ঢাকা রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

লাঠিটিলায় বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক নির্মাণে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন


মনিরুল ইসলাম, মৌলভীবাজার  photo মনিরুল ইসলাম, মৌলভীবাজার
প্রকাশিত: ৮-৯-২০২১ দুপুর ৪:০

মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার লাঠিটিলায় বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক নির্মাণে বিরোধিতাকারীদের অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ। বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় উপজেলা শহরের নিউমার্কেট ও বিজিবি ক্যাম্প চত্বর এলাকায় উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মামুনুর রশিদ সাজু ও সাধারণ সম্পাদক শেখরুল ইসলামের পরিচালনায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় বক্তব্য রাখেন- উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ মোঈদ ফারুক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রিংকু রঞ্জন দাশ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রঞ্জিতা শর্মা, জেলা পরিষদ সদস্য বদরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাসুক আহমদ, সাধারণ সম্পাদক ও ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুক আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম কাজল, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম তারা মিয়া, জায়ফরনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির দারা, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন সাবেল, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ভূঁইয়া উজ্জ্বল। এছাড়াও উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জুড়ীতে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক নির্মাণ হলে বাংলাদেশসহ বিশ্বের দরবারে এ উপজেলা পরিচিতি লাভ করবে। পাশাপাশি লাঠিটিলা বনটি দখলমুক্ত এবং অনেক লোকজনের কর্মসংস্থান হবে। যারা এই সাফারি পার্কের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। জুড়ী উপজেলার ৬৫টি সংগঠনের প্রায় ৪ হাজার মানুষ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, ডুলাহাজারা ও গাজীপুরের পর জুড়ীর লাঠিটিলায় ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে হচ্ছে দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক। বর্তমানে ২০৯ প্রজাতির প্রাণী এবং ৬০৩ প্রজাতির উদ্ভিদসম্পন্ন প্রস্তাবিত এলাকায় সাফারি পার্ক স্থাপিত হলে এখানে আরো অধিক প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীর সম্মিলন ঘটানো হবে। লাঠিটিলায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ৫ হাজার ৬৩১ একর বনভূমির ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক নির্মাণ করা হবে। এরমধ্যে ইকোভিলেজ, জঙ্গল সাফারি ও কোর সাফারি হিসেবে গড়ে তোলা হবে। কোর সাফারি এলাকায় বাঘ, সিংহ, চিতা, হায়েনা, সরীসৃপ ও গন্ডারসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর জন্য সাফারি গড়ে তোলার প্রস্তাবনা আছে। সাফারি পার্ক ছাড়া বাকি এলাকাগুলো থাকবে বন্যপ্রাণীর জন্য সংরক্ষিত, সেখানে কোনোভাবে বন্যপ্রানীদের সংরক্ষণে প্রতিবন্ধকতা করা যাবে না এবং বন বনের মতো থাকবে। এখানে বন্যপ্রাণীর জন্য মুক্ত আবাস্থল থাকবে। এটাকে প্রটেক্টেড এরিয়া হিসেবে আলাদা করে রাখা হবে। যাতে বন্যপ্রাণীর কোনো রকমের ক্ষতি না হয় সে বিষয়ে বন বিভাগ থেকে ব্যাবস্তা করা হবে। এছাড়াও এখানে শিশুদের জন্য আলাদা পার্ক স্থাপনসহ শিশুদের খেলাধুলা ও শিক্ষার্থীদের গবেষণার জন্য ব্যবস্থা থাকবে।

এমএসএম / জামান

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে জিয়া পরিবারের অবদান অপরিসীম : এ্যাড. আজিজ মোল্লা

ভোলাহাটে বাগান নষ্ট ও হুমকির ঘটনা: প্রশাসন তদন্তে, উদ্বিগ্ন এলাকাবাসী

জিয়া পরিবারের কষ্টের তুলনায় আমাদের কষ্ট কিছুই না - আবুল কালাম

যমুনা নদীতে চাঁদাবাজির দায়ে গ্রেপ্তার ১০

নবীনগরে চার গ্রামের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে বিএনপির মতবিনিময় সভা

কবিরহাটে ফখরুল ইসলাম: ধানের শীষে বিজয় হলে বন্ধ হবে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি

কোনো অপশক্তি নির্বাচন বানচাল করতে পারবে নাঃ আইজিপি

নাচোলে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সংবাদ সম্মেলন

বাঘা-চারঘাট জামায়াতের এমপি প্রার্থী মোটরসাইকেল রেলি অনুষ্ঠিত

দর্শনা রেলবাজার দোকান মালিক সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন

কাপাসিয়ায় সালাহউদ্দিন আইউবী‘র দাঁড়িপাল্লার সমর্থনে বিশাল মিছিল

গজারিয়ায় অসহায় ও শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

পরিবর্তনের স্বপ্ন পূরণ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টি : আসাদুল ইসলাম মুকুল