ঢাকা শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

‘কবিতা উৎসব-২০২১'-এ মুখরিত পবিপ্রবির সৃজনী বিদ্যানিকেতন


পবিপ্রবি প্রতিনিধি photo পবিপ্রবি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ৬-১১-২০২১ দুপুর ৪:০
'অন্তর মম বিকশিত কর' এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন সৃজনী বিদ্যানিকেতনে শনিবার (৬ নভেম্বর) বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয় কবিতা উৎসব-২০২১। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সৃজনী বিদ্যানিকেতনের অধ্যক্ষ লিটন চন্দ্র সেন।
 
ঘড়িতে ১১টা বাজতেই মঞ্চে এসে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত। শুরুতেই তিনি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন এবং তার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সংস্কৃত চর্চার ব্যাপারে আরো বেশি সুযোগ-সুবিধা করে দেয়ার জন্য অধ্যক্ষ লিটন চন্দ্র সেনকেও ধন্যবাদ জানান এ ধরনের উদ্যোগ নেয়ার জন্য।
 
মূল বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই সৃজনী বিদ্যানিকেতন অত্র এলাকার মধ্যে, শুধুমাত্র দুমকি, পটুয়াখালী নয়; পুরো দক্ষিণাঞ্চলের সংস্কৃতি বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। উপস্থাপক বললেন মানুষের মনের অক্সিজেন হলো কবিতা, সত্যিই মানুষের মনের অন্যতম খোরাক হচ্ছে কবিতা। কবিতার মাধ্যমে মানুষের মনকে আলোকিত করা যায়, মনজগতের উন্নতি করা যায় এবং মনকে আলোকিত করা যায়। আমাদের সামনে বহু উদাহরণ আছে যে, একটি কবিতাই সমগ্র মানুষকে জাগ্রত করতে পারে, একত্রিত করতে পারে। আমাদের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতার কথা আপনারা জানেন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে সকলকে কিভাবে উজ্জীবিত করেছিল। একুশে ফেব্রুয়ারির আব্দুল গাফফার চৌধুরীর যে কবিতা, সেটাও বাঙালির স্বাধিকার আদায়ের জন্য, রাষ্ট্রভাষা বাংলা আদায়ের জন্য এই গণআন্দোলনে সকলকে উদ্বুদ্ধ করেছিল। বাংলাদেশের সাম্প্রতিকালের যে ঘটনাগুলো ঘটছে এগুলোর একমাত্র সমাধানের উপায় হচ্ছে শিশু-কিশোরদের মনজগতের উন্নয়ন ঘটানো অর্থাৎ তাদের কবিতার মাধ্যমে, সাহিত্যের মাধ্যমে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের আলোকিত করতে হবে। একজন মানুষ হিসেবে যেন গড়ে উঠতে পারে এদিকে আমাদের চেষ্টা করতে হবে।
 
বক্তব্য শেষে 'কবিতা উৎসব-২০২১'-এর উদ্বোদন করেন তিনি। এরপর শুরু হয় সাংস্কৃতিক আয়োজন। শুরুতেই কবিতা আবৃত্তি করেন সৃজনী বিদ্যানিকেতনের মেধাবী শিক্ষার্থীবৃন্দ। এরপর নানারকম মনোরম পরিবেশনা করে শিক্ষার্থীবৃন্দ। এসব মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা উপভোগ করেন প্রধান অতিথিসহ ‍আগত অতিথিবৃন্দ। উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছোট-বড় সকলের মাঝেই।

এমএসএম / জামান

‘সি আর আবরার, আর নেই দরকার’ স্লোগানে শিক্ষকদের পতাকা মিছিল

শাবিপ্রবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গোবিপ্রবি উপাচার্যের প্রবন্ধ উপস্থাপন

২০ বছরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: অর্জন, সংকট ও নতুন স্বপ্নে একুশে পদার্পণ

রাকসুর ভিপি-এজিএস শিবিরের, জিএস আধিপত্য বিরোধী ঐক্যের

ভুলত্রুটি ছাড়াই ফল প্রস্তুত হয়েছে, বাড়ানো হয়েছে পরীক্ষকদের সম্মানী

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

অপেক্ষার অবসান ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, সকাল ১০টায় এইচএসসির ফল

পিআরসহ ৫ দফা দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের মানববন্ধন

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ শুরু

চাকসুর প্রচারণা শেষ, ভোট আগামীকাল

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, গোবিপ্রবি শাখার নেতৃত্বে ইমন-জান্নাতি

জাককানইবি ছাত্রদলনেতা মামুনের নেতৃত্বে ডাইনিং-এ ভাত ফ্রি করার দাবিতে আবেদন