ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫

১৯৮৯ সালের ১৫ আগস্ট কী ঘটেছিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে


শহীদুল্লাহ মনসুর, জাবি photo শহীদুল্লাহ মনসুর, জাবি
প্রকাশিত: ৩১-১০-২০২৪ দুপুর ৩:২৮

প্রায় ৩৫ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) প্রকাশ্যে আসে ইসলামী ছাত্রশিবির। গত ২৯ অক্টোবর এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে তিন নেতার প্রকাশ্যে আসার পর পক্ষে-বিপক্ষে চলছে না আলোচনা। প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে বাম ধারার ছাত্র সংগঠনগুলো। তারা ওই রাতেই (মঙ্গলবার) ক্যাম্পাসে মিছিল বের করে।

জানা যায়, ১৯৮৯ জাবি শাখা ছাত্রদল নেতা হাবিবুর রহমান কবীরের মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয় ছাত্রশিবিরকে। সে সময় থেকে ক্যাম্পাসে শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ বলে জানতেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তবে সম্প্রতি জানা যায়, আইনগতভাবে জাবিতে শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ নয়। সে সময় সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের নামে কয়েকটি সংগঠন মিলে শিবিরকে নিষিদ্ধের ঘোষণা দেয়। এরপর থেকে ক্যাম্পাসে আর প্রকাশ্য কার্যক্রম চালায়নি শিবির।

তবে আত্মপ্রকাশের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র সিরাজুল ইসলাম। নিজেকে ১৯৮৯ সালে কবীরের মৃত্যুর ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলে দাবি করেছেন তিনি। এছাড়া সে সময় শিবিরকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে দাবি করে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্ট করেন। পোস্টটি হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো-

‘১৯৮৯ এর ১৫ আগস্ট ও তারপরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কী ঘটেছিল?

এটি এখন থেকে প্রায় ৩৫ বছর পূর্বের ঘটনা। ঐদিন দুপুরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-বেরুনী হলের এক্সটেনশনের একটা রুমে একতরফাভাবে একজন ছাত্রকে পেটানো হয়। রাতে আবার পরিকল্পিত ভাবে একটি ছাত্রসংগঠনকে ক্যাম্পাস থেকে উৎখাতের নিমিত্তে চালানো হয় হামলা। প্রতিরোধে লেগে যায় ছাত্র সংঘর্ষ। আহত হন অনেকে। পরেরদিন পত্রিকায় খবর আসে একজনের মৃত্যুর। কিন্তু সত্যিকার মৃত্যুর ঘটনা ঘটে সংঘর্ষের আরো কয়েকদিন পর ঢাকা মেডিকেলে।

ঘটনাটা হল ইসলামী ছাত্রশিবির ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সংঘর্ষের। কুমিল্লায় এক ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলে একজন ছাত্র নিহত হয়। এরই প্রেক্ষিতে ছাত্রদল ঢাকা আলিয়া ও অন্যান্য জায়গায় তাণ্ডব চালায় ও কিছু হত্যাকাণ্ড ঘটায়। ১৫ আগস্ট ১৯৮৯ আমাদের প্রথম বর্ষ ফাইনালের আগে সর্বশেষ ক্লাস শেষ করে সালাম-বরকত হলে আমার কামরায় ফিরে আসছিলাম। পথে খবর পেলাম আমাদের ব্যাচমেট ভূগোলের ছাত্র ও শিবিরের সাথী নাদিরকে আল-বেরুনী হলের এক্সটেনশনে তার কামরায় ঢুকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়েছে ছাত্রদলের কিছু ছেলে। এরা নাদিরের পূর্বপরিচিত এবং বন্ধু। নিজের পরীক্ষার পড়া তৈরি নিয়ে ব্যস্ত নাদির এর রুমে এরা আসতে চাইলে তিনি তাদের সাদরেই ভেতরে নিয়ে যান। কিন্তু ভেতরে গিয়েই তারা তাকে পিটিয়ে আহত করে।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে দু’টি সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে বসিয়ে মিটমাট করে দিলেন। ছাত্রদলের নেতারা ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করে এর পুনরাবৃত্তি না করার ওয়াদা করলে ব্যাপারটা শেষ হয়ে যায়।

প্রকৃতপক্ষে ঘটনা ওখানেই শেষ হয়ে যায়নি। ছাত্রদল ঠিকই পরিকল্পনা করে রাতের বেলা শিবির উৎখাতের। ঐ রাতেই আবার হামলা করা হয় নাদিরের রুমে আল-বেরুনী হলের এক্সটেনশনে। দিনের আহত নাদিরকে আবারও পেটানো হয়। এইরূম থেকে পালিয়ে পেছনের দেয়াল টপকিয়ে আমাদের হলে আসেন ভূগোলের আরেক ছাত্র নাজমুল। শোরগোল শুনে আমরা রুম থেকে বেরিয়ে আসতেই দেখলাম ছাত্রদলের কবিরসহ বেশ কয়েকজনকে লাঠিসোঁটা নিয়ে এগিয়ে আসতে। তারা আক্রমণ করে বসে শিবিরের কিছু ছেলেদের। সেখানে দুপক্ষের মধ্যে হালকা সংঘর্ষ হলে কবির আহত হয় ও অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে আরো সংঘর্ষ ঘটলে সালাম-বরকত ও কামাল উদ্দীন হলের মাঝে রাস্তায় আহত হয়ে পরে থাকেন শিবিরের সদস্য ও রসায়ন তৃতীয় বর্ষের ছাত্র তৌহিদ হোসেন ভাই। আমি এবং আরো একজন ধরাধরি করে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিকে নিয়ে গেলাম। একজন মারাত্মক আহত মানুষ যে কত ভারী হয় তখন তা বুঝতে পেরেছিলাম।

ডাক্তাররা যখন তৌহিদ ভাইয়ের চিকিৎসা করছিলেন তখন আমি দেখলাম কবিরকে তার কয়েকজন বন্ধুসহ নিজে হেঁটে এসে ক্লিনিকে ঢুকতে। তাকে কোনোভাবেই মারাত্মক আহত দেখাচ্ছিলনা; এমনকি তার শরীরে মূলতই কোন আঘাতের চিহ্ন ছিলনা। সে মাথায় বাড়ি খেয়েছিল। পরে দেখলাম মাথা একদিকে সামান্য ফুলা। 

ডাক্তাররা তৌহীদ ভাইকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছিলেন, আর আমি তাঁদের সহায়তা করছিলাম। এমন সময় দেখলাম বামপন্থী কিছু ছেলে [সম্ভবত ছাত্রফ্রন্টের] একজন মারাত্মক আহত ছাত্রকে ক্লিনিকে নিয়ে আসতে। তাকে মূলত মৃতই মনে হচ্ছিল। চেহারা এত বেশী বিকৃত হয়ে গিয়েছিল যে তাকে চেনা যাচ্ছিল না। 

আমি তাড়াতাড়ি তৌহিদ ভাইকে ক্লিনিকের মোটামুটি একটা নিরিবিলি কক্ষে নিয়ে গেলাম ডাক্তারদের সহায়তায়, যাতে তিনি জিঘাংসার শিকার না হন। এরপর আস্তে আস্তে বেরিয়ে এসে দেখতে গেলাম নতুন আহত ছাত্রটিকে। ভাল করে তাকিয়ে দেখি তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবির সভাপতি মুমতাজ ভাই। অসংখ্য ছুরিকাঘাতে তাঁর চেহারা বিকৃত হয়ে ফুলে গিয়েছিল। তাঁর থুতনির নীচে গলার দিকের হালকা দাড়ি দেখে তাঁকে চিনতে পারলাম আমি।

তাড়াতাড়ি করে আমি ডাক্তারদের নিয়ে আসলাম। একজন তাকে আইভি ফ্লুইড লাগিয়ে দিয়ে আরেকজন আহত স্থানগুলো সেলাই করতে লেগে গেলেন। তিনি তখনো বেহুঁশ। এই অবস্থায় আসল ছাত্রদলের একদল। এদের একজন হচ্ছে রনি। সে এসেই ডাক্তারের সেলাইরত অবস্থাতেই প্রচণ্ড জোরে একটা ঘুসি বসিয়ে দিয়েছিল মুমতাজ ভাইয়ের পেটে। এত প্রচণ্ড জোরে ঘুসি মারা হয়েছিল যে তাঁর বেহুঁশী কেটে গিয়ে তার পাগুলো ও মাথা সোজা হয়ে উপরে উঠে গিয়েছিল। আমি এদের এই বর্বরতায় স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম। এদিকে আল্লাহ তার বান্দাদের পক্ষে প্রতিশোধ গ্রহণ করেন। পরবর্তী সময়ে ছাত্রদলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে এই রনির হাতকে চ্যাপ্টা করে শুইয়ে তার দলেরই আরেক গুন্ডা গুলি করেছিল কাটা বন্দুক দিয়ে। ফলে তার আঙ্গুলগুলো সোজা হয়ে ছড়িয়ে যায় যা আর সে মুষ্ঠিবদ্ধ করতে পারতো না। 

সেখানে ছাত্রদলের ছেলেরা আমাকেও আক্রমণ করে। মুখে একটা প্রচণ্ড ঘুসি খেলে নিচের ঠোঁটটা ফেটে যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক ও ডাক্তাররা আমাকে তাড়াতাড়ি ক্লিনিক চলে গিয়ে আড়াল হতে বলছিলেন। কিন্তু আমি মমতাজ ভাই ও তৌহিদ ভাইকে ক্লিনিকে রেখে কোনোভাবেই যেতে চাচ্ছিলাম না। শিক্ষকরা আমাকে বললেন, "দেখো ছেলে, আমরা তোমাকে বাঁচাতে পারবো না। তাড়াতাড়ি এখান থেকে ভাগো। আর আহতদেরকে আমরা ঢাকা মেডিকেলে পাঠাচ্ছি।" শেষ পর্যন্ত মমতাজ ভাই ও তৌহিদ ভাইকে ঢাকাগামী এম্বুলেন্সে তুলে দিয়ে আমি আল-বেরুনী হলের পেছনের খেলার মাঠ দিয়ে পশ্চিম দিকের গ্রামের দিকে রওয়ানা হয়ে গিয়েছিলাম। ওদিকে ছিল আমার রুমমেট মতির বাড়ি। তাদের বাড়িতে গিয়েই উঠলাম। 

আহতদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। ঢাকা মেডিকেলেই ছাত্রদল আরেকবার হামলা চালায় আহতদের উপর। নিজেদের দল না কি শিবির বুঝতে না পেরে কবিরকেও তারা মারধর করে। এতে কবিরের মাথার আঘাত আরো বড় হয়ে যায়। পরেরদিন পত্রিকায় খবর বের হয় জাহাঙ্গীরনগরে ছাত্র সংঘর্ষের এবং শিবির সভাপতি মুমতাজ ভাই নিহত হওয়ার।

অন্যদিকে কয়েকদিন ধরে কবিরের মাথার ফোলা না কমলে ডাক্তাররা অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেন। অপারেশন করতে গিয়েই কবিরের ব্রেনে ইনফেকশন হয়ে যায়। ফলে কয়েকদিন পরে সে মারা যায়। কবিরের ব্রেন ইনফেকশনে নিহত হওয়ার বিষয়টি তার বোন, যিনি নার্স ছিলেন, নিশ্চিত করেছেন। ওদিকে মুমূর্ষু মুমতাজ ভাই বেঁচে যান এবং বেশ কিছুদিন হাসপাতালে কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেন পুরোপুরি।

ঘটনার পরে কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেন। ক্যাম্পাসে পুলিশ আসে। এরপর ছাত্রদল আমাদের ২০ জন ভাইয়ের তালিকা করে তাদেরকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে এবং ছাত্রদলের সাথে অন্যরাও এতে যোগ দেয়। এ ২০ জনের বাইরে আরো ৪ জন কোন না কোন ভাবে আর ক্যাম্পাসে যেতে পারেন নি। শেষোক্ত ৪ জনের মধ্যে ছিলেন ড. Salman Al-Azami -ও। তিনি আমাদের ব্যাচমেট ছিলেন এবং ইংরেজী বিভাগের ছাত্র ছিলেন। 

এই ২৪ ছাত্রের কাউকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বহিষ্কার করেনি বা ছাত্রশিবিরকেও কর্তৃপক্ষ নিষিদ্ধ করেনি। ২৪ জনের মধ্যে আমরা যারা ১ম/২য় বর্ষের ছিলাম তারা অনেকেই দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিরাগত পরীক্ষার্থী (প্রাইভেট পরীক্ষার্থী) হিসাবে বিএ পাশ করি এবং/অথবা ভারতে ও মালয়েশিয়ায় পড়তে যাই। যাঁরা ৩য় বর্ষের ছিলেন তাঁদের অনেকেই তাঁদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের সহযোগিতায় ক্যাম্পাসের আশেপাশে থেকে অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা দিয়ে পাশ করে পরে বিদেশে মাস্টার্স/পিএইচ-ডি করেছেন। 

আমরা পুনর্বার ক্যাম্পাসে ইচ্ছে করেই যাই নি, কারণ গেলে আরেকটা সংঘর্ষ ছিল অনিবার্য। এরপর ছাত্র শিবির গোপনে কাজ করতে থাকে। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাইভেট বি,এ, (পাস) পরীক্ষা দিয়ে প্রথম শ্রেণিতে ৩য় হয়েছিলাম। এরপর চলে গেলাম আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়ায়। 

সে সময় ছাত্রশিবির আরেকবার খোলাখুলি কাজ শুরু করেছিল এবং এর ফলশ্রুতিতে যে সংঘর্ষ হয় (সালটা আমি স্মরণ করতে পারছিনা, তবে সম্ভবত ৯৩ বা ৯৪ হবে, কারণ আমরা তখন মালয়েশিয়ায়) তাতে শিবির তার দুশমনদেরকে সব হল থেকে তাড়িয়ে দিয়ে ক্যাম্পাসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। কিন্তু আবারো সরকারি বাহিনী (পুলিশ) এসে শিবিরকে উৎখাত করে। এতেও বেশ কিছু ভাইয়েরা পুনর্বার ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত হয়ে পড়েন। ততদিনে দেশে কয়েকটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় হওয়াতে এদেরকে দেশের বাইরে যাওয়া লাগে নি। এরা এগুলোতে তাদের শিক্ষা জীবন চালিয়ে গেছেন। তারপর এতগুলো বছর জাহাঙ্গীরনগর "মুসলিম" বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির গোপনে কাজ করেছে। 

শিবির কখনো সেখানে নিষিদ্ধ ছিল না। কিন্তু ওপেনলি কাজ করতে গেলে সংঘর্ষে জড়াতে হত। সংঘর্ষ হলে শিবির ময়দানে টিকে যেত। কিন্তু পরে এসে সরকারি বাহিনী আবার তাদের উৎখাত করত। ফলে শিবির গোপনে কাজ করেছে। এখন যেহেতু সরকারি দমন-নিপীড়নের আপাতত কোন ভয় নাই তাই ওপেনলি কাজ করতেও কোন সমস্যা নেই।’

T.A.S / এমএসএম

সমন্বয়কের উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে মানববন্ধন

ক্যাম্পাসের দাবিতে আজও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

গোবিপ্রবিতে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

সাংবাদিক মারধর: বহিষ্কারসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৬ নেতা-কর্মীকে শাস্তি

জন্মদিনে  জিয়াউর রহমানের মাগফিরাত কামনায় গোবিপ্রবি ছাত্রদলের দোয়া অনুষ্ঠান

'সংক্ষুব্ধ ছাত্র জনতার’ ওপর হামলার বিচারের দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ

রাষ্ট্রপতি চুপ্পু থাকাকালীন সমাবর্তনে আগ্রহ নেই শেকৃবি উপাচার্যের

খুবি বার্তার ১০৩তম সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন

ইবিতে 'জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্খা ও গণমাধ্যম' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান

জবি শিক্ষার্থীদের আবাসন ভাতা বিষয়ে সাত সদস্যের কমিটি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'চিহ্ন'র রজতজয়ন্তী উৎসব শুরু

পাবিপ্রবি'র জোনাকি পক্ষ থেকে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিরতণ