শেরপুরে ঘর পেলো ১৭১জন আশ্রয়হীন পরিবার

“দেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না”, এমন ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ ঘোষণা বাস্তবায়নে আশ্রায়ন-২ প্রকল্পের আওতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে তৃতীয় পর্যায়ের অবশিষ্টাংশ এবং চতুর্থ পর্যায়ের নির্ধারিত ঘরসমূহ উপকারভোগী পরিবারের নিকট জমিসহ হস্তান্তর কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করা হয়। ২০মার্চ সকাল ১০.৩০ টায় শেরপুর উপজেলা অডিটরিয়ামে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনাড়ম্বর পরিবেশে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাইফুল বারী ডাবলু, পৌর মেয়র জানে আলম খোকা, ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ জামাল সিরাজী, উপজেলা প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শামসুন্নাহার শিউলি, এ ও রফিকুল ইসলাম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান, বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মুক্তিযোদ্ধা, গণমাধ্যমকর্মী, জনপ্রতিনিধি এবং আগত প্রকল্পের সুবিধা ভোগী ব্যক্তিবর্গ।
মহান বিজয়ের ৫০ বছর পূর্ণ করেছে স্বাধীন বাংলাদেশ। দরিদ্র কবলিত তৎকালীন বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে মাথা উচু করে দাঁড় করানোর প্রত্যয় গ্রহণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে এদেশের আপামর মেহনতী মানুষ। কেননা, তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন এ জাতির সচ্ছলতার। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া অসমাপ্ত পরিকল্পনা এবং স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আজ সেই স্বপ্নের চতুর্থ ধাপ বাস্তবায়ন হলো তার ঘোষণার মাধ্যমে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িতব্য কর্মসূচির আওতায় দুর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ নির্মাণ প্রকল্পের অধীনে নির্মিত ভূমিহীন প্রত্যেককে ২শতাংশ করে খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানপূর্বক ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে একক গৃহ নির্মাণের মাধ্যমে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে২০২২-২০২৩ অর্থবছরে সারাদেশের মতো শেরপুরেও প্রতিজন ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য ২০ ফুট বাই ২২ ফুট প্রস্থের জমির উপর রয়েছে দুটি সেমি-পাকা কক্ষ, রান্নাঘর, সংযুক্ত টয়লেট, ইউটিলিটি স্পেস, সামনে খোলা বারান্দা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুত্রে জানা যায়, শেরপুর উপজেলায় ৪র্থ পর্যায়ের ২টি ধাপে বরাদ্দকৃত সর্বমোট ১৭১টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের নিকট জমিসহ ঘর হস্তান্তর করা হবে। এর মধ্যে কুসুম্বি ইউনিয়নের ২৬টি, গাড়িদহ ইউনিয়নে ৪টি, খামারকান্দি ইউনিয়নের ৮টি, মির্জাপুর ও শাহাবন্দীগী ইউনিয়নে ৩০টি, বিশালপুর ইউনিয়নে ৮২টি, ভবানীপুর ইউনিয়নে ৪টি ও সুঘাট ইউনিয়নে ১৭টি সর্বমোট ১৭১ টি পরিবারের মাঝে ঘর হস্তান্তর করা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা বলেন, উদ্বোধণ শেষে দ্রুত তালিকা অনুযায়ী উপকারভোগীদের মাঝে জমিসহ নির্মানকৃত ঘর গুলো বুঝিয়ে দেওয়া হবে। জেলা প্রশাসকের সার্বিক দিকনির্দেশনায় প্রত্যেক সুবিধাভোগীর নামে ২ শতাংশ সরকারি খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানপূর্বক কবুলিয়ত দলিল রেজিস্ট্রেশন, নামজারি সম্পন্নকরণ ও গৃহ প্রদানের সনদ প্রদানসহ সকল কাজ সম্পন্ন। আজ,সবার কণ্ঠেই অসাম্প্রদায়িক শক্তিকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয়।
এমএসএম / এমএসএম

স্বাধীনতার পরে দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বিএনপির জন্ম: ডা. মাজহার

বকশীগঞ্জে কৃষকের ৬১ শতক জমি ধান নষ্ট করে দিলো প্রভাবশালীরা

রায়গঞ্জে লাখো মানুষের ভরসা দড়িটানা নৌকা : জনপ্রতিনিধিদের কেউ কথা রাখেনি

দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে মেঘ ধরেছে: মো.শাহজাহান

ধামইরহাটে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বিজয়নগরে আসামী গ্রেফতার করায় অতর্কিত হামলায় এএসআই শেখ সাদী আহত

টেকনাফে মাদক সাম্রাজ্য: কাদের নিয়ন্ত্রণে ভয়ংকর চোরাচালান চক্র

হিট প্রজেক্ট প্রাপ্ত যবিপ্রবির জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের দুই শিক্ষককে সংবর্ধনা প্রদান

রাণীনগরের সেই শিক্ষক আনোয়ারকে সাময়িক বরখাস্ত

মাদারীপুরে ১৮০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ১৬ জন

টাঙ্গাইলে ৩৩১২ প্রার্থী থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে ১২০ টাকায় ৫০ জনের পুলিশে চাকরি

উত্তরবঙ্গ সেচ্ছাসেবী সংগঠনের অফিস উদ্বোধন

নতুন শপথের মাধ্যমে বরগুনায় বিএনপি'র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
Link Copied