির্বাচন বৈধতা পাবে না। সকল সমস্যা সামধানের জন্য একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটা সরকার গঠন করতে হবে। সরকারকে বৈধ করতেই সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে হবে। সরকার একটা দল গঠন করেছে, ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে সংস্কার চালাচ্ছে। যেনোতেনো ভাবে তাদের নির্বাচনে পাশ করাবেন, তা কি হাসিনার নির্বাচনের চেয়ে ভালো হবে? শেখ হাসিনা সব কিছু হাতে নিয়েই থাকতে পারলো না, আপনারা কত দিন থাকতে পারবেন? যাদের নির্বাচন থেকে বাদ দিবেন তারা ঘরে বসে আঙ্গুল চুষবে? দেশে স্থিতিশীলতা আসবে কেমন করে? ভালো নির্বাচন দিতে হবে, সবাইকে সাথে নিয়েই চলতে হবে। দেশ গড়তে ঐক্যবদ্ধ ভাবে জাতিকে চলতে হবে। সবাই মিলে আধা পেট খেয়ে হলেও দেশকে গড়তে হবে। আমরা সবাই একত্রিত হয়েছিলাম, বর্তমান সরকার জাতিকে দুটি ভাগে বিভক্ত করেছে। যেনো দেশের অর্ধেক লোক বাদ দিয়ে, ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে পারে। ফ্যাসিবাদ থেকে যারা শিক্ষা নিয়ে নব্য ফ্যাসিবাদ হয়েছেন, আপনাদেরও পতন হবে। ফ্যাসিবাদের দোসররা মারতে আসবে, পুলিশ তাদের সহায়তা করবে। তারপরও প্রতিবাদ করতেই হবে। নব্য ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লাখ লাখ লোক প্রতিবাদ করবে। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি নিয়ে আবারো ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। যারা শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলো, তাদেরকে লাঙ্গল প্রতীক দেয়ার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ষড়যন্ত্রকারীদের আবেদন সাদরে গ্রহণ করেছে। নির্বাচন কমিশনের যে ভদ্রলোক ষড়যন্ত্রকারীদের আবেদন গ্রহণ করেছেন, তিনি নির্বাচনে আমার বিপক্ষে কারচুপি করতে চেয়ে ধরা পড়ে ছিলেন। তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিলো। এখন সেই লোকটি আমার বিরুদ্ধ লেগেছেন। আমরা যেনো কাউন্সিল করতে না পারি সেজন্য আমাদের কোন হল ভাড়া দেয়া হচ্ছে না। কাউন্সিল করতে না পারলেই আমাদের বাতিল করতে পারবে। এই পলিসিতে ষড়যন্ত্র করছে তারা। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনষ্টিটিউশন আমাদেন হল ভাড়া দিচ্ছে না। প্রতিষ্ঠানটি আগে ছিলো আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের মত, এখন সরকারের সাথে আছে এমন একটি দলের অঙ্গ সংগঠনের মত আচরণ করছে। শেখ হাসিনা পেশাজীবিদের সকল প্রতিষ্ঠান ধংস করেছিলো, বর্তমান সরকারও শেখ হাসিনার সেই ফর্মূলা গ্রহণ করেছে। কে কি করবে তা সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এই নিয়ন্ত্রণ করার মাঝেই তারা প্রচুর টাকা কামাই করছে। দেশে ব্যাপক চাঁদাবাজী চলছে। দেশের জনগণ আমাদের সাথে আছে, নব্য ফ্যাসিবাদকে রুখতে হবে। নব্য ফ্যাসিবাদের দোসরদের সোজা করতে হবে, দেশকে বাঁচাতে হবে।    

আজ দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে বর্ধিত সভার দ্বিতীয় দিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন।

এসময় জাতীয় পার্টি চেয়াম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের অরো বলেন, জাতি এক কঠিন সময় পার করছে। জাতি এক বিভিষিকাময় পরিস্থিতি পার করছে। অস্বস্তিকর পরিবেশের মধ্যে চারদিকে অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা বিরাজ করছে। আতংকগ্রস্থ মানুষ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছেন না। স্বামী অফিস থেকে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারবে কিনা অথবা মেয়ে বিশ^বিদ্যালয় থেকে নিরাপদে ফিরতে পারবে কিনা তা জানেনা গৃহকর্তী। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও অফিস জ¦ালিয়ে দেয়া হচ্ছে। দেশের মানুষ এত আতংক ও হতাশাগ্রস্থ হয়নি কখনো। সারাদেশে ফ্যাসিবাদ ও ফ্যাসিবাদের দোসর আখ্যা দিয়ে দেশের মানুষকে নির্যাতন করা হচ্ছে। ফ্যাসিবাদের পতনে নব্য ফ্যাসিবাদের উত্থান হয়েছে। নব্য ফেসিবাদ ও তার দোসররা সারাদেশ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। বর্তমান সরকারও শেখ হাসিনার মত একতরফা নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে। পেশাজীবি সংগঠনগুলোও নব্য ফ্যাসিবাদের অঙ্গ সংগঠনের মত আচরণ করছে। রাস্তাঘাটে চাঁদাবাজী কি বন্ধ হয়েছে, নাকি বেড়েছে? অফিস আদালতে দূর্ণীতি ছাড়া কাজ হচ্ছে? চাঁদাবাজী ও দুর্নীতি আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। ফ্যাসিবাদের চেয়ে ভালো কিছু করতে পেরেছে? ভালো কিছু করার ইচ্ছাও দেখছিনা। মিছিল-মিটিং করতে দেয়া হচ্ছে না। দোসরদের নিয়ে ফাইভ স্টারে মুরগির রান খাচ্ছেন আর আমাদের নেতা-কর্মীদের ছোট্ট একটি হোটেলে ইফতার অনুষ্ঠানে হামলা করছেন। দেশের কী পরির্তন হয়েছে? এই ফ্যাসিবাদের জন্য কি আমরা আন্দোলন করেছি? এই ফ্যাসিবাদের জন্য কি ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছে? ছাত্রদের কাছে প্রশ্ন কি পেয়েছেন আপনারা? একটা ছেলে বিশ^বিদ্যালয়ে পরিক্ষা দিতে গেছে, তাকে বিবস্র করে মারধর করা হচ্ছে। সে নাকি ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগের সব কর্মীই কি ক্রিমিনাল? মামলার অজ্ঞাত আসামী হিসেবে নিরাপরাধ লোকদের জেলে দেয়া হচ্ছে। অফিসিয়ালি অর্ডার দেয়া হচ্ছে, তাদের জামিন দেয়া যাবে না শেখ হাসিনার চেয়ে আপনারা কি ভালো করছেন?  এটা হচ্ছে নব্য ফ্যাসিবাদ। নব্য ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসরদের রুখতে হবে। তিনি বলেন, এক সাংবাদিক জানিয়েছে একটি অফিসে নব্য ফ্যাসিবাদের দোসররা কাগজ-পত্র সাপ্লাই দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। অফিস জানিয়েছে, তারা ২ বছরের মালামাল আগেই কিনে রেখেছে। তখন নব্য ফ্যাসিবাদের দোসরা স্টোরের কাগজপত্র জ¦ালিয়ে দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। এই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে আল্লাহ আমাদের দায়িত্ব দিয়েছেন।

সভাপতির বক্তৃতায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, যারা আমাদের দেশ ছেড়ে উন্নত দেশে আরাম-আয়েশে দিন পার করা যারা নিশ্চিত করেছে, তারা আমাদের দেশ কিভাবে চলবে তা ঠিক করে দিচ্ছে। এই ধরণের ফ্যাসিবাদি সংস্কার দেশের মানুষ চায় না। নববর্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরুদ্ধে আনন্দ শোভাযাত্রা করে কি দেখালেন? রক্ত, ঘৃণা আর কদর্য? সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষকে একত্রিত করতে আমাদের নেতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নববর্ষকে সরকারি ছুটি গোষণা করেছিলেন। আপনারা রক্ত পিপাষু হয়ে দেশে ঘৃণা ছড়াচ্ছেন। আপনারা কত রক্ত চান? রক্ত নিয়ে চলে যান। কিছু লোকজন দিয়ে খুব ধুমধাম করে জাতিকে দেখালেন মানুষ খুব আনন্দ করেছে। শেখ হাসিনা যেমন করে কিছু লোকজন দিয়ে গণমাধ্যমের সামনে বলতে বাধ্য করতো ”নির্বাচন খুবই ভালো হয়েছে”। বয়স হয়ে গেছে, আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এমনিতেই আমাদের চলে যাওয়ার সময় হয়েছে। আমাদের সাথেও অনেক তরুন আছে। এখন সময় এসেছে, আমরা প্রমান করবো আমরা সব সময় জনগণের সাথে ছিলাম, তাদের সাথে থাকবো।

গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ফিলিস্তিনে শিশু ও নারীদের ওপর ইসরাইল পৈশাচিক বোমা বর্ষণ করছে। আমরা তার প্রতিবাদ করতে চাইলে অনুমতি দেয়া হয় না। কারণ, এখন নব্য ফ্যাসিবাদ চলছে। লালমনিরহাটে আমাদের কর্মসূচিতে পুলিশ বাঁধা দিয়েছে। তারপর হেলমেটধারী নব্য স্বৈরাচারের দোসররা আমাদের পার্টি অফিসে হামলা চালিয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করতে পারবো না? নব্য ফ্যাসিবাদের বক্তব্য হচ্ছে, ফ্যাসিবাদ ও ফ্যাসিবাদের দোসর ছাড়া আর কেউ দেশে থাকতে পারবে না। যেমন, আমরা আর মামুরা ছাড়া আর কেউ দেশে থাকতে পারবে না। আমরা কি অন্যদেশ থেকে ভেসে এসেছি? ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়ে যান। একাই দাঁড়ান, একশো বা হাজার নয় আপনার পাশে লাখ লাখ মানুষ আসবে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষের কান্না শোনার কেউ নেই। ব্যবসায়ীদের বিশাল অংকের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। চাঁদা না দিলে তারা ব্যবসা করতে পারছে না। এর চেয়ে বড় ফ্যাসিবাদ আর কি হতে পারে? এর চেয়ে বড় অত্যাচার আর কি হতে পারে? রক্ত দিয়ে ফ্যাসিবাদকে রুখতে হবে। কাউকে আক্রমন করতে বলছি না, কিন্তু আক্রান্ত হলে তার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সব চেয়ে বেশি সমালোচনা আমরাই করেছি। ২০২৪ সালের ১ জুলাই ছাত্ররা কোটা বিরোধী আন্দোলন শুরু করেছে। আমি ৩ জুলাই সংসদে ছাত্রদের আন্দোলনের পক্ষে বক্তৃতা করেছি। সংসদে আমি বলছি, ছাত্রদের এই আন্দোলন বৈষম্যের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের মানুষ বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলনে জয়ী না হওয়া পর্যন্ত সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে জানে। আমরা যৌথসভা করে ছাত্রদের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিলাম। প্রথম রংপুরে প্রথম শহীদের কবর কে জিয়ারত করেছে? শহীদ আবু সাঈদের পরিবারকে কে প্রথম সান্তনা দিয়েছে? ছাত্ররা নাকি বলছে, আমরা নাকি স্বৈরাচারের দোসর। তোমরা কেমন করে ছাত্র নেতা হলে? কেমন করে তোমরা এত শান শওকতে চলো? কেমন করে ফাইভ স্টারে চলাফেরা করো? আমাদের সমর্থন ও রক্ত দিয়ে তোমরা চলছো। আমরা এখন দোসর আর তোমরা ফেরেস্তা হয়ে গেলে?

বক্তব্য রাখেন সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, শোক প্রস্তাব পাঠ করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব এ্যাড. মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া। উপস্থিত ছিলেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, নাসরিন জাহান রতনা, শেরীফা কাদের, আলমগীর সিকদার লোটন, এমরান হোসেন মিয়া, লিয়াকত হোসেন খোকা, জহিরুল ইসলাম জহির, জহিরুল আলম রুবেল, মনিরুল ইসলাম মিলন, মোঃ জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, মোঃ আরিফুর রহমান খান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ রাজু, মোঃ হেলাল উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুম, দো’আ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ ক্বারী ইসারুহুল্লাহ আসিফ। জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা জেলা দক্ষিণ সভাপতি এয়ার আহমেদ সেলিম, কক্সবাজার জেলা আহ্বায়ক এ্যাড. তারেক, শেরপুর জেলা আহ্বায়ক মাহমুদুল হক মনি, গাজীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান মন্ডল, টাঙ্গাইল জেলা সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোজাম্মেল হক, ময়মনসিংহ জেলা সদস্য সচিব সালাহ উদ্দিন মুক্তি, ফেনী জেলা সভাপতি মোতাহার হোসেন চৌধুরী রাশেদ, নরসিংদী জেলা সভাপতি মোঃ হাবিবুর রহমান, জামাল জেলা সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকির হোসেন খান, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সদস্য সচিব আব্দুস সাত্তার রনি, মুন্সিগঞ্জ জেলা আহ্বায়ক জামাল হোসেন, নেত্রকোণা জেলা সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান খান আরজু, মানিকগঞ্জ জেলা সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. হাসান সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদস্য সচিব নাসির আহমেদ খান, কুমিল্লা জেলা উত্তর সভাপতি মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, রাজবাড়ী জেলা সভাপতি এ্যাড. খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, কিশোরগঞ্জ জেলা আহ্বায়ক ডা. আব্দুল হাই, গাজীপুর মহানগর আহ্বায়ক শরিফুল ইসলাম শরীফ, চাঁদপুর জেলা সভাপতি মোঃ এমরান হোসেন মিয়া, ঢাকা জেলা সাধারণ সম্পাদক খান মোঃ ইস্রাফিল খোকন, খাগড়াছড়ি সদস্য সচিব মিথিলা রোয়াজা, ঢাকা মহানগর উত্তর আহ্বায়ক মোঃ সামছুল হক, রাঙ্গামাটি জেলা সভাপতি মোঃ হারুন অর রশীদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ¦ শাহজাহান মিয়া, ফরিদপুর সদর উপজেলা সহ সভাপতি মোঃ আক্তারুজ্জামান, চট্টগ্রাম উত্তর সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী শফি, মাদারীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত খান, কুমিল্লা মহানগর সাধারণ সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন ছুট্টু, বান্দরবন জেলা সাধারণ সম্পাদক শওকত জামিন মিশুক, নোয়াখালী জেলা সহ সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জিয়াউল হুদা আপলু।

এমএসএম / এমএসএম

গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: ফখরুল

জামায়াত নেতা আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

ন্যাশনাল রিপাবলিকান পার্টি দেশ জনতা পার্টিসহ অর্ধশতাধিক রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

নব্য ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের রুখতে হবে: জিএম কাদের

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপির ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

জুলাই গণঅভ্যুত্থান যাতে ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

চট্টগ্রামে খালে তলিয়ে যাওয়া সেই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

বিচার-সংস্কার-গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামছে এনসিপি

রাষ্ট্র পরিবর্তনের জন্য লড়াই বিশ্বের ইতিহাসে বিরল: নজরুল

নির্বাচনের আগে তিন শর্ত পূরণ হতে হবে: জামায়াত আমির