ঢাকা শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫

নাগিনেরা চারিদিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস-শান্তির অভয়বাণী শুনাইছে ব্যর্থ পরিহাস


কমল চৌধুরী   photo কমল চৌধুরী
প্রকাশিত: ৮-১০-২০২৪ দুপুর ৪:২২

আদিকাল থেকেই ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের ঘোর শত্রুতা  অব্যাহত। ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক আমাদের মহানবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর সময় থেকেই ইহুদীরা মুসলমানদের সাথে শত্রুতা করে আসছে । এই শত্রুতার যেন শেষ নেই।  অনন্তকাল পর্যন্ত মনে হয় এ শত্রুতা চলবেই। মুসলমানদের সাথে ইহুদীদের যুদ্ধ, সংঘাত এর ধারাবাহিকতায় ইহুদীরা বিশ্বের মুসলমানদের উপর অত্যাচার করে আসছে।

গাজায় সংঘাত দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্টিগুলো গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালায়। শুধু প্রতিশোধ নিতে এতে একতরফাভাবে গাজায় মুসলমানদের উপর ইসরাইলের বোমা ও ড্রোন হামলা অব্যাহত রয়েছে। এ পর্যন্ত হামাসের প্রায় ৪৩ হাজার মুসলমান নিহত ও ১ লক্ষ আহত হয়। নিহতদের মধ্যে ২২ হাজার শিশু, কিশোর ও  নারী রয়েছে। যুদ্ধের নামে ইসরায়েলী সৈন্যরা গাজার নিরস্ত্র নীরিহ  শিশু, কিশোর ও নারীকে  অকাতরে গুলি করে হত্যা করছে। বিগত পবিত্র মাহে রমজান মাসে এবং ঈদের দিনে ও তারা বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছে। ইসরায়েলীদের এ নারকীয় হত্যাযজ্ঞের জন্য সারা বিশ্বের লোকেরা (৩/৪টি আমেরিকাপন্থী দেশ ছাড়া) নিন্দা জ্ঞাপন করেছে। বিশেষ করে মুসলমানদের উপর ইহুদিদের অত্যাচার/হামলাকে মানবতাবাদী লোকেরা কোনভাবেই মেনে নিচ্ছে না। তাই হামলা বন্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলো একমত  হয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘে ইসরাইল এবং গাজার যুদ্ধবন্ধে স্বতঃস্ফূর্তভাবে একটি বিল পাস হয়েছে। এতে আমেরিকা ভোট প্রদান করেনি এবং ভেটো ও দেয়নি।

এ পরিস্থিতিতে বিলটি পাস হয়ে যায়। কিন্তু  ইসরাইলরা জাতিসংঘের এই ঘোষণাকে ও মানছে না। তারা  গাজায় বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জর্ডান ইহুদিদেরকে সাহায্যও সমর্থন করছে। আমেরিকা আরো ২৫০ কোটি ডলার মূল্যের অস্ত্র ইসরাইলে পাঠানোর সন্মতির সিদ্ধান্তে ফিলিস্তিনিরা এবং বিশে^র শান্তিপ্রিয় লোকেরা হতবাক। এমতাবস্থায় আমেরিকা ইসরাইলকে উত্তর গাজায় বেসামরিক লোকদের উপর হামলা না করা এবং তাদেরকে বাস্তচ্যুত না করার আহ্বান জানিয়েছে। আসলে আমেরিকা আন্তরিকভাবে চায় না যুদ্ধ বন্ধ হোক। ইসরাইলের ইহুদি সৈন্যরা এতই ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর যে তারা গাজায় মুসলমানদের হাসপাতালে বোমা হামলা করেছে ও লাশের উপর ট্যাংক চালিয়ে লাশকে থেতলে খন্ড বিখন্ড করেছে। অতি সম্প্রতি গাজার রাফায় কয়েকটি হাসপাতালের পাশে গণকবরের সন্ধান মিলেছে।

এতে প্রায় ৫০০ ফিলিস্তিনির লাশের অস্তিত্ব/কংকাল পাওয়া যায়। জাতিসংঘের সাহায্যের জন্য যে সমস্ত শরণার্থীরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকেছে, তাদের উপর ইসরায়েলী সেনারা  বোমা হামলা ও গুলি করেছে।  হাসপাতালে ঢুকে তারা অক্সিজেন বন্ধ করে দিয়েছে। হাসপাতাল থেকে রোগীদের বের করে দিয়েছে। গাজায় শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়ে ইহুদী সৈন্যরা এখনো নীরিহ শিশু, কিশোর ও নারীদেরকে হত্যা করে চলেছে। অনেক বাড়িঘর ধ্বংস করে দিয়েছে। ইহুদীরা গাজায় মুসলমানদের অস্তিত্ব বিলীন করে দিচ্ছে। গাজা নগরী এখন মহাশশ্মানে পরিণত হয়েছে। গাজায় ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে জাতিসংঘ অতি সম্প্রতি গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করেছে। এই গ্রেফতারী পরোয়ানা ঠেকানো ও নেতানিয়াহুকে নিরাপদ রাখতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। নেতানিয়াহু গাজার রাফায়্ পুনরায় ন্থলযুদ্বের সিদ্বানÍ নিয়ে একতরফাভাবে বোমা হামলা চালাচ্ছে। রাফা থেকে ইতিমধ্যে জীবন বাঁচাতে ১ লক্ষ ৪০হাজার মুসলিম অন্যত্র পালিয়ে গেছে। এ যেন মড়ার উপর খাড়ার ঘা। আসলে সারাবিশে^ই মুসলমানরা মার খাচ্ছে। ইসরাইল রাফা নগরী দখল করে ফেলছে। প্রতিদিন শত লোককে ইসরাইল নির্মমভাবে হত্যা করলে ও আমেরিকা বলছে রাফায় ইসরাইল সীমিত পরিসরে আক্রমণ চালাচ্ছে। আমেরিকার আস্কারা পেয়েই ইসরাইল জাতিসংঘের  নিষেধাঞ্জা সত্বেও রাফায় একতরফাভাবে হত্যাকান্ড চালাচ্ছে। সারাবিশে^র মুসলমান রাষ্ট্রগুলো যদি একজোট হতো, তাহলে মুসলমানদেরকে ইহুদিদের হাতে মার খেতে খেতে করুণ দুর্দশার শিকার হতে হতো না। ইসরাইল জাতিসংঘের কথা না মানাতে জাতিসংঘ ও বিশ^নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।  হিটলার যদি পৃথিবীতে আর মাত্র দুই বছর বেঁচে থাকতো, তাহলে এখন আর কোন ইহুদির বংশ কোথাও খুঁজে পাওয়া যেতো না। হিটলার মৃত্যুর পূর্বে বলেছিলÑআমি পৃথিবীতে কিছু ইহুদি রেখে গেলাম। মানুষ যাতে ইহুদীদের সম্পর্কে বুঝতে পারে- আসলে ওরা কেমন! 

উল্লেখ্য যে, সিরিয়ায় ইরানের কনস্যুলেটে ইসরাইলের হামলা, এতে আইআরজিসি জেনারেলসহ ১২ জন নিহত হয়। ইসরাইলে ইরান হামলা চালায়।  গত ১৩-১৪ এপ্রিল  ইসরাইলের নেভাতিম বিমান ঘাঁটিতে ইরানের হামলায় কমপক্ষে ১২ ব্যালিষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে। ইরানের কিছু ড্রোন ঠেকিয়ে দেয় যুক্তরাষ্ট্র ও জর্ডান। ইরানের হামলার পর ড্রোন ছোড়ে হোতি বিদ্রোহীরা। ইরান ও ইসরায়েল দুই দেশের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ১০০০ কিলোমিটার। হামলায় ১৭০ টি ড্রোন ব্যবহার করা হয়। হামলায় কমপক্ষে ১১০টি ব্যালিষ্টক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। যুদ্ধে নতুন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয় ইসরাইল। সম্প্রতি   রাতে দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। এ হামলার জেরে আবারো মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এ হামলার জবাবে  ইরান বলেছে, এটা মূলত সিরিয়ায় তাদের কনস্যুলেটে হামলার জবাব। ইসরাইল বলেছে, তারা এর কড়া জবাব দেবে। সে সময় ইসরায়েল বিশে^র ১৬টি দেশকে চিঠি দেয়-ইরানের উপর নিষেধাঞ্জা প্রদানের জন্য। এতে আমেরিকার ও সায় রয়েছে।অথচ ইসরায়েল জাতিসংঘের নিষেধাঞ্জা অমান্য করে একতরফাভাবে গাজার নীরিহ মানুষ, নারী ও শিশুদেরকে হত্যা করে চলেছে এবং ইরানের কনস্যুলেটে বোমা হামলা করেছে।

এজন্য আমেরিকাতো ইসরায়েলের উপর নিষেধাঞ্জার কথা বলছে না। অতি সম্প্রতি আমেরিকার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ ইসরায়েলকে ২৬.৪ বিলিয়ন ডলার সাহায্যের জন্য (যুদ্ধে) বিল পাস করেছে। আমেরিকা ইউক্রেনকে গোপনে অস্ত্রের চালান পাঠাচ্ছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন রাশিয়াকে বলেছে, কেউ আমেরিকার সমকক্ষ নয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মহল বলছে, তারা আর মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত বাড়াতে চায় না। আমেরিকা ইসরাইল ও ইরান দুই দেশকে শান্ত থাকার আহবান জানিয়েছে।  গত সাত অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ফিলিস্তিনে যুদ্ধে মধ্য প্রাচ্য অশান্ত।

এই যুদ্ধের জন্য বিভিন্ন সময় লোহিত সাগরে হামলা হয়েছে। ইরান  ইসরায়েলে হামলা করলে এ হামলায় যোগ দিয়েছে লেবাননের হিজবুল্লাহ। গাজায় ইসরায়েলী হামলা শুরুর পর ইরান বিভিন্ন সময় সতর্কবার্তা দিয়েছে, ইসরাইলের লাগাম টেনে না ধরলে মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধে জড়াবে। এই পরিস্থিতিতে গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এই হামলায় ইরানের ইসলামিক গার্ড কোর্সের জ্যৈষ্ঠ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রেজা জাহিদের মৃত্যু হয়।  এই যুদ্ধে ৩০০টি বেশি  ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়।

যুদ্ধ থামছে না। ইসরাইল ইরানে হামলা  করেছে। আমেরিকার বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীরা গাজার নিরীহ মুসলমানদের উপর ইসরায়েলী হত্যাযঞ্জ বন্ধের জন্য বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। পুলিশ গ্রেফতার করে ও বিক্ষোভকারীদের থামাতে পারছে না। কানাডা ও অষ্ট্রেলিয়ার কিছু বিশ^বিদ্যালয়ে ও একই অবস্থা। আমেরিকা ও তার মিত্র দেশগুলো চাইলেই ইসরাইল ও হামাসের যুদ্ব বন্ধ হয়ে যায়। তাহলে তাদের অস্র ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।কথায় বলে- আমেরিকা যার বন্ধু, তার নতুন কোন শত্রুর দরকার হবে না।আমেরিকা সারা বিশে^ দাদাগিরি অব্যাহত রেখেছে। আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, জর্ডানের মতো নাগিনদের বিষাক্ত নিঃশ^াসে আজ সারা বিশে^র শান্তিকামী রাষ্ট্রের মানুষদের শান্তি নষ্ট হয়ে গেছে। বিশ^ থেকে শান্তির দূত যেন নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
 উল্লেখ্য যে, হামাসের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি বড় আকারের আক্রমণ শুরু করে। হামাস একে অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড (বঙ্গানুবাদ: আল-আকসা প্লাবন অভিযান) নামে অভিহিত করে। সংশ্লিষ্ট ইসরায়েলীয় প্রত্যাক্রমণকে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) দ্বারা অপারেশন আয়রন সোর্ডস (বঙ্গানুবাদ: লৌহ তরবারি অভিযান) নাম দেওয়া হয়। সঙ্কটটি ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাত ও গাজা-ইসরায়েল সংঘাতের একটি অংশ। সঙ্কটটি ২০২৩ সালে ব্যাপক সহিংসতার দ্বারা প্রভাবিত হয়। ২০২৩-এ ফিলিস্তিনি এলাকায় ইসরায়েলি বসতি স্থাপন বৃদ্ধি ও ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলীয় বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতা, জেনিনে সংঘর্ষ, ২০২১-এ সংঘাতের ফলে আল-আকসা মসজিদ ও গাজায় প্রায় ২৫০ জন ফিলিস্তিনি ও ৩২ জন ইসরায়েলী নিহত হওয়া; হামাস এই ঘটনাগুলোকে আক্রমণের ন্যায্যতা হিসেবে উল্লেখ করে এবং গাজার বাইরের ফিলিস্তিনিদেরকে ‘দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে’ যোগ দেওয়ার আহ্বান জানায়। এর প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জরুরি অবস্থা ও যুদ্ধ ঘোষণা করেন এবং কিছু বিরোধী দল জাতীয় ঐক্য সরকার গঠনের আহ্বান জানায়। সংরক্ষিত সৈনিকদের যুদ্ধে যোগদান ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে মুজাহিদদের নির্মূল করার পর, ইসরায়েল ঘনবসতিপূর্ণ গাজা উপত্যকায় কৌশলগত ভবন ও সামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্য করে বিমান হামলার মাধ্যমে প্রতিশোধ নিয়েছিল। রাষ্ট্রসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, যে শত্রুতা শুরু হওয়ার পর থেকে ২,০০,০০০ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যা গাজার মোট জনসংখ্যার এক-দশমাংশ। ইসরায়েল ইতিমধ্যে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় খাদ্য, জল, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ করার পর মানবিক সংকটের আশঙ্কা বৃদ্ধি পেয়েছে।
 উল্লেখ্য যে, ইস্রায়েলের ১৮ বছরোর্ধ সকল নাগরিকের সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা আবশ্যক। ।দ্য টাইমস অব ইসরায়েল-এর একটি বিশ্লেষণে, সংবাদপত্রটি লিখেছে যে ‘হামাস সহিংসভাবে বিশ্বের দৃষ্টি ফিলিস্তিনিদের দিকে ফিরিয়ে দিয়েছে এবং ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে মার্কিন-মধ্যস্থতাতে একটি যুগান্তকারী চুক্তি অর্জনের গতিতে মারাত্মক আঘাত করেছে।’ দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে যে ইসরায়েল ও সৌদির মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা ম্লান হয়ে গিয়েছে, সৌদি আরবের বিবৃতি উদ্ধৃত করে যে দেশটি ক্রমাগত ‘দখলদারিত্ব, ফিলিস্তিনি জনগণের বঞ্চিত ও তাদের ন্যায্য অধিকার এবং এর পবিত্রতার বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত উস্কানির পুনরাবৃত্তির ফলে পরিস্থিতির বিস্ফোরণের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করেছিল।’ 
লেখক - সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিষ্ট, কবি।

এমএসএম / এমএসএম

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ

রাজনীতি আজ নিলামের হাট: কুষ্টিয়া-৪ এ হাইব্রিড দাপটের নির্মম প্রতিচ্ছবি

জাতীয় নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দিবে প্রবাসীরা, আনন্দে ভাসছে পরবাসে বাঙালীরা

বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা ও বাংলাদেশে তার প্রভাব

বাংলাদেশে ওয়াশিং প্ল্যান্টের বর্জ্য দ্বারা মিঠাপানির দেশীয় মাছ বিলুপ্তির পথে

বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

দলীয় পরিচয়ে পদোন্নতি ও বদলি: দুর্নীতির ভয়াল থাবায় বাংলাদেশ

ব্যবসায়ীদের জন্য ওয়ান-স্টপ সমাধান: FBCCI-এর বিদ্যমান সেবার উৎকর্ষ সাধন

বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিসরকে একীভূত করা: অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য বিসিক কেন অপরিহার্য

সবুজ অর্থায়নের কৌশলগত বিশ্লেষণ: বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের ঝুঁকি ও সুযোগ

মেধাবী হলেই ভালো চাকরি হয় না কেন?

ধৈর্য্য ও কর্মে অনন্য উচ্চতায় তারেক রহমান

আলী খামেনির নেতৃত্ব ও বিশ্বে তার প্রভাব