ঢাকা মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

কাদের হাছানকে গ্রেফতার ও চট্টগ্রামের ডিসিকে অপসারণের দাবি পেশাজীবী পরিষদের


চট্টগ্রাম অফিস photo চট্টগ্রাম অফিস
প্রকাশিত: ১৬-৮-২০২৪ দুপুর ১২:১৪

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,  সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাছান মাহমুদকে গ্রেফতার পূর্বক জাতির সামনে হাজির এবং তার পরিবার ও ভাই-বোনদের সকল অবৈধ সম্পদ জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ। বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট)  সংগঠনের চট্টগ্রাম শাখার নেতৃবৃন্দ এমন দাবি করেছেন। একই সাথে চট্টগ্রামের জেলা প্রসাষক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের অপসারণের দাবি তুলেছেন। 
 বিবৃতিতে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের চট্টগ্রামের সিরাজউদ্দৌলা রোডে ১১ তলা ভবনসহ, রাঙ্গুনিয়ায় পেট্রোল পাম্প, বাড়িসহ সব জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করে সরকারের হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, চট্টগ্রামসহ সারাদেশে সমস্ত হত্যাকান্ড, সন্ত্রাসের মূল নায়ক হচ্ছে ওবায়দুল কাদের চৌধুরী ও হাছান মাহমুদ। বিবৃতিতে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনকে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও লুটেরা এমপিদের অবিলম্বে গ্রেফতারসহ তাদের সহযোগী সন্ত্রাসীদেরও গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন। 
এছাড়া চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে গত ৪ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের দুই দিন আগে শান্তি কমিটি গঠনের মাধ্যমে দেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে কঠোর হস্তে দমন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সে জন্য তাকে অবিলম্বে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার দাবি জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। উল্লেখিত জেলা প্রশাসক সম্প্রতি সার্কিট হাউজে এবং জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দদের সাথে যে ধরণের অশোভন আচরণ করেছেন সেজন্যে তাকে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়া যেসব গণমাধ্যম অতীতে পতিত স্বৈরাচারের পদলেহন করে সুবিধাভোগ করেছেন, ছাত্র জনতা হত্যায় উস্কানি দিয়েছেন, এখনো ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতি বিনষ্টের অপচেষ্টায় নিয়োজিত। বিশেষ করে লুটেরা শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের টিভি চ্যানেলে এখনো কৌশলে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এব্যাপারে অন্তর্বতীকালী সরকারের বিশেষ করে আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 
বিবৃতিদাতারা হলেন, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ চট্টগ্রাম শাখার আহ্বায়ক সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, সদস্যসচিব ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, জাতীয়তাবাদী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফোরামের আহ্বায়ক অধ্যাপক নসরুল কাদির চৌধুরী, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. শাহনেওয়াজ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. হাসান আরিফ, এ্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় শাখার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার জানে আলম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক আতিকুজ্জামান বিল্লাহ, ড্যাব মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি ডা. জসিম উদ্দিন চৌধুরী, জিয়া পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক রোটারিয়ান জসিম উদ্দিন চৌধুরী, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন কোর্ট বিল্ডিং শাখার সভাপতি আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাড. মো. আলাউদ্দিন ও যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড. জালাল উদ্দিন পারভেজ। 

এমএসএম / এমএসএম

স্বাধীনতার পরে দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বিএনপির জন্ম: ডা. মাজহার

বকশীগঞ্জে কৃষকের ৬১ শতক জমি ধান নষ্ট করে দিলো প্রভাবশালীরা

রায়গঞ্জে লাখো মানুষের ভরসা দড়িটানা নৌকা : জনপ্রতিনিধিদের কেউ কথা রাখেনি

দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে মেঘ ধরেছে: মো.শাহজাহান

ধামইরহাটে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বিজয়নগরে আসামী গ্রেফতার করায় অতর্কিত হামলায় এএসআই শেখ সাদী আহত

টেকনাফে মাদক সাম্রাজ্য: কাদের নিয়ন্ত্রণে ভয়ংকর চোরাচালান চক্র

হিট প্রজেক্ট প্রাপ্ত যবিপ্রবির জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের দুই শিক্ষককে সংবর্ধনা প্রদান

রাণীনগরের সেই শিক্ষক আনোয়ারকে সাময়িক বরখাস্ত

মাদারীপুরে ১৮০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ১৬ জন

টাঙ্গাইলে ৩৩১২ প্রার্থী থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে ১২০ টাকায় ৫০ জনের পুলিশে চাকরি

উত্তরবঙ্গ সেচ্ছাসেবী সংগঠনের অফিস উদ্বোধন

নতুন শপথের মাধ্যমে বরগুনায় বিএনপি'র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত