বিআরটি’র ফ্যাসিস্ট আওয়ামীর দোসর এডি আলী আহসান বহাল তবিয়তে
রফিকুল ইসলাম খান :
মিরপুর-১৩ বিআরটিএ পাঁচ বছর সেখানে রাম রাজত্ব কায়েম করে, নিয়মিত ঘুষ বাণিজ্যের মহোৎসবে মেতেছিল এডি আলি আহসান মিলন। বর্তমানে বিআরটিএ ঢাকা মেট্রো সার্কেল-৪ লাইসেন্স শাখায় এডি হিসেবে কাজ করছেন বহুল আলোচিত আলী আহসান মিলন। তার বাড়ি মাদারীপুরে শিবচর আওয়ামী লীগের দোসর নিক্সন চৌধুরীর খুব কাছের মানুষ।
আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে তার ছিল ওঠা বসা এই এডি। লাইফের শাখায় ঘুষ বাণিজ্যের লেনদেনে ধরা খেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বদলি হয় এবং কিছুদিন সাসপেন্ড থাকে এই এডি। আওয়ামী লীগের দোসর বলে কথা সে দলের চাপে আবার চাকরী ফেরত পায়। এই ঘুষখোর আলি আহসান মিলন বিভিন্ন আওয়ামী লীগের নেতাদের বদন্যতায় আবার ২০২৪ সালে ঢাকা মেট্রো-৪ এ বদলি হয়ে আসে।
এসেই সেই ঘুস বাণিজ্যে মেতে ওঠেন, যেন এই ঘুষ’ই তার নেশা ও পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এডি আলী আহসান মিলন লাইসেন্স শাখাতেই থাকেন, কারণ লাইসেন্স শাখায় ঘুষ বাণিজ্য বেশি করা যায়। টাকা না দিলে লাইসেন্সে কেউ পাস করতে পারেনা প্রতিদিন ড্রাইভাররা ফেল করে নিরাশ হয়ে বাড়িতে চলে যায়।
তার প্রমাণ বিগত ৫মার্চ পরীক্ষা দিতে আসা রোল নাম্বার ০৬+১০+১৬+৩৩+৩৭,-সহ অনেকজন ড্রাইভার মাঠে পাশ করলেও অনলাইনে ফেল দেখানো হয়। সরে জমিনে জানা যায় সবই এডি মিলনের কারসাজি মাঠে পাশ করলেও অনলাইনে ফেল দিয়ে দেন এই বান্দা। এটা যেন তার প্রতিদিনের অভ্যাস, কষ্ট করে দুর- দূরান্ত থেকে ড্রাইভাররা আসেন পরিক্ষা দিতে পরিক্ষা ভালো হলেও লেনদেন না হলে সবাই ফেল করেন। এই অসৎ অফিসার আলী আহসান মিলন এর কারণে দিন দিন বিআরটিএ’র প্রতি মানুষের বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে।
ঢাকা মেট্রো সার্কেল চার যেন তার হুকুমের গোলাম। সে হেড অফিসসহ বহু আওয়ামী দোসর অফিসারদের ছত্রছায়ায় চলে। ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগ করে এসেছে। আওয়ামী সরকার থাকাকালীন এডি আলী আহসান মিলন কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালীন বদলি বাণিজ্যও ছিল তার একটি বড় ইনকামের পেশা। কারণ তার বাড়ি ছিল মাদারীপুর নিক্সন চৌধুরীর এলাকায়।
বিভিন্ন দপ্তরে তার হাত ছিল। বর্তমানে সে অঢেল সম্পদের মালিক। ঢাকা-সহ সারা বাংলায় রয়েছে তার কোটি কোটি টাকার সম্পদ, ব্যাংক ব্যালেন্স অবৈধ টাকা নামে বেনাম রয়েছে বহু প্লোট ও ফ্লাট। ঘুষখোর আওয়ামী লীগের দোসর এই এডি মিলনের খুটির জোর কোথায়? দুর্নীতি দমন কমিশন-সহ প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করছে এই এডি’র দ্বারা আক্রান্ত মানুষ।
এই অসৎ এডি মিলন’কে আইনের আওতায় আনা গেলে আরো অনেক তথ্য ফাঁস হবে। বর্তমান অন্তবর্তী কালীন সরকারের আওতাধীন সংস্কার কমিশন, এই দপ্তরে ও এডি আলী আহসান মিলনের বিষয়ে তদন্ত করলে দুর্নীতির আখড়ার বিষয়ে তথ্য মিলবে। দুদককে’র কাছে অনেকেরই অনুরোধ যেন এই আওয়ামী লীগের দোসর দালাল কর্মকর্তা এডি আলী আহসান মিলনের বিষয়ে তদন্ত করে অতি দ্রুত চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
জামিল আহমেদ / জামিল আহমেদ
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত
ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত
কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত
পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম
ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে
উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ
হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার
ডেমরায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মত মতবিনিময় সভা