জকসু নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী অবন্তির ভাবনা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন পদপ্রার্থীরা নিজেদের ভাবনা ও পরিকল্পনা তুলে ধরছেন। তারা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে জকসু নির্বাচনে বিজয়ী হলে ভবিষ্যতে বিশব্বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কি উদ্যোগ গ্রহণ করবেন সে বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরেন। এর মধ্যে জকসুর কেন্দ্রীয় সদস্য পদপ্রার্থী অবন্তি রায় তার বক্তব্য প্রকাশ করেছেন। অবন্তি রায় বলেন, তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর কন্ঠস্বর হতে চান। জগন্নাথের শিক্ষার্থীরা স্বপ্ন দেখার আগে মেস খুঁজে, টিউশন খুঁজে। অন্যান্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় জগন্নাথ জন্মলগ্ন থেকে অবহেলিত। তিনি বলেন, আপনার মূল্যবান ভোট আপনি চাইলেই যাকে তাকে দিতে পারেন না, কারণ আপনার জন্য যারা কাজ করতে চায়, যারা কাজ করেছে তাদের আপনি নির্বাচিত করুন। আমাদের মনে রাখতে হবে, জকসু দিয়ে আমাদের কাজ শেষ নয় বরং শুরু। উল্লেখ্য, অবন্তি রায় জগন্নাথ বিশব্বিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রোভার স্কাউট গ্রুপ সদস্য (এআরএম), জবিস্থ চট্টগ্রাম জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি লিও ক্লাবের কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি ক্যাম্পাসের অত্যন্ত পরিচিত একটি মুখ এবং ক্যাম্পাসের প্রত্যেকটি যৌক্তিক আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন। এছাড়া তিনি বাঁধন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখ ও জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি রিপোর্টার্স ইউনিটির সাথে যুক্ত রয়েছেন।
এমএসএম / এমএসএম
জকসু নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী অবন্তির ভাবনা
জকসু নিয়ে কেন্দ্রীয় পাঠাগার ও সেমিনার সম্পাদক পদপ্রার্থী ইমনের ভাবনা
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল উদ্বোধন
শেকৃবিতে নিয়োগে আওয়ামী পুনর্বাসন, এলাকাপ্রীতি ও অর্থ লেনদেনের অভিযোগ
উত্তরায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন
জকসুতে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচন করবে সাংবাদিক সম্পদ
দীর্ঘ তিন যুগ পর জাবিতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের মিছিল
জকসু নির্বাচন: ছাত্রশিবিরের ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: ছাত্রদল সমর্থিত "ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান" প্যানেল ঘোষণা,
এইচএসসির খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
বাকৃবিতে প্রিসিশন ব্রিডিং-ভিত্তিক দুগ্ধ উৎপাদন উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা
স্কুলে ভর্তিতে ৬৩ শতাংশই কোটা, অভিভাবকদের আপত্তি