কেশবপুরে স্কুল শিক্ষকসহ ৩জনের বিরুদ্ধে মৎস্য ঘের ব্যাবসায়ীর অভিযোগ

যশোরের কেশবপুরে স্কুল শিক্ষকসহ ৩জনের বিরুদ্ধে এক মৎস্য ঘের ব্যাবসায়ী অভিযোগ করেছেন। ওই মৎস্য ঘের ব্যাবসায়ীর নিকট থেকে অগ্রিম হারির বাবদ জামানতকৃত টাকা ফেরত না দেয়া ও টোংঘর ভাংচুর করে আর্থিক ক্ষতি সাধন এবং ঘের মালিককে হত্যার হুমকি দেওয়ায় মৎস্য ঘের ব্যাবসায়ী শফিকুল ইসলাম নিজে বাদী হয়ে কেশবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুর পৌরসভার হাবাসপোল গ্রামের মৃত মানিক সরদারের ছেলে মোঃ শফিকুল ইসলাম (৩৬) একজন মৎস্য ঘের ব্যাবসায়ী। নতুন মূলগ্রামে জমির মালিকদের নিকট হতে মৎস্য ঘের করার সুবাদে মূলগ্রামের মৃত বদর উদ্দীন সরদারের ছেলে ১নং বিবাদী স্কুল শিক্ষক মোঃ মতিয়ার রহমান (৫০), ২নং মোঃ ওলিয়ার রহমান (৪৫), ৩নং মোঃ আঃ রশিদ (৬০)গংরা বাদীর পূর্ব পরিচিত ছিল। সেই সুবাদে থানাধীন মূলগ্রাম সরদার পাড়ায় মুলগ্রাম মৌজায় বাদী বিবাদীদের নিকট থেকে ও আরো অন্যান্যদের নিকট হতে আনুমান ৯০ বিঘা জমি ৩৫ বছরের জন্য ডিড করে ও ১নং বিবাদীর নিকট অগ্রিম হিসেবে ১,২৫,০০০/- টাকা জামানত দিয়ে মাছের ঘের ব্যাবসা শুরু করেন বাদী ।
স্বঠিক সময়ে সবজায়গায় পানি উঠানো সম্ভব হয়না। সে কারণে স্বঠিক সময়ে মাছও ছাড়তে পারেনা। তাই লাভজনক না হওয়ায় আগামীতে মাছের ঘেরটি করবে না মর্মে জানায়। এমতাবস্থায় বিবাদীর নিকট অগ্রিম হারির জামানতকৃত ১,২৫,০০০/- টাকা ফেরত চাইলে সে বিভিন্ন তাল বাহানা করে। অগ্রিম জামানতকৃত টাকা ফেরত চাইলে ফেরত না দেয়ায় বিরোধ চলে আসছিলো। এমতাবস্থায় বাদী লোকজন দিয়ে গত ১৩/০৫/২০১৩ তারিখ সকালে মাছের ঘেরের টোং ঘর সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র আনতে গেলে বিবাদীরা বাধা নিষেধ করা সহ বিভিন্ন অশ্রীল অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে। বাদী বিবাদীদের গালি গালাজ করতে বাধা নিষেধ করলে বিবাদীরা বাদীসহ তার সঙ্গে থাকা লোকজনের মারপিট করার হুমকি দেয়। বিবাদীরা এক পর্যায়ে মাছের ঘেরের মধ্যে বাদীর ভেঙ্গে নেওয়া ০১টি বড় ছোট টোং ঘরের বিভিন্ন জিনিসপত্র যার মূল্য ৫০,০০০/- টাকার মালামাল জোর করে আটক করে রাখে ও মাছের ঘেরের মধ্যে অবশিষ্ট ১টি টোং ঘর বিবাদীরা জোর করে ভেঙ্গে নেবে মর্মে হুমকি দেয় এবং ১নং বিবাদীর নিকট বাদী পাওনা টাকা ফেরত চাইলে সে বাদীকে মারপিট ও খুন জখম করবে মর্মে হুমকি দেয়। সে কারণে বিবাদীদের বিরুদ্ধে মৎস্য ঘের ব্যাবসায়ী শফিকুল ইসলাম অবশেষে সম্পদ ও জীবনের নিরাপত্তার জন্য কেশবপুর থানায় অভিযোগ করেছেন।
এ ব্যাপারে মতিয়ার রহমান বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। জমির মালিকদের টাকা না দিয়ে চলে যাবে তাই কিছু টোংঘরের খুটিনাটি জিনিস আটকিয়ে রাখা মাত্র।
এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ মফিজুর রহমান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এমএসএম / এমএসএম

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানায় নতুন ওসির যোগদান

মানিকগঞ্জে তদন্ত করতে গিয়ে তিন পুলিশ সদস্য আহত, আটক -২

লাকসামে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃত শিল্পীরা

আশুলিয়ায় ফেনসিডিল ব্যবসায়ীসহ ৩ জন আটক

সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিকের ওপর হামলা, তিনজন গ্রেপ্তার

চুনতীর ১৯ দিন ব্যাপী মাহফিল মুসলিম উম্মাহর জন্য আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করে

উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি নোয়াখালী পৌরসভার তিন রাস্তায়

গোপালগঞ্জে আগষ্ট মাসে পাঁচ উপজেলায় প্রায় আড়াই হাজার চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

রাজশাহী-ঢাকা বাস চলাচল বন্ধ, দূর্ভোগে যাত্রীরা

আ.লীগ নেতার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা, শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা

রায়গঞ্জে বিদ্যালয়ের অজুখানা নির্মাণ কাজের উদ্বোধ

চিলামারীতে উপজেলা মহিলা দলের উদ্যোগে রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
