ঢাকা শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

গ্রুপিং-কোন্দলে নাজুক কর্ণফুলী আওয়ামী লীগ


চট্টগ্রাম অফিস photo চট্টগ্রাম অফিস
প্রকাশিত: ২২-৫-২০২৪ দুপুর ২:১

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে গুটিকয়েক নেতার একক  স্বেচ্ছাচারিতায় আওয়ামী লীগের তৃণমূলে বড় হচ্ছে বিভেদের দেয়াল। বাড়ছে কোন্দল। নেতাদের এমন পরিস্থিতিতে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছেন। কারণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক চৌধুরী-সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার এর কাছে দলকে খুঁজে পাচ্ছে না তৃণমূল। 

গঠনতন্ত্র আর সাংগঠনিক কোন নিয়ম নীতিই তাঁরা মানছেন না। ফলে, কাকে ছেড়ে কার কাছে যাবেন, ভেবে পাচ্ছেন না তৃণমূল কর্মীরা। এই অবস্থায় তৃণমূলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী দ্বিধাবিভক্তিতে ভুগছেন।

জানা যায়, কর্ণফুলীতে গত উপজেলা নির্বাচনের পর নেতাকর্মীর মধ্যে মনোমালিন্যের যে বাঁক বদল হয়েছিলো তা এখন নতুন মাত্রা পাচ্ছে বলে আভাস মিলেছে। আওয়ামী রাজনীতিতে কর্ণফুলীতে যেসব এলাকায় কখনোই বিরোধ ছিল না, সেখানকার নেতাকর্মীরাও হয়ে উঠছেন পরস্পরের চক্ষুশূল। এমন পরিস্থিতিতেও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদক নিজেদের একক কর্তৃত্ব ধরে রাখতে বিরোধের আগুনে উল্টো ঘি ঢালছেন।

অভিযোগ উঠেছে, শীর্ষ দুই নেতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাদের অজান্তেই কর্ণফুলীর পাঁচ ইউনিয়নে ওয়ার্ড কমিটিগুলো ফেসবুকে ঘোষণা করেছেন। যারা পদ পেয়েছেন স্বয়ং এমন নেতারাই কমিটিতে নাম দেখে প্রতিবাদ করেছেন। তাঁরা পদ নিতে আগ্রহী নন। এমনই লজ্জাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন।

এমন সুযোগে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন দলে গায়েবি পদ পাওয়া নেতা ও পদ বঞ্চিতরা। তাঁরাও দলের ভেতরে নিজেদের বলয় তৈরির কৌশল খুঁজে পেয়েছেন নয়া অর্থপ্রতিমন্ত্রীর আগমণে। কোথাও জম্পেশ চলছে ‘উপজেলা আওয়ামী লীগ বনাম তৃণমূল আওয়ামী লীগ’ এর লড়াই। যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন গেল নির্বাচনে হেরেছেন, তাঁরাও আছেন গ্রুপিং রাজনীতির অশুভ এই প্রতিযোগিতায়।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, কর্ণফুলীতে এখন সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও বর্তমান অর্থপ্রতিমন্ত্রীর গ্রুপের লাগছে ঠোকাঠুকি। এ পটভূমিতে কর্ণফুলী আনোয়ারায় দুটি ধারা চলে এসেছে সর্বসমক্ষে। এখন পরিষ্কার দুই বলয়ে, দুই পথে হেঁটেছেন নেতাকর্মীরা। কোনো কোনো এলাকায় ছাইচাপা পুরোনো দ্বন্দ্বে বিচ্ছিন্ন সংঘাত, পাল্টা মামলাও চলছে। এ নিয়ে অস্থির হয়ে আছেন দলের নেতাকর্মীরা। ফলে দলের কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে বৈরী ফাটল।

যদিও কর্ণফুলী আওয়ামী লীগে এ দুরাবস্থার কারণ কোথায় জানতে চাইলে ওয়াসিকা গ্রুপ একাংশের নেতৃত্ব দেওয়া শ্রমিক নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইসলাম আহমেদ ও আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম চেয়ারম্যান বলেন, 'কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাথে ফারুক চৌধুরী নামটি উৎপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এই নেতার কারণে দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা থেকে শুরু করে দলের প্রকৃত ত্যাগি ও সিনিয়র নেতারা মূল্যায়িত না হয়ে অনেকটা কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। অনেকে আবার স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী থেকেও দুরে অবস্থান নিয়েছেন।' তাঁরা আরও বলেন, ফারুক চৌধুরী কিছুদিন আগেও বর্ধিত সভায় টিআর এবং কাবিখা নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করেছেন। আওয়ামী লীগের নেতারা দুর্নীতি করে বলে।'

ওদিকে, পাঁচ ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রনেতা ও সাবেক আওয়ামী লীগ নেতারা জানিয়েছেন, কর্ণফুলীতে গত ১০ বছরে নব্য আওয়ামী নেতাদের দাপটে কোনঠাসা ছিলেন ত্যাগিরা! বিশেষ করে গত ৭ বছরে কর্ণফুলীতে চলছে ফারুক চৌধুরী'র ‘জয়জয়কার’। তিনি যা বলেছেন সেটাই বাস্তবায়ন হয়েছে। যদিও লোকজন তাঁকে চিনেন কম্পিউটার ফারুক নামে।
৯ বছর আগেও তাঁকে মাঠে ময়দানে কেউ দেখেননি। যিনি পুর্বে কোন আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন না। এমনকি কখনো ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগেও ছিলেন না। আওয়ামী লীগের কোন অঙ্গসংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত না থেকেও ২০১০ সালে এসে এই চৌধুরী চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার এক শীর্ষ নেতাকে ম্যানেজ করে ২০১৩ সালে বাগিয়ে নেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক।

এরপরে ২০১৭ সালে নৌকা প্রতীকে নবসৃষ্ট কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বনে যান। অথচ উপজেলা সৃষ্টির নেতৃত্বে ছিলেন বর্তমান দক্ষিণ জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ইসলাম আহমদসহ অসংখ্য তৃণমূল নেতা। 

জানা যায়, ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবরে গঠিত কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের এডহক কমিটি ভেঙে ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর ৭১ সদস্যের কমিটি অনুমোদন দিলে পুনরায় এই চৌধুরীকে সভাপতি ঘোষণা করে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ। ফলে, ধীরে ধীরে কর্ণফুলী রাজনীতিতে তিনি হয়ে যান অঘোষিত সম্রাট। যার কথায় চলে প্রশাসন ও সব কিছুতেই তাঁর সিদ্ধান্ত আর মতামতের প্রাধান্য। ফলে, কোণঠাসা হলেন  সাবেক সভাপতি সৈয়দ জামাল আহাম্মদ (বর্তমানে প্রয়াত), সাবেক থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক হায়দার আলী রনিও।

এমনকি চৌধুরী'র কাছে পুরো উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জিম্মি হয়ে আছে। যাকে যেভাবে পারেন সেভাবে তিনি চালান। তার এমন একনায়কতন্ত্রসুলভ কর্মকান্ডে মন্ত্রীর ঘনিষ্টমহলও তিক্ত বিরক্ত। এ নিয়ে এখনো অনেকের চাপা ক্ষোভ আছে।

কর্ণফুলী উপজেলার আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতারা মনে করেন, আওয়ামী লীগকে আগামী দিনে শক্তিশালী করতে থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট পর্যায়ের কমিটি গুলোতে এখন থেকে সক্রিয় করে গড়ে তোলা দরকার। এটা বাস্তবায়ন করতে হলে বিগত সময়ে উপজেলা আওয়ামী লীগ দলের গঠনতন্ত্র ও সাংগঠনিক নিয়মনীতি না মেনে যে ওয়ার্ড কমিটিগুলো ঘোষণা দেয়া হয়েছে তা বিলীন করার দাবি উঠেছে। 
কেননা, পাঁচ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের কমিটি থাকা সত্ত্বেও তাঁদের ডিঙিয়ে উপজেলার নেতারা যে কমিটি দিয়েছেন তা গঠনতন্ত্র বিরোধী। অনেকেই আবার কড়া সমালোচনা করেছেন, উপজেলা যদি ওয়ার্ড কমিটি দিতে পারে তাহলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কাজ কি? এমন প্রশ্ন স্বয়ং একাধিক উপজেলা নেতাদের। তৃণমূল নেতারা আরো বলেছেন, এসব পকেট কমিটি বাদ দিয়ে যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগ করে, দীর্ঘদিন দলের সঙ্গে যারা যুক্ত আছে, যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী তাঁদেরকে নিয়ে নতুন কমিটি করার।

কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, অথচ গুটিকয়েক এই নব্য আওয়ামী লীগ নেতাদের কারণে দলে পাকাপোক্ত হয়েছে বিএনপি জামায়াতের একাধিক নেতাকর্মী। নেতারা সুবিধার বিনিময়ে দলীয় পদ-পদবি বিক্রি করে দিয়েছেন। এরমধ্যে যাদের নিয়ে অতীতে সমালোচনা ছিলো তাঁরা হলেন- সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. মালেক প্রকাশ ঘোড়া মালেক, বিএনপি নেতা হাজী ইউসুফ, ছাত্রদল নেতা দিদারুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা মনির, মুহাম্মদ বেলাল, বিএনপি নেতা মনসুর, মো. সিরাজ অন্যতম। এসব বিতর্কিত লোকজন যার কারণে পদ-পদবি পেলেন। তিনি ২০১৩ সালের নির্বাচনে সাবেক মন্ত্রীর বিপক্ষীয় প্রার্থী নুরুল কাইয়ুম চৌধুরী'র প্রস্তাবকারী ছিলেন। অথচ বর্তমানে বোল পাল্টিয়ে বড় নেতা তিনি।

নিজেকে সে প্রয়াত সংসদ সদস্য আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু মিয়ার কর্মী দাবি করলেও জীবিত থাকাকালে বাবু মিয়া কখনো এই সুবিধাবাদীকে কোন পদ পদবীতে রাখেননি। ২০১৩ সাল অর্থ্যাৎ বাবু মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত এই নেতাকে কখনো দক্ষিণ জেলা কিংবা কর্ণফুলী উপজেলার কোন সদস্য পদেও রাখেননি। 
তৃণমূল নেতাকর্মীদের এসব অভিযোগের সামগ্রিক বিষয়ে জানতে কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী'র মুঠোফোনে একাধিকবার কল করেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বড়উঠান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেন, 'আওয়ামী লীগের ত্যাগি তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা মনে করেন, যারা দলে ভিড়ে অর্থের বিনিময়ে দালালি করে, বিএনপি-জামায়াত পরিবারকে চাকরি, পদ-পদবিসহ অন্যান্য সুবিধা দিয়েছেন তাদেরকে দল থেকে বিতাড়িত করতে হবে। কেননা ওরাই ভাইরাস, ওরাই ক্ষতিকর, ওরাই সুবিধাবাদী।'

দক্ষিণ জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ইসলাম আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময় উপলব্ধি করে বলেন ৭৫ পরবর্তী ৯৬ ও ২০০১ থেকে ২০০৭ সালে দলের দুঃসময়ে যারা পাশে ছিলেন তাঁরাই মূলত প্রকৃত আওয়ামী লীগার ও ত্যাগি। বর্তমানে নব্য আওয়ামী লীগার ও দুর্নীতিবাজদের দাপটে এসব ত্যাগিরা অসহায়, তাদের মূল্যায়ন করা সময়ের দাবি।'

ওয়ার্ড কমিটি কেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ না দিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা দিলেন এমন প্রশ্নে জানতে একাধিকবার কল করা হলেও কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন বাবু কোন কথা বলতে রাজি হননি। তবে, সেটা গঠনতন্ত্র সম্মত নয় বলে অন্য নেতারা স্বীকার করেছেন। 

শিকলবাহা ও চরপাথরঘাটা ইউনিয়নে সভাপতি নেই। জুলধা ও বড়উঠানের অবস্থা আরো নাজুক। অনেকেই ওয়াসিকা গ্রুপে চলে যাচ্ছেন কেন এমন প্রশ্নে কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এস এম হোসেন বলেন, 'ওয়ার্ড কমিটিগুলো দেওয়ার সময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে সমন্বয় করে করা হয়েছে। কমিটি করার পরে বসা হয়নি সবার সাথে। এর কারণ কেউ ওমরায় গেছে, কেউ সিঙ্গাপুর গেছে। আর এখন যারা ওয়াসিকা গ্রুপে যাচ্ছেন তাঁরা বেশির ভাগ বহিষ্কৃত ও সাবেক নেতা। তাঁরা মনে করতেছে জোয়ারের পানি উঠছে সেখানে মাছ পাওয়া যাবে। সেজন্য যাচ্ছে। অনেকেই হয়তো না বুঝে যাচ্ছে। সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত বিষয়।'

কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সোলায়মান তালুকদার বলেন,' দলকে গতিশীল করতে আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলমান। কয়েকদিন আগেও আমাদের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুতরাং কর্ণফুলী আওয়ামী লীগ আমাদের একমাত্র রাজনৈতিক অভিভাবক জাবেদ ভাইয়ের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। তাঁতে কোন সন্দেহ নেই।'

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলার রাজনীতি নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।

এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে ব্যস্ততার অযুহাতে বক্তব্য প্রদান করেননি।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র একাধিক নেতা বলেন, আগে আনোয়রার রাজনীতি বাবু ভাইয়ের (আক্তারুজ্জামান চৌধুরী বাবু) নিয়মে চলত, সেখানে দক্ষিণ জেলার নেতাদের কথা বলার সুযোগ ছিলনা। এখন আনোয়ারর সাথে যুক্ত হয়েছে কর্ণফুলীও এখানেও তাঁর (বাবু) ছেলে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মতো করে কমিটির নেতৃত্ব দেয়া হয়। এসব বিষয়ে দক্ষিণ জেলা নেতাদের মতামতের কোন গুরুত্ব নেই।

এমএসএম / এমএসএম

গাজীপুরে অন্তহীন অভিযোগে অভিভাবকদের তোপের মুখে প্রধান শিক্ষক!

ভূঞাপুরে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন সভা

রাণীশংকৈলে পুলিশের ওপেন হাউস ডে অনুষ্ঠিত

সবুজে ঢেকে যাক কালকিনি: পরিবেশ রক্ষায় আনসার-ভিডিপি’র অঙ্গীকার

অভয়নগরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত -১

তানোরে ব্যাক ডেট ও জালিয়াতি নিয়োগের তদন্তে হাজির হননি ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষ

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে স্কুল শিক্ষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন

চট্টগ্রামে নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫ সম্পন্ন

পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ হবে: জামায়াতের অধ্যাপক মজিবুর রহমান

শ্রীপুরে পরিবেশ বিপর্যয় রোধে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা

অনার্সের খাতা দেখেন কলেজ হোস্টেলের গার্ড !

মানিকগঞ্জে ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী আটক