প্রতিটি ঘরে বঙ্গবন্ধুর ছবি ও আত্মজীবনী রেখে বাচ্চাকে শিক্ষা দিন : বিদিশা

প্রতিটি ঘরে ঘরে বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং আত্মজীবনী রাখার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির সাবেক চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা এরশাদ। রোববার (১৫ আগস্ট) সকালে গুলশানের প্রেসিডেন্ট পার্ক ভবনে বঙ্গবন্ধুর ৪৬তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কোরআন খতম, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
এ সময় বিদিশা এরশাদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান। দেখবেন আপনার শিশু তার মতো তেজদীপ্ত কন্ঠের অধিকারী হবে। সমাজের সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে উচ্চকন্ঠে কথা বলবে। আপানদের প্রতিটি ঘরে ঘরে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী রেখে বাচ্চাদের পড়ে শুনান। দেখবেন বপনার ঘরেও বঙ্গবন্ধুর মতো একজন নেতা তৈরি হবে। যে সমাজের প্রতিটি দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো কথা বলবে। সমাজের অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৬তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় সবাই মিলে দোয়া করতে হবে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন আমাদের জন্য একজন মুক্তিকামী দূত। বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ কণ্ঠের আহ্বানে লাখ লাখ বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়ে বাংলাকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। জাতির পিতার স্মরণে দলমত নির্বিশেষে আমাদের সবাইকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা অত্যাবশ্যক।
তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার সাথে আমাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সম্পর্কের কোন কমতি ছিলো না। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসার পাত্র। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে কলঙ্কের জায়গায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। আজকের এই শোকের দিনে আমরা সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া করবো এটাই সবার কাছে প্রত্যাশা।
এ সময় এরশাদ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান কাজী মামুনুর রশীদ বলেন, এ দেশকে স্বাধীন করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ভূমিকা বাঙ্গালী জাতি কখনো অস্বীকার করতে পারবে না। কারণ, বাঙ্গালী জাতির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন অকুতভয় নেতা। যার হাত ধরেই এই বাংলার স্বাধীনতা এসেছে। বঙ্গবন্ধু না আসলে কখনো এ দেশ স্বাধীন হতো না। আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাতের সাথে সাথে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করব।
মেজর (অব.) রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু না হলে বাংলাদেশ কখনো স্বাধীন হতো না। তিনি বাংলাদেশের একমাত্র কাণ্ডারি, যাকে কোনোদিন ভোলার সাহস হবে না। তার হাত ধরেই আমাদের এই বাংলাদেশের সূচনা। তার ৪৬তম শাহাদাতবার্ষিকীতে তার প্রতি আমাদের দোয়া ও ভালোবাসা রইল। এছাড়াও আমি পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সহকর্মী ছিলাম, যিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন একজন সেনাপ্রধান ছিলেন, যার মতো একজন সুদক্ষ ও চৌকস সেনাপ্রধান বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো আসবে না। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি মানুষের নেতা। বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতের পর তার হাত ধরেই বাংলাদেশ উন্নয়ন দেখেছে। এছাড়াও কোরআন খতম, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে জাতীয় পার্টির বিভিন্ন নেতাকর্মীসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এমএসএম / জামান

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধসহ ৫ দাবি জামায়াতের, সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা

‘সরকার-উপদেষ্টারা মাহফুজদের ব্যবহার করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে’

সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন পরস্পর নির্ভরশীল নয়: সালাহউদ্দিন

ডাকসুর বিজয়ীদের অভিনন্দন, শিবির নাম প্রচার নিয়ে প্রশ্ন সালাহউদ্দিনের

বদরুদ্দীন উমর আর নেই

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে হামলা-অগ্নিসংযোগ

নুরকে সুস্থ দেখানোর একটি পরিকল্পনা চলছে : রাশেদ খাঁন

সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ডাকসুতে বিজয়ী হবে ছাত্রদল : রিজভী

নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন তারেক রহমান: আমির খসরু

হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতির মাঠ, নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানালেন সারজিস

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
