বিজয় সংগ্রাম ও অধিকার আদায়ের ৭৪ বছর

উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ৭৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। অনেক চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে আজ পরিণত বয়সে স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দলটি। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়ে বাঙালি যে রাষ্ট্র পেলো তা প্রত্যাশিত পাকিস্তান ছিলো না। দুঃশাসন, কোটারি, জুলুম-অত্যাচার, আঞ্চলিক বৈষম্য, জাতিগত নিপীড়ন প্রথমেই জনগণের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছিল। সেটা যেন এক শকুনের হাত থেকে অন্য শকুনের হাতে পড়ার মতোই ছিলো। তৎকালীন পাকিস্তানের এই স্বাধীনতাকে শেখ মুজিবুর রহমান আখ্যা দিয়েছিলেন ‘ফাঁকির স্বাধীনতা’ বলে।
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হয়। সৃষ্টি হয় দুটি আলাদা ভূখণ্ড, ভিন্ন ভাষা, ভিন্ন সংস্কৃতি, ভিন্ন খাদ্যাভ্যাস ও ভিন্ন মানবিক বোধবুদ্ধি নিয়ে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাত্র ৪ মাস ২০ দিনের মাথায় বয়সে তরুণ শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি সরকার বিরোধী ছাত্র সংগঠন পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠন করেন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে মুসলিম লীগে বিদ্যমান ছিল দুটি ধারা। একটি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশিম-এর অনুসারী গণতান্ত্রিক ভাবধারার গণমানুষের সাথে সম্পৃক্ততায় বিশ্বাসী এবং আরেকটি খাজা নাজিমুদ্দিনের নেতৃত্বে ড্রইংরুমকেন্দ্রিক রাজনীতির পৃষ্ঠপোষক। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশিমের অনুসারী কর্মী শিবির কেন্দ্রিক অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী অংশটি পরবর্তীতে আওয়ামী মুসলিম লীগ নামক রাজনৈতিক একটি দল গঠন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। সে মোতাবেকই ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার স্বামীবাগে কে এম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে যেটা ছিলো হুমায়ুন সাহেবের বাড়ি সেখানে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর উদ্যোগে আয়োজিত এক কর্মী সম্মেলনে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠন করা হয়েছিলো। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে সভাপতি ও টাঙ্গাইলের শামসুল হককে ঐ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করা হয়েছিলো। তখন কারাবন্দী তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান কে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়। গোটা পাকিস্তানের ক্ষেত্রে সংগঠনটির নাম রাখা হয়েছিলো নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। যার সভাপতি হন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। দলটি ধর্মনিরপেক্ষতাকে আদর্শ হিসাবে গ্রহণ করে ১৯৫৫ সালে। ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে দলের নামকরণ হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ।’
১৯৫২-সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন ছিলো আওয়ামী লীগের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তখন আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগ প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার উদ্দেশ্যে অন্যান্য দলকে সঙ্গে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করতে আওয়ামী মুসলিম লীগ মুখ্য ভূমিকা পালন করে। আওয়ামী লীগের উদ্যোগেই ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান গণতন্ত্রী দল ও নেজামে ইসলামের সঙ্গে মিলে যুক্তফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিলো।
শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ সালে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। তার পরের বছর ঢাকার ‘মুকুল’ প্রেক্ষাগৃহে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সম্মেলনে তাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছিলো। ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত ১৩ বছর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন শেখ মুজিবুর রহমান। তৎকালীন পাকিস্তানে প্রথম বিরোধী দল ছিল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ।
৬৪-সালের দাঙ্গার পর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর পরেই হয়েছিলো ছয় দফা উপস্থাপন। ১৯৬৬ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর এক সম্মেলনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ছয় দফা দাবি পেশ করেছিলেন। ছয় দফা দাবির মূল উদ্দেশ্য ছিল। পাকিস্তান হবে একটি যৌথরাষ্ট্র এবং ছয় দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে এই যৌথরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যকে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে। বঙ্গবন্ধুর ওই ছয় দফা ছিলো মূলত বাঙালির মুক্তির সনদ। ছয় দফার আন্দোলনকে ভিত্তি করে জাতি স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার ও স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার পথে উজ্জীবিত হয় এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়।
‘৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে এ দেশের মানুষকে সুসংগঠিত করে আওয়ামী লীগ গণমানুষের সংগঠনে পরিণত হয়। এভাবেই ২২ বছরের ধারাবাহিক রাজনৈতিক লড়াইয়ের চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৯৭১ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাংলার অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এই আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। দীর্ঘ ৯ মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ বীর শহীদের রক্ত নদী আর দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয় লাল-সবুজের পতাকাবাহী বাংলাদেশ। এ দেশের স্বাধীনতা এনে দেয়া দলটির ইতিহাস তাই বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়ানো। সময়ের পরিক্রমায় আওয়ামী লীগ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- এই নাম দুটি এক ও অভিন্ন হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় অর্জন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান।
ধারাবাহিকতায় রাজনৈতিক ইতিহাসে আওয়ামী লীগ ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার হিসেবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটেছিলো।
এর পরে আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে জেলে পোরা হয় এবং তাদের উপর নৃশংস নির্যাতন চালানো হয়। তারপর দীর্ঘ ২১ বছর সামরিক-বেসামরিক অপশাসনের কবলে পড়ে বাংলাদেশ পুনরায় পাকিস্তানি ভাবধারায় পেছনের দিকে যেতে থাকে। এরপরে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান ও জেনারেল এরশাদ এর শাসনামলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপরীতে দীর্ঘদিন পথ চলে বাংলাদেশ। সে সময় স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদরদের রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসন, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার রোধ করতে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের নামে কালো আইন পাশ করা হয়। সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করে রাষ্ট্রের চার মূল ভিত্তি গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতা থেকে রাষ্ট্র সরে যায়। তখন মুক্তিযুদ্ধের মৌল চেতনা অসাম্প্রদায়ি়কতা থেকে সরে এসে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম যুক্ত করা হয়েছিলো।
পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে এক চরম সংকটপূর্ণ পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ ৬ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে দেশে ফিরেই তিনি একইসাথে সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ করেন এবং স্বৈরশাসন বিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
১৯৯৬ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার কার্য শুরু করে, পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন এবং ভারতের সাথে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি মোতাবেক সীমান্ত সমস্যা সমাধান করে আওয়ামী লীগ সফলতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
এরপর ২০০১ এবং ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির পর আরেক দফা ঘোর বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে তিন-চতুর্থাংশ আসনে বিজয়ী হয়ে আবারো রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহন করে আওয়ামী লীগ। পরবর্তী সময়ে ২০১৪ সালের ৫ জানুযারি এবং ২০১৮-এর ৩০ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে টানা তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনা করছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এর মধ্যেও আওয়ামী লীগ ও জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র চলতে থাকে।
যখন ২০০৪ সালে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার উদ্দেশ্যে এক ভয়াবহ তৎপরতা চালানো হয় কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে সে যাত্রায় বেঁচে যান শেখ হাসিনা।
মহান আল্লাহ্র কৃপায় ২০০৮ সালের নির্বাচনে অভূতপূর্ব বিজয়ের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পুনরায় সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগের এই সরকারের আমলে যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধীদের বিচার সম্পন্ন সংঘটিত হয়। আন্তর্জাতিক আদালতে সমুদ্র বিজয়ের মধ্য দিয়ে দেশের ভৌগলিক সীমানা বৃদ্ধি, ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমে দেশের সীমানা বৃদ্ধি পায় এবং ছিটমহলবাসীর অনেকদিনের নাগরিকত্বের পরিচয় হীন মানবেতর জীবনযাপন অবসান হয়। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণ, নারী উন্নয়ন, মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর রোধ, আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক মানুষকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়া, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতার ব্যবস্থা করাসহ অসংখ্য মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ আওয়ামী লীগের এই সময়ের সরকারের বড় অর্জন হিসেবে পরিলক্ষিত হয়। করোনা পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বব্যাপী যে বিপর্যয় নেমে এসেছিল, তখনও দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেই পরিস্থিতিকে অত্যন্ত দূরদর্শিতা ও সফলতার সাথে মোকাবেলা করেছে।
এদেশের সমগ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বিনামূল্যে টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করাকে সরকারের সুবিবেচনার বিষয়টি তুলে ধরে। বর্তমানে বাংলাদেশের যোগাযোগ অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়ন সাধন জনসাধারণের জীবনকে গতিশীল করেছে এবং অর্থনীতির ক্ষেত্রে ইতিবাচক অবদান রেখেছে। আওয়ামী লীগের এই সরকারের আমলে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে যানজট নিরসনকল্পে মেট্রোরেল নির্মাণ ও এক্সপ্রেস হাইওয়ে যুগান্তকারী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। সারাদেশে মহাসড়কগুলিকে চার লেন ও ছয় লেনে রূপান্তর করার মধ্য দিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন সূচিত হতে চলেছে। কৃষিক্ষেত্রে ভর্তুকি প্রদানের মাধ্যমে কৃষকদের স্বল্প দামে সার ও বীজের যোগান দেয়া এবং নানাভাবে কৃষিকে উৎসাহিত করার ফলে বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদনে ব্যাপকভাবে সফলতা লাভ করেছে। বর্তমানে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। সরকারের ইতিবাচক সিদ্ধান্ত এবং এর যথাযথ প্রয়োগের কারণেই কেবল এটি সম্ভব হয়েছে। রূপকল্প ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি স্মার্ট উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে পৃথিবীর বুকে মাথা তুলে দাঁড়াবে। এরই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ দেশ বিনির্মাণে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা নিয়ে এবং দূরদর্শী পরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে বিরামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এভাবেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। দেশের মানুষের মুখে মুখে আজ শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার।
লেখক: চেয়ারম্যান
বোর্ড অব ট্রাস্টিজ স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।
সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঝালকাঠি জেলা শাখা।
সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজাপুর উপজেলা শাখা।
এমএসএম / এমএসএম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন
