বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজন চলবে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত
গণজাগরণের সাংস্কৃতিক উৎসব

বিজয়ের মাসে বাংলার জয়গান থেকে শুরু করে গ্রামীণ লোক ঐতিহ্য, অ্যাক্রোবেটিক, জাদু, নৃত্য এবং সঙ্গীত, সংস্কৃতির ভিন্ন ভিন্ন উপাদানে সংযোজিত মঞ্চ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ। শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে গণজাগরণ তৈরীর লক্ষ্যে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ঢাকা মহানগর এবং জেলা শিল্পীদের অংশগ্রহণে ধারাবাহিক এ উৎসব চলছে ১৭ থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
২৭ ডিসেম্বর ৪ টায় পরিবর্তিত স্থান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৪ দিনব্যাপী আয়োজনের দ্বিতীয় দিনের পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুরো আয়োজনের ভাবনা ও পরিকল্পনায় জনাব লিয়াকত আলী লাকী, মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। শুরুতেই নৃত্য পরিচালক দীপা সরকারের পরিচালনায় ‘খাঁটি সোনার চাইতে খাঁটি ‘ও ‘ধন ধান্যে’ গানে নৃত্য পরিবেশন করে কল্যানী নৃত্যাঙ্গন নৃত্যদল। এরপর পরিবেশিত হয় অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী ‘রোলার ব্যালেন্স’ পরিবেশন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অ্যাক্রোবেটিক দল ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সম্মানিত মহাপরিচালক জনাব লিয়াকত আলী লাকী এরপর ধারাবাহিক পরিবেশনায় সমবেত নৃত্য ‘নোঙ্গর তোল তোল’ পরিবেশিত হয়। নৃত্য পরিচালনায় ছিলেন সেলিনা হক। এরপর পরিবেশন করে নৃত্যসুর নৃত্যদল। এরপর দলীয় সংগীত ‘আমরা করবো জয় ‘ ও ‘আমরা সবাই বাঙালী’ গান পরিবেশন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রতিশ্রুতিশীল সংগীতদল স্বরলিপি। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অ্যাক্রোবেটিক দল পরিবেশন করে অ্যাক্রোবেটিক শো- চেয়ার সেটিং। আবার সমবেত নৃত্য ‘আনন্দধারা বহিছে’ পরিবেশন করে নৃত্যদল ‘অংশী’, নৃত্য পরিচালনায় ছিলেন আনন্দিতা খান। এরপর আবৃত্তি করেন সামীউল আজিজ। ধারাবাহিক অনুষ্ঠানমালায় পরিবেশিত হয় ম্যাজিক শো। এরপর একক সংগীত ‘হিংসা নিন্দা ছাড়ো’ পরিবেশন করেন বিমান চন্দ্র বিশ্বাস। এরপর আবার দলীয় সংগীত। দলীয় সংগীত ‘চল চল চল ’ ও ‘বান এসেছে মরা গাঙে’ পরিবেশন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রতিশ্রুতিশীল সংগীতদল সুরধ্বনি। এরপর ‘দে তালি’ শিরোনামের গানে সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে নৃত্যদল ‘নৃত্যাক্ষ। আবার প্রদর্শীত হয় অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী ‘হাড়ি ও লাঠি ব্যালেন্স’, পরিবেশন করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অ্যাক্রোবেটিক দল। এরপর একক সংগীত পরিবেশন করেন সামিউন জাহান রিমি।
আবার পরিবেশিত হয় দলীয় সংগীত ‘আজ জীবন খুঁজে পাবি’ ও ‘শোন একটি মুজিবুরের থেকে’। সংগীত পরিবেশন করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রতিশ্রুতিশীল সংগীতদল সুরসপ্তক। আবারো সমবেত নৃত্য ‘ঢোল বাজে ঢোল বাজে’, বাংলাদেশের ঢোল’ পরিবেশন করে পরম্পরা নৃত্যদল। এরপর পরিবেশিত হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষিত অ্যাক্রোবেটিক দলের শো-নেক আয়রনবার। বহ্নিশিখা নৃত্যদল পরিবেশন করে সমবেত নৃত্য-‘ধনধান্য পুষ্প ভরা’ ও ‘আমরা সবাই বাঙালি’। এরপর তারকা শিল্পী খান আসিফুর রহমান আগুন পরিবেশন করেন ‘একাত্তরের মা জননী’ ও ‘ও আমার বন্ধুগো’। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিশু দল পরিবেশন করে সমবেত নৃত্য ‘ আমরা সুন্দরের অতন্দ্র প্রহরী’। আবারও পরিবেশিত হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিবেশনায় ‘বঙ্গবন্ধু প্রিয় গান’। অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় ছিলেন-মাশকুরে সাত্তার কল্লোল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন বিকাল ৪.০০টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ আয়োজন গণজাগরণের সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। আয়োজন সকলের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে।
Sunny / Sunny

লাখ টাকার রিসোর্টে সময় কাটাচ্ছেন রাজ-শুভশ্রী

চেতনা হোক উদ্বুদ্ধ করার শক্তি: আবির চৌধুরী

আগুনঝরা গল্প নিয়ে আসছে সিফাত নুসরাতের নতুন উপন্যাস ‘অগ্নিকন্যা’

নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তার চান অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর

সাদা বাথরোবে, কফি কাপ হাতে কে এই অভিনেত্রী

সোনাক্ষীর বিয়ে নিয়ে নতুন করে বিতর্ক

আকাশ-মহুয়া মুনার কণ্ঠে ‘চোখে লাগে তোর পিরিতের নেশা’

বিয়ে না করার পেছনে ভয়াবহ অসুখ সালমানের, জানালেন নিজেই

ব্যাংক হিসাব জব্দ হলো যেসব তারকার

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কিছু বলতে চাই না : মন্দিরা

রাজশাহী অঞ্চলে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো : বিসিবি সভাপতি

ভাইরাল এই ছবিগুলো মিথিলার? যা জানা গেল
