বিশ্বের সর্বোচ্চ ২০১ গম্বুজ মসজিদে নামায আদায় করলেন সম্পাদক মোঃ নূর হাকিম
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গম্বুজ ও দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট ২০১ গম্বুজ মসজিদ। জাতীয় দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ নূর হাকিম, উপদেষ্টা মোঃ রেজাউল হক, টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি মোঃ রাশেদ খান মেনন (রাসেল)'সহ অন্যান্যরা নান্দনিক সৌন্দর্যের এই মসজিদটিতে নামায আদায় করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওই মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রফিকুল ইসলাম এর ছোট ভাই ২০১ গম্বুজ মসজিদ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও পরিচালক মোঃ আব্দুল করিম। ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদ বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত। কর্তৃপক্ষ জানায়, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসাবে স্বীকৃত। মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ও ৯টি মিনার দিয়ে সজ্জিত একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে। মসজিদটি নির্মাণাধীন রয়েছে। মসজিদের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ১৪৪ ফুট (৪৪মিটার)। মিনার রয়েছে ৯টি। মিনারের উচ্চতা ৪৫১ ফুট (১৩৭ মিটার) (মূল) ১০১ ফুট (৩১ মিটার) (চার কোণ) ৮১ ফুট (২৫ মিটার) (অভ্যন্তরীণ চার মিনার)। কর্তৃপক্ষ জানান, টাঙ্গাইলে নির্মিত এ মসজিদটি ১৫ বিঘা জমির ওপর নির্মাণ করা হচ্ছে। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হবে। এখানে অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকবে। মেহরাবের দুই পাশে লাশ রাখার জন্য হিমাগার তৈরি করা হবে। এই মসজিদে একসঙ্গে প্রায় ১১ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদের দেয়ালের টাইলসে অংকিত হচ্ছে পূর্ণ পবিত্র কোরআন শরিফ। যে কেউ বসে বা দাঁড়িয়ে মসজিদের দেয়ালে অংকিত কোরআন শরিফ পড়তে পারবেন। মসজিদের প্রধান দরজা নির্মাণে ব্যবহার করা হবে ৫০ মণ পিতল। আজান দেওয়ার জন্য মসজিদের সবচেয়ে উঁচু মিনারে বানানো হবে আলাদা রুম। মসজিদের উত্তর ও দক্ষিণ পার্শ্বে আলাদা পাঁচতলা ভবন নির্মাণ করা হবে। সেখানে থাকবে দুঃস্থ মহিলাদের জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পূণর্বাসনের ব্যবস্থা। পশ্চিমে ঝিনাই নদী থেকে মসজিদ পর্যন্ত সিঁড়ি করা হবে এবং নদীর উপরে একটি সেতু নির্মাণ করা হবে। চারপাশে থাকবে দেশি-বিদেশি ফুলের বাগান। কাছাকাছি তৈরি করা হয়েছে হ্যালিপ্যাড। গোপালপুর উপজেলা সদর থেকে সাত কিলোমিটার পশ্চিমে ঝিনাই নদীর তীরে মনোরম পরিবেশে নির্মিত এই মসজিদ। মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়েছে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসের ১৩ তারিখে। এ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের মা রিজিয়া খাতুন।
এমএসএম / এমএসএম
সুবর্ণচরে শ্রমিকদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ
শাল্লায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর এক ডিলারের বিরুদ্ধে সরকারী জায়গায় ঘর নির্মাণের অভিযোগ
ছয় লেন প্রকল্পে জীবিকা হারানোর শঙ্কা: দোকানদারদের মানববন্ধন
‘‘সহিংসতা এড়িয়ে সংবাদ সংগ্রহের কৌশল” কর্মশালায় নিরপেক্ষ থাকা ও প্রকৃত সাংবাদিকদের ঐক্যের তাগিদ
কাপ্তাই ১০ আর ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক দরিদ্র ও অসহায় ব্যক্তিবগর্কে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান
রৌমারীতে খেলার মাঠ দখল করে আশ্রয়ন প্রকল্পের ভবন নির্মাণের চেষ্টা
মাগুরা ২ আসনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
প্রবাসির কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদাদাবি, হত্যাচেস্টা মামলার আসামিরা প্রকাশ্যে
দু'পা হারিয়ে কর্মহীন রায়গঞ্জের রফিকুল, সংকটে শিশুপুত্রের পড়াশোনা
পঞ্চগড়ে অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
লাকসামে তারেক রহমানের নির্দেশে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি আসনটি পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা
মোরেলগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিসে স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প