মুঠোফোনেই চলে এএসআই পলাশের মাদক কারবার

মুঠোফোনেই আরএমপির কর্ণহার থানার এএসআই পলাশের রমরমা মাদক কারবার চলে বলে অভিযোগ উঠেছে। এখন এটিই টক অব দ্য রাজশাহী। দীর্ঘদিন ধরে পুলিশের মতো মহান পেশার আড়ালে রমরমা মাদক বাণিজ্য করে আসছেন মহানগর ডিবির সাবেক এএসআই ও বর্তমানে কর্ণহার থানায় কর্মরত এএসআই পলাশ। তিনি নিজে মাদকসেবী হওয়ার কারণেই রয়েছে মাদককারবারি চক্রের সাথে পূর্ব সখ্যতা, সাথে পুলিশের পোশাক। সেজন্য ব্যবসায়ী হিসেবে গড়ে উঠতে বেগ পেতে হয়নি তাকে। দীর্ঘদিন থেকে এমন অভিযোগ থাকলেও সম্প্রতি বেশ কয়েকটি অডিও ক্লিপ সাংবাদিকদের হাতে এলে বিষয়টি আরো পরিষ্কার হয়।
এই এএসআই পলাশ গত ৯ মাস আগে কর্ণহার থানায় যোগদানের আগে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত ছিলেন। গোয়েন্দা শাখায় থাকাকালীন বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে ইয়াবা, হেরোইন ও ফেনসিডিল ব্যবসায় নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছেন তিনি। পুলিশের পোশাককে ঢাল করে দির্ঘদিন এমন মাদক ব্যবসা পরিবচালনা করে এলেও তার বিষয়ে সবই ছিল অজানা। তার মুঠোফোনের মাধ্যমে মাদক বেচা-কেনার একাধিক অডিও রেকর্ড সাংবাদিকদের হাতে এসেছে। সে রেকর্ডে পরিষ্কার শোনা যাচ্ছে মাদক বেচা-কেনা আর টাকা লেনদেনের কথা।
অডিও রেকর্ড শুনে জানা যায়, বর্তমানে আরএমপির কর্ণহার থানায় কর্মরত এএসআই পলাশ মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে ১০০/২০০/৫০০ টাকার নিচে ইয়াবার ব্যবসা করেন না। এমনকি মাদক বিক্রির টাকা খুব বেশিদিন বাকিও রাখেন না এএসআই পলাশ।
জানা যায়, গত ৯ মাস আগে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত ছিলেন পলাশ। সে সময় গোয়েন্দা শাখার চৌকস ও সাহসী পুলিশ সদস্যদের সাথে বিভিন্ন মাদক উদ্ধার অভিযানে গিয়ে বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীর সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতেন এএসআই পলাশ। পরে তাদের সাথে মাদক সেবনের মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে গোপনে শুরু করেন মাদক ব্যবসা, যা এখন পর্যন্ত চলমান রয়েছে।
মাদকের সঙ্গে পুলিশ সদস্যদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়ে কর্ণহার থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার আলী তুহীন বলেন, পুলিশ জনগণের সেবক। জনগণের নিরাপত্তার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত থাকে, তারাই যদি মাদক গ্রহণ করে বা মাদক ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত থাকে, তাহলে জনগণ তার কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে না। এটা গুরুতর অপরাধ।
অডিও রেকর্ড শুনে জানা যায়, বর্তমানে আরএমপির কর্ণহার থানায় কর্মরত এএসআই পলাশ মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে ১০০/২০০/৫০০ টাকার নিচে ইয়াবার ব্যবসা করেন না। এমনকি মাদক বিক্রির টাকা খুব বেশিদিন বাকিও রাখেন না এএসআই পলাশ।
জানা যায়, গত ৯ মাস আগে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত ছিলেন পলাশ। সে সময় গোয়েন্দা শাখার চৌকস ও সাহসী পুলিশ সদস্যদের সাথে বিভিন্ন মাদক উদ্ধার অভিযানে গিয়ে বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীর সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতেন এএসআই পলাশ। পরে তাদের সাথে মাদক সেবনের মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে গোপনে শুরু করেন মাদক ব্যবসা, যা এখন পর্যন্ত চলমান রয়েছে।
মাদকের সঙ্গে পুলিশ সদস্যদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়ে কর্ণহার থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার আলী তুহীন বলেন, পুলিশ জনগণের সেবক। জনগণের নিরাপত্তার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত থাকে, তারাই যদি মাদক গ্রহণ করে বা মাদক ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত থাকে, তাহলে জনগণ তার কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে না। এটা গুরুতর অপরাধ।
তিনি আরো বলেন, এ ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। কোনো ব্যক্তির দায় পুরো পুলিশ বাহিনী নেবে না। মাদকের ব্যাপারে সব সময়ই আমাদের জিরো টলারেন্স। সেটা সবার জন্য সমান।
এমএসএম / জামান

তানোর বিএনপির আদর্শিক নেতৃত্বের প্রতিচ্ছবি হযরত আলী মাষ্টার

ঝিনাইদহে গৃহবধূ হত্যা মামলায় ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

গোপালগঞ্জে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুইজন আটক

ভূরুঙ্গামারীতে রানা মেডিকেল স্টোরে চুরি হওয়া ওষুধ, দিনাজপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ

চাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

লোহাগড়ায় সরকারি রাস্তা দখলে ঘরবন্দি শিরিনা খাতুন, চলাচলে দুর্ভোগ শতাধিক পরিবারের

কেরুজ শ্রমিক-কর্মচারি ইউনিয়ন নির্বাচন নিয়ে গোলক ধাধা

দর্শনা কেরুজ আমতলাপাড়ায় দিনে-দুপুরে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের বাড়িতে চুরি

সাঘাটার মডেল মসজিদ: ছয় মাস ধরে নির্মাণ কাজ বন্ধ

বগুড়ায় বাসের ভেতর তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা, চালক গ্রেপ্তার

ভূরুঙ্গামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা ভূট্টা বাদে ৯ প্রকার বীজ প্রণোদনা হিসাবে পাবে ৪২০০ কৃষক

দুর্গাপুরে সেচ্ছাসেবক দলের মাদক বিরোধী মানববন্ধন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ প্রায় ২০ জন আহত
Link Copied