ফারজানা আহমেদের উপন্যাস 'বালিকা বধূ'

ফারজানা আহমেদের নতুন উপন্যাস "বালিকা বধূ" তে সুমির বয়স পনেরো। সুমির বিয়ে হয়ে যায় তার চেয়ে বয়সে অনেক বড় একজনের সাথে। প্রথম থেকেই স্বামীর সাথে তার কোন কিছুতেই মিল হয়নি। স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক তাঁর কাছে একটা তিক্ত অভিজ্ঞতা।
পরবর্তীতে দেবরের সাথে ঘনিষ্ঠতা। তারপর অভিনয়, মডেলিং করা।সুমির জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা, উত্থান পতন, সংঘাত, দুঃখ কষ্ট এসব নিয়েই লেখা "বালিকা বধূ "। আমার বিশ্বাস পাঠকের কাছে এই উপন্যাসটি খুব ভালো লাগবে।বালিকা বধূ উপন্যাসটি লিখতে গিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র উপস্থাপন করতে হয়েছে, সেই সব চরিত্রের জীবনের কাহিনীও কম আকর্ষনীয় নয়।লেখিকা অল্প বয়সে একটি মেয়ের বিয়ে হলে কী কী ধরনের সমস্যা হয় তার বেশ কিছু সমস্যা আমার এই "বালিকা বধূ" উপন্যাসে তুলে ধরবার চেষ্টা করেছেন।
অল্প বয়সে বিয়ে হলে, অপরিপক্ক মনের উপর যে কালো ছায়াগুলো পড়ে তা সেই বালিকাটির শারিরীক আর মানসিক অবস্থার বিরাট সমস্যা তৈরি করে। উপন্যাসটি প্রকাশকিত হয়েছে অনুজ প্রকাশন থেকে আর পরিবেশক এশিয়া পাবলিকেশন। উপন্যাসের প্রচ্ছদ শিল্পী সঞ্চারী হক।
লেখক পরিচিতি:
ফারজানা আহমেদ, জন্ম ও লেখাপড়া ঢাকায়।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছেন। বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ ( প্রকৌশলী), মা সায়েরা আহমেদ( গৃহিণী)।
ছোটবেলা থেকেই গল্প কবিতা লেখার প্রতি তার খুব আগ্রহ। বেশ কয়েক বছর হয় অনলাইনে লেখা শুরু করেন। উনার লেখা একক গল্পের বই "স্বপ্নের গল্প" এবং একক কবিতার বই "বর্ণিল ভালোবাসা" প্রকাশিত হয়েছে জনান্তিক প্রকাশনা থেকে ২০১৮ সালের একুশে বইমেলায়। ২০২১ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার প্রথম Paranormal Story "ছায়া এবং কায়া" বইটি প্রকাশিত হয় "ধ্রুপদী পাবলিকেশন" থেকে। এর আগে লেখিকার বেশ কয়েকটি যৌথকাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। প্রতি একুশে বইমেলায় প্রকাশিত বিভিন্ন সাহিত্য সংকলনে তার গল্প কবিতা প্রকাশিত হয়ে আসছে।
২০২২ সালের অমর একুশে বইমেলায় উনার লেখা উপন্যাস " বালিকা বধূ" প্রকাশিত হচ্ছে অনুজ প্রকাশনা থেকে।বিভিন্ন দৈনিক ও মাসিক পত্রিকায় তার লেখা প্রকাশিত হয়ে আসছে।তিনি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময় "শ্যামলী পাইয়নিয়ার রোটারেক্ট ক্লাবের" সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা ছিলেন। এখন "উত্তরা ওমেন্স ক্লাবের" সদস্যা। একমাত্র মেয়ে সৈয়দা আবিদা রোজা, "এ"লেবেল স্টুডেন্ট । হাসবেন্ড সৈয়দ আহম্মদ শরীফ একজন বিজনেস ম্যান। লেখিকার দাদা আলাউদ্দিন আহমেদ ছিলেন একজন শিক্ষক ও লেখক। উনার লেখা "পূর্ববঙ্গের সমাজ ও সংস্কৃতি " একটি সামাজিক ইতিহাসের অনন্য দলিল। লেখিকার দাদা আরবী, ফার্সি,উর্দু, বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় বিভিন্ন বই অনুবাদ করতেন।
শাফিন / শাফিন

আসছে আরফান হোসাইন রাফির প্রথম কাব্যগ্রন্থ: ‘সুদিন ফিরে আসছে’

বহুরূপী

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে মানিক লাল ঘোষের একগুচ্ছ কবিতা

একুশ ও আমরা

মানিক লাল ঘোষের একগুচ্ছ একুশের ছড়া

অপূর্ব চৌধুরী'র নতুন বই

সাহায্যের হাত বাড়াই

কেমুসাস সাহিত্য পুরস্কার পেলেন সব্যসাচী লেখক মীর লিয়াকত আলী

একজন নসু চাচা

বলি হচ্ছে টা কী দেশে

জগলুল হায়দার : তরুণ ছড়াকারের ভরসাস্থল

দিকদর্শন প্রকাশনীর সফলতার তিন যুগ

মজার প্রাইমারি স্কুল
Link Copied