শরিফুলের হ্যাটট্রিকে কুমিল্লার সংগ্রহ ১৪৩ রান

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) উদ্বোধনী ম্যাচ দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করতে নেমে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। দারুণ এক ফিফটি হাঁকিয়েছেন ইমরুল কায়েস। সেই সাথে ৪১ বলে ৪৭ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলেছেন তাওহিদ হৃদয়। দশম আসরের বিপিএলের প্রথম ফিফটি এসেছে ইমরুলের ব্যাট থেকে।
মিরপুরের শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে কুমিল্লাকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ঢাকা। ব্যাট করতে নেমে শুরুতে দেখেশুনে আগাতে থাকেন কুমিল্লার দুই ওপেনার লিটন দাস এবং ইমরুল কায়েস। শুরু থেকেই কিছুটা নড়বড়ে মনে হয়েছে লিটনকে। কিছু ক্যাচ তুলেও ভাগ্যক্রমে আউট হওয়ার হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তবে লিটনের ভাগ্য লম্বা সময় ধরে ভালো থাকেনি। দলের ২৩ রানের মাথায় ১৬ বলে ১৩ রানের ইনিংস খেলে নাঈম শেখের ক্যাচ হয়ে সাজঘরে ফিরে যান অধিনায়ক লিটন। তাকে ফিরিয়েছেন চতুরঙ্গা ডি সিলভা।
এরপর তিনে নামা তাওহিদ হৃদয়কে সাথে এনিয়ে এগোতে থাকেন টিকে থাকা ওপেনার ইমরুল কায়েস। সময়ের সাথে সাথে বেশ সাবলীল মনে হয়েছে ইমরুলকে। বেশ কিছু বাউন্ডারি হাঁকিয়ে দলের বোর্ডে রানও তুলেছেন তিনি। পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে লিটনের উইকেট হারিয়ে ৪৪ রান তোলে কুমিল্লা।
পাওয়ারপ্লে শেষেও প্রায় একই গতিতে এগিয়েছে কুমিল্লার ইনিংস। ক্রিজে থিতু হয়ে গিয়েছিলেন হৃদয় এবং ইমরুল। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ফিফটির কাছাকাছি চলে যাচ্ছিলেন ইমরুল। হৃদয়ও দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত ব্যাটিংয়ে রান তুলতে থাকেন। দারুণ ব্যাটিংয়ে ফিফটিটা শেষমেশ ছুঁয়ে ফেলেন ইমরুল। দলের রানও বাড়তে থাকে।
ফিফটির পর রানের গতি বাড়ান ইমরুল। শেষ দিকে গিয়ে রানের গতি বাড়িয়েছেন হৃদয়ও। চলে গিয়েছিলেন ফিফটির খুব কাছাকাছি। কিন্তু তীরে গিয়ে তরি ডুবিয়েছেন হৃদয়। অল্পের জন্য ছুঁতে পারেননি ফিফটিটা। শেষের আগের ওভারে তাসকিন আহমেদের বলে আউট হওয়ার আগে ৪১ বলে ৪৭ রান করেন হৃদয়। একই ওভারের শেষ বলে আউট হয়েছেন ফিফটি হাঁকানো ইমরুলও। ৫৬ বলে ৬৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে বিদায় নেন ইমরুল।
শেষ ওভারে শরিফুল ইসলামের বলে দুইটি ছক্কা হাঁকান খুশদিল শাহ। ওভারের চতুর্থ বলেই অবশ্য আউট হয়ে গেছেন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ৫ বলে ১৩ রানের ইনিংস খেলেন খুশদিল। ওভারের বাকি দুই বলে রোস্টন চেইজ এবং মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ফিরিয়ে দিয়ে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেছেন শরিফুল। নির্ধারিত ২০ ওভারের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় কুমিল্লা। ঢাকার হয়ে ৩ উইকেট তোলেন শরিফুল ইসলাম। ২ উইকেট শিকার করেন তাসকিন। ১ উইকেট নেন চতুরঙ্গা।
এমএসএম / এমএসএম

পেনাল্টি মিস করে রেফারিকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফার্নান্দেস

বেঙ্গালুরুতে নতুন ভূমিকায় দেখা যাবে ডি ভিলিয়ার্সকে?

‘ভিনিসিয়ুসের বড় মানসিক সমস্যা আছে’

স্পন্সর ছাড়াই এশিয়া কাপে খেলতে হবে ভারতকে!

ব্রাজিল দল ঘোষণার ঠিক আগে ইনজুরিতে নেইমার

২০০ মিটারেও পারলেন না শিরিন, ইমরানকে হারালেন তারেক

স্টেডিয়ামের অবস্থা দেখে কান্না চলে এসেছে : বিসিবি সভাপতি

দ্বিগুণ পিছিয়ে থাকা বার্সেলোনাকে জেতালেন পেদ্রি-তোরেসরা

ইয়োকেরেস-টিম্বারের জোড়ায় বড় জয় আর্সেনালের

চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বিসিবি

বড় হারে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় বাংলাদেশের

২-১ সপ্তাহে পাওয়ার হিটিং শেখা যাবে না: উড
