ঢাকা মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য একটি নৈতিক স্কোয়াড


প্রকৌশলী আজিজ মিসির সেলিম photo প্রকৌশলী আজিজ মিসির সেলিম
প্রকাশিত: ২১-১০-২০২৩ রাত ৯:৩৪
কারণ এটা ব্রেইন এর খেলা, ব্রেইন তার উপর আসা যেকোন ক্রিয়ার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য, যেমন আমাদের নিজের ও পরিবার সহ একান্ত আপনজনদের উপর আসা যেকোন ক্রিয়ার ক্ষেত্রে ব্রেইন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে থাকে। যেখানে যুক্তি, তর্ক, লাভ,ক্ষতি বিচার ও বিশ্লেষণের  কোন সুযোগ থাকে না। বি দ্রঃ বিষয়টি  রাজনীতিবিদদের জন্য প্রযোজ্য নয়, কারণ রাজনীতি করা আর কাউকে বা কোন আদর্শকে ব্রেইনে ধারণ করা এক জিনিস নয়। রাজনীতি আর রাজনীতিবিদেরা নানান ফ্যাক্টর দ্বারা পরিচালিত বা প্রভাবিত হয়। কিন্তু ব্রেইনে অবস্থান করা নৈতিকতা বা অনৈতিকতা কোন কিছুর দ্বারাই প্রভাবিত বা পরিচালিত হতে পারে না। উদাহরণ : মশা সহ যেকোন ছোট/বড় যেকোন প্রাণীর আক্রমণে মুহূর্তের মধ্যেই (অটোমেটিক) হাত চলে যায় তা প্রতিহত করতে, সন্তান আক্রান্ত হলে মাতাপিতা আসন্ন বিপদ বা অপদের তোয়াক্কা না করে ঝাঁপিয়ে পরে উদ্ধার করতে, পরিবার/পরিজন ও ভবিষ্যতের অনিশ্চিত দিনগুলোর কথা চিন্তা না করে প্রেমিক/প্রেমিকা বেড়িয়ে পরে অজানার উদ্দেশ্যে। এরকম হাজারও উদাহরণ দেয়া সম্ভব, যেখানে ব্রেইন তার তার চিন্তা-চেতনা ও যুক্তি-তর্কের সময় বা ফুসরত পায় না অথবা ব্রেইন তার নিজস্ব চিন্তা-চেতনা ও যুক্তি-তর্ক দ্বারা উক্ত বিষয়ে বা সাবজেক্ট এর ক্ষেত্রে বিচার ও বিশ্লেষণ করতে অপারগ হয়ে পরে। কারণ উক্ত বিষয় বা সাবজেক্ট ব্রেইনে এমন ভাবে অবস্থান করে যে, উক্ত বিষয় বা সাবজেক্ট-ই তখন ব্রেইনকে প্রভাবিত  ও পরিচালিত করে, অন্তত উক্ত বিষয় বা সাবজেক্ট এর নিজস্ব বিষয়াদি বা আদর্শের ক্ষেত্রে।
একারণে সব আওয়ামীলীগ এর সদস্যই নেত্রীর উপর আসা অন্যায় আক্রমণ ও অপবাদের ক্ষেত্রে, অথবা নেত্রীকে অপমান করা হলে, যে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেখাবে, প্রতিবাদ করবে, প্রতিরোধ করবে (লিখিত, মৌখিক বা শারীরিক যেকোন ভাবেই হোক না কেন ?) বিষয়টি তেমন নয় !!
এমনকি কেউ যদি তেমনটি করেও থাকে, তাকে তাৎক্ষণিক ভাবে সমর্থন দেবে, অন্যকে এগিয়ে আসতে উৎসাহ দেবে, বিষয়টি তেমনও নয়!! 
অনুরূপ বিষয়টি একইভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, নেত্রীর কোন বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যদি কেউ যৌক্তিকভাবেও তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে থাকে। প্রতিবাদ করে থাকে, প্রতিরোধ করার আহ্বান জানিয়ে থাকে, বিষয়টি চোখে পড়ার পরও আওয়ামী লীগের সব সদস্যই যে তা লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবে। বিষয়টিকে এমন দেখার বা ভাবার কোন কারণ নেই। কারণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমানে এমন একটা অবস্থায় পৌঁছেছে যে মুহূর্তের মধ্যেই যেকোনো বিষয়কে তা মানুষ থেকে মানুষে, বিশ্বের এক অংশ থেকে অপর অংশে, পৌঁছে দিতে পারে।
এ কারণেই আওয়ামী লীগসহ রাজনীতিবিদরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ক্ষেত্রে যেকোন ক্রিয়া বা প্রতিক্রিয়া এড়িয়ে চলেন। দেখেও না দেখার ভান করে থাকন। দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করতে থাকেন। অতঃপর পরিবেশ অনুকূলে হলে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে থাকেন অথবা প্রতিবাদ ও প্রতিলিপি প্রচার করে থাকন।
কারণ এরা আগে রাজনীতিবিদ, তারপর আওয়ামী লীগ, অতঃপর শেখ হাসিনা বা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। আর যারা বঙ্গবন্ধু বা নেত্রীকে ব্রেইনে ধারণ করে থাকেন, তারা আগে বঙ্গবন্ধু বা জননেত্রী সৈনিক, তারপর আওয়ামী লীগ, অতঃপর রাজনীতিবিদ।
বঙ্গবন্ধু বা জননেত্রী এর সৈনিকেরা; আর যাই হোক না কেন? শেখ হাসিনার উপর যে কোন ধরনের আক্রমণ আঘাত বা অপবাদের ক্ষেত্রে তারা নিশ্চুপ বসে থাকতে পারে না!! আগে-পিছে না ভেবে মুহূর্তের মধ্যেই তারা প্রতিক্রিয়া জানিয়ে থাকে, হতে পারে তা প্রকাশ্যে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ন্যূনতম তারা সমর্থন না জানিয়ে এড়িয়ে যেতে পারে না। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনুরূপ কোন কিছু চোখে পড়লে, তা লাইক কমেন্টস ও শেয়ার না করে এড়িয়ে যেতে পারে না।
শুধু তাই নয়! মগজে ও মননে একই আদর্শ ধারণকারীদের মধ্যে এক ধরনের ইন্টার কানেকশনও তৈরি হয়ে যেতে পারে। যা উদ্ভূত পরিস্থিতি সাপেক্ষে মুহূর্তের মধ্যেই সকলকে একযোগে প্রতিবাদ জানাতে এবং এক জায়গায় জমায়েত হতে সহায়তা করে। যদিও মোবাইল নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট এমনকি রাডার সিস্টেম বন্ধ থাকে। বিষয়টি,  আমেরিকা সহ পুরো ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের একাংশ সমন্বিতভাবে তুরস্কের বর্তমান প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে উৎখাতের  অভিপ্রায়ে ঘটানো অভ্যুত্থানের সময় পরিলক্ষিত হয়েছিল। 
এরদোগান পরিবার সহ অবকাশ যাপনে রাজধানীর বাহিরে থাকায়, অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে প্রথমেই অভ্যুত্থানকারীরা সশস্ত্র একটি গ্রুপকে এরদোয়ানসহ পরিবারকে হত্যার উদ্দেশ্যে অবকাশ যাপন কেন্দ্রের দিকে পাঠায়। অতঃপর আক্রমণের শিকার হয়ে এরদোগান তার মোবাইল ফোন থেকে  সিএনএন সহ গণমাধ্যম বরাবর আক্রান্ত হওয়ার খবর জানিয়ে একটা এসএমএস পাঠালে  এরদোগানের রাজনৈতিক দলের অনুসারীরা সহ তার আদর্শ ধারণকারীরা অর্থাৎ এরদোগানকে ব্রেনে ধারণকারীরা রাস্তায় নেমে আসে। সঙ্গত কারণেই অভ্যুত্থানকারীরা মোবাইল নেটওয়ার্ক ইন্টারনেট সহ উদ্ভূত পরিস্থিতির সাপেক্ষে বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত রাডার সিস্টেমও বন্ধ করে দেয়। ফলশ্রুতিতে মার্কিন স্যাটেলাইট সিস্টেমসহ কোন সিস্টেমই অভ্যুত্থান কারীদের নিকট এরদোগানের জীবিত থাকা বা প্রেরিত সশস্ত্র বাহিনীর ইউনিটের হতে ধৃত বা মৃত হওয়ার খবর প্রচার করতে বা জানাতে ব্যর্থ হয়। অথচ রাত্রি শেষ হওয়ার আগেই তুরস্কের কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটিতে কিছুসংখ্যক পাগল প্রায় এরদোগান ভক্ত জমায়েত হতে থাকে এবং একপর্যায়ে জীবন বাজি রেখে অভ্যুত্থানকারীদের হটিয়ে দিয়ে বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে ফেলে । 
(উল্লেখ্য যে, অভ্যুত্থানের শুরুতেই অভ্যুত্থান কারীরা সকল বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে, যাতে কোনোভাবেই এরদোগান ফিরে আসতে না পারে) অথচ তার অনেক আগে থেকেই পুরো দেশে মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সহ বিমান বাহিনীর রাডার ব্যবস্থা বন্ধ অবস্থায় ছিল !! 
আশ্চর্য হলেও সত্যি যে, কিছুক্ষণ পর কোন ধরনের পূর্ব সংকেত ছাড়া একটি বিমান এসে উক্ত বিমান বন্দরে অবতরণ করে এবং সেই বিমান থেকে এরদোগানসহ তার পরিবার অক্ষত অবস্থায় নেমে আসে। মানুষ থেকে মানুষে মুহূর্তের মধ্যেই পুরো পুরুষকে খবর ছড়িয়ে পড়ে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষজন ট্যাংক সহ বিভিন্ন অস্ত্র বহনকারী যানবাহন করলো সামনে মানবধর হিসেবে শুয়ে পড়ে, নিজের গাড়ি এনে ট্যাংক বহরগুলোর সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়।পুনরায় চালু হয় মোবাইল নেটওয়ার্ক ইন্টারনেট এবং রাবার সিস্টেম।অভ্যুত্থানকারীরা গণ বিস্ফোরণ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে আত্মসমর্পণ করেভ
তবে দুটো প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে
যে সমস্ত লোকজন বিমানবন্দর টি ঘেরাও করে অভ্যুত্থানকারীদের ঘটিয়ে বিমানবন্দর দখলে নেয়। তারা কিভাবে বুঝতে পেরেছিল যে এরদোগান বেঁচে আছে, ফিরে আসবে, এবং এই বিমানবন্দরেই তার বিমান অবতরণ করবেন। সেই সাথে এরদোগানের বিমান বিমানবন্দরের ল্যান্ড করার পর এত দ্রুত কিভাবে সারা দেশব্যাপী তার ফিরে আসার বিষয়টি ছড়িয়ে পড়েছিল ?
অনেক কি দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। কিন্তু এক্ষেত্রে আমার যুক্তি হচ্ছে, দোকান ও তার আদর্শকে ব্রেনে ধারণ করা এবং উক্ত ব্রেইনগুলোর মধ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতি সাপেক্ষে  ইন্টার কানেকশন তৈরি হওয়া। এবং উক্ত ব্রেন গুলি একই ভাবে এরদোগান, তার আদর্শ ও বুদ্ধিমত্তাকে বিচার বিশ্লেষণ করতে পারা। অনেকটা নিকট ভবিষ্যতে নিজের একান্ত আপনজনের বিপদের বিষয় বুঝতে পারা বা আন্দাজ করতে পারা, বা অনুধাপন করতে পারা। যুক্তিতর্কের বাহিরে হলেও; অনেক পিতা মাতাকে তার সন্তানের ক্ষেত্রে এবং আশেক ও মাসুকের ক্ষেত্রে এরূপ পূর্বাভাস বা ব্রেইনের কেরামতি যেমন বইপুস্তক এর বর্ণনায় পাওয়া যায়, তেমনি বাস্তবেও দু একজনের ক্ষেত্রে ভোটের দেখা যায়।
ইসলামের সুফিবাদ বা মারেফাত এর দর্শন অনুযায়ী আশেক ও মাসুকের অভ্যন্তরে কোন পর্দা বা বাধা থাকতে নেই, যে আশেক ও মাসুকের অভ্যন্তরে কোন বেরিয়ার বা বাধা থাকে, তাদেরকে সত্যিকারের আশেক বা মাসুক বলে না, অর্থাৎ তাদের মধ্যের প্রেম মহব্বত বা ভালোবাসা নিখাদ নয়, অর্থাৎ খাদ যুক্ত; অর্থাৎ যে কোন কঠিন পরিস্থিতিতে নিজ-স্বার্থে আশেক বা মাসুক একে অপরকে ছেড়ে যেতে পারে। একে অপরকে ত্যাগ করতে পারে, একে অপর থেকে আলাদা হয়ে যেত পারে।
ঠিক এর বিপরীত দিকে, অর্থাৎ আশেক ও মাসুক যদি সকল ধরনের বাধা বিপত্তি ও বেরিয়ার অতিক্রম করতে সফল হয়, তাহলে তারা একে অপরের হয়ে যায়, তখন একজন এর চিন্তাধারা ও আদর্শ অন্যের দ্বারা প্রভাবিত এমনকি পরিচালিত হয়। তখন একে অপরের চাওয়া পাওয়া ও নির্দেশনার জন্য জাগতিক কোন বিষয় বা পদ্ধতি বা উপকরণের প্রয়োজন পড়ে না।
মনে করার কোনই কারণ নেই যে, জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ব্রেইনে ধারণ করা মানুষের সংখ্যা নেহায়েত কম। শেখ হাসিনা বা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসা বা তাদের আদর্শের সৈনিক রূপে নিজেকে পরিচয় দিতে এদের গলাবাজী, সভাসমাবেশ ও টকশো এর প্রয়োজন পড়ে না।
যদি পরিস্থিতি আহবান করে, যদি সেই রকম পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে, তাহলে শেখ হাসিনা বা জননেত্রীকে রক্ষা করার জন্য গত ১০ বছরে তৈরি হওয়া সুবিধাবাদী হাইব্রিড এই আওয়ামী লীগের প্রয়োজন পড়বে না। জননেত্রীকে ব্রেইনে ধারণ করা জনগণের এই অংশই জননেত্রীর ওই মাঠে নেমে পড়বে। তখন মতাদর্শগতভাবে বিরোধী দলীয় মানুষজন নয়; বরং সুবিধাবাদী ও মুজিব কোটধারী আওয়ামীরা এদের আগ্রাসন ও আক্রমণের শিকার হলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না।
সাধু সাবধান: শুধুমাত্র পর্দার অন্তরালে থাকা জননেত্রীর এই সৈনিকদের থেকে নয়। সাবধান থাকুন ডিজিটাল বাংলাদেশের ঐ সমস্ত ডিজিটাল ডিভাইস গুলো থেকে ; যেগুলি সর্বত্র এবং সর্ব মুহুর্তে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির দ্বারা, শুধুমাত্র বিরোধী দলীয় মতাদর্শ এর মানুষজন নয়। বরং গত দশক ধরে সুবিধা গ্রহণ করা এই সকল আওয়ামীলীগ ধারী হাইব্রিডদের উপর। এখন নয়, বুঝবেন পরে, সময় হলে। ঘুঘু প্রতিবারই ধান খেয়ে, ফাঁকতালে উড়ে যাবে। বিষয়টি এভাবে ভাবলে ধরা খেতে পারেন। 

এমএসএম / এমএসএম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া