চার লাখ টাকা হলে বেঁচে যাবে অগ্নিদগ্ধ হাফেজ পড়ুয়া শিশু মরিয়াম

মাএ চার লাখ টাকা হলেই বেঁচে যাবে মরিয়াম। স্বপ্ন পূরণ হবে কোরআনের হাফেজ হওয়ার। কিন্তু সব স্বপ্ন নিভে যাচ্ছে অর্থের অভাবে। টাকায় সব কিছু হয় না। কথাটি সত্য না মিথ্যা তা বলার অপেক্ষা রাখে না অর্থের অভাবে চিকিৎসা থমকে যাওয়া আর জিবন যন্ত্রণায় ছটফট করা হাফেজ পড়ুয়া শিশু মরিয়ামের। সে যানেনা তার চিকিৎসা থমকে যাচ্ছে অর্থের অভাবে।
বড় হয়ে বড় একজন আলেম হওয়ার স্বপ্ন যেন ধুঁকে ধুঁকে মরছে হাসপাতালের বেডে। সেই সাথে পিতা মাতার চোখের সামনে তাদের শিশু সন্তানকে এই ভাবে অর্থের অভাবে চিকিৎসা নাহার কারণে বেচে থেকেও মৃত্যুর যন্ত্রণা পাচ্ছেন বলে জানান মাতা মমতাজ বেগম। মমতাময়ী মা মমতাজ বেগম বলেন, আমার শিশু কন্যা মরিয়াম টাকার আভাবে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মরিয়াম ৷ খুলনার পাইকগাছা উপজেলার হরিঢালী ইউনিয়নের দরগামহল গ্রামের লিটন গাজী ও মাতা মমতাজ বেগমের কন্যা মরিয়াম।
দুই ভাইাবোনের মধ্য বড় মরিয়াম৷ অন্য শিশুদের মত হাসি খুশিতে আনন্দে উচ্ছাসিত ছিল প্রতিটা মূহুর্ত। কিন্তু আগুন যেন কাল হয়ে তাঁর সকল আনন্দ উচ্ছাসটাকে ম্লান করে দিল ৷ছোটবেলা থেকে মরিয়ামের স্বপ্ন কুরআনের হাফেজ হবে অন্যদিকে হতদরিদ্র পিতা মাতার স্বপ্ন মরিয়ামকে কুরআনের হাফেজ বানানোর ইচ্ছা ছিল তাদের ৷ মেয়েকে কুরআন হাফেজ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রায় ৬ মাস পূর্বে তালা উপজেলা জেঠুয়ায় একটি হাফেজিয়া মহিলা মাদ্রাসায় ভর্তি হয় মরিয়ম৷ সেখানে ভালভাবে কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করছিল মরিয়াম কিন্তু প্রায় ২১ দিন পূর্বে মাদ্রাসায় সকাল বেলায় সহপাঠীদের সাথে রান্না করার সময় চুলার পাশে বসে আগুন পোহানোর সময় জলন্ত আগুনের অগ্নিশীখা হঠাৎ করে তার গাঁয়ে থাকা চাদরে লেগে সেই আগুন মুহুর্তের মধ্য ছড়িয়ে পড়ে পরিধয়ের বস্ত্র। তার মাথার চুলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়।
তাৎক্ষনিক ভাবে মাদ্রাসার শিক্ষক সহপাঠী ও স্থানীয়দের সহায়তায় চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করা হয়৷ হতদরিদ্র পিতা-মাতা,আত্মীয় স্বজন ও এলাকাবাসীর আর্থিক সহায়তায় চলতে থাকে তার চিকিৎসা৷ কিন্তু তার শারীরিক অবস্থার কোন উন্নতি না হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে স্থানরিত করে। বর্তমানে সে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মরিয়াম। এদিকে ডাক্তার বলছে যদি মরিয়ামের অপারেশন ও সার্জারি করা যায় তবে সে স্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে৷ অপারেশন ও সার্জারি ঔষধপত্র সহ খরচচের পরিমান জানতে চাইলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, প্রায় ৪ লাখ টাকা মত খরচ হবে ৷খরচের কথা শুনেই হতদরিদ্র পিতা মাতা হতবাক ও নির্বাক হয়ে পড়ে এ যেন বিনামেঘে বজ্রপাত। যেখানে নূন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে এত টাকা পাবে কোথায়৷ মাামমতাজ বেগম পরের বাড়িতে গৃহ কর্মীর কাজ করে। পিতা জীবীকার টানে ঢাকায় গিয়ে শ্রমিকের কাজ করে৷ মরিয়ামের দাদার রেখে যাওয়া মাথা গুঁজার ঠাঁই ভাঙ্গা চোরা বাড়ি ছাড়া আর কোন কিছুই নেই৷ মরিয়ামের মা মমতাজ বেগম বলেন ,আমার সন্তান মানেই আপনাদের সন্তান তাই আপনাদের সন্তান ভেবেই আর্থিক ভাবে সহোযোগীতা করেই এই হতদরিদ্র মায়ের বুকে সন্তানকে ফিরিয়ে দেওয়ার আকুতি হতভাগ্য মায়ের ৷ তিনি সকলের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়েছেন। প্রয়োজনে ঃহাফেজ মাওলানা মোঃ শফিকুল ইসলাম (মামা) বিকাশ,নগত ,রকেট ০১৯১৬৪২০২২৩
এমএসএম / এমএসএম

সিংড়ায় যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে মারপিট, স্বামী আটক

চাঁপাইনবাবগঞ্জ গোমস্তাপুরে অসামাজিক কার্যকলাপ প্রতিরোধ ও মাদকমুক্ত মহল্লা গড়তে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

আদমদীঘিতে শারর্দীয় দুর্গাপুজা শান্তিপুন ভাবে উদযাপনের লক্ষে প্রস্ততিমুলক সভা

রূপগঞ্জে চাঁদাবাজি ও প্রবাসীদের মারধরের অভিযোগে ১২ হিজড়া গ্রেফতার

মির্জাগঞ্জে নয় মাসের নাতি কে নিয়ে বিপাকে বৃদ্ধা ভানু বেগম

শালিখায় গ্রীষ্মকালীন ক্রিড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

কুতুবদিয়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

বোয়ালমারীতে প্রধান শিক্ষকদের যাতায়াত ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

নাঙ্গলকোটে শারদীয় দুর্গাপূজার প্রস্ততি সভা অনুষ্ঠিত

নওগাঁয় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভায় মাসব্যাপী মশক নিধন ও পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি

টুঙ্গিপাড়ায় রূপালী লাইফ ইনসিওরেন্সের গ্রাহক পরিবারকে মৃত্যুদাবী প্রদান ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত
