ঢাকা সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ধামরাইয়ে সরকারি ভাবে স্বীকৃতি পায়নি ভাকুলিয়া ধুম কেতু বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়


সোহেল রানা, ধামরাই photo সোহেল রানা, ধামরাই
প্রকাশিত: ১৮-৫-২০২৩ দুপুর ১২:২০

ঢাকার ধামরাইয়ের চৌহাট ইউনিয়নের ভাকুলিয়া গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হবে এমন প্রত্যাশা পাঁচ গ্রামবাসীর।ভাকুলিয়া এলাকায় কোন বিদ্যালয় না থাকার কারণে কোমলমতি শিশুদের দূরের অন্য গ্রামের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে অভিভাবকরা থাকেন মহা-দুঃশ্চিতায়।

৫টি গ্রামের কোমলমতি ছেলে- মেয়েদের লেখা পড়ার কথা চিন্তা করে গ্রামের হিতৈষী ব্যক্তিবর্গ ঐক্যমতের ভিত্তিতে নিজেদের খরচে ১৯৯৪ সালে দুইটি ঘরে টিন-কাঠ-বাশ দিয়ে ৫কক্ষ বিশিষ্ট একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করেন। নাম দেয়া হয় ভাকুলিয়া ধুম কেতু বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এরপর ১৯৯৭ সাল থেকে যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে  শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হয়। এর মধ্যেই ১৯৯৮ সালে ২৬ জুলাই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত সচিবের বরাবর ৩৩ শতাংশ ভূমি দানপত্র দলিল করেও দেয়া হয়। শর্ত অনুযায়ী জমি দান করে দিলেও এখনো সরকারি ভাবে কোন স্বীকৃতিই পায়নি ভাকুলিয়া ধুম কেতু বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

জানাযায়, উপজেলার চৌহাট ইউনিয়নের অন্তর্ভূক্ত ৫নং ওয়ার্ডে ছোট-বড় সব মিলিয়ে গ্রাম রয়েছে ৫ টি,জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় চার হাজার। এ ওয়ার্ডে কোমনমতি ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য গড়ে উঠেনি কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়। এমনকি আড়াই থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যেও নেই কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়। ভাকুলিয়া ধুম কেতু বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ২০০২ সাল পর্যন্ত সুনামের সহিত শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যায় অবৈতনিক শিক্ষকরা।

এক সময় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঠিক তদারকির ও দায়িত্বে অবহেলা অন্যদিকে শিক্ষকদের সম্মানী না দেয়ার কারণে দিনে দিনে বিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়ে। বর্তমানে ওই বিদ্যালয়টিতে শিক্ষা কার্যক্রম না চললেও রয়েছে সেই টিনের ঘর ও সামনে  রয়েছে উন্মুক্ত খেলার মাঠ। এ মাঠে বিকালে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের খেলা-ধূলা করতে দেখা যায়। মাঠে খেলা-ধূলার চর্চা থাকলেও নেই বিদ্যালয়ে ছেলে মেয়েদের লেখা-পড়া।

সরকারের কাছে গ্রাম বাসীর দাবি বিদ্যালয়টিতে শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে যেন সরকারিভাবে তালিকাভুক্ত করে পুণঃরায় শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। ভাকুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা সাবেক ইউপি সদস্য সারোয়ার সরকার বলেন, কোমলমতি শিশুদের লেখা পড়ার কথা চিন্তা করে আমি আবুল কালাম আজাদ ও রফিজ উদ্দিন সিদ্দিকী ১৯৯৮ সালে ২৬ জুলাই  ৬৭৯৩ নং দলিল মূলে ৩৩ শতাংশ ভূমি স্কুলের নামে দান করে দিয়েছি।

চৌহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পারভীন হাসান প্রীতি বলেন, ওই গ্রামে বিদ্যালয় থাকাটা অত্যান্ত জরুরি, কেননা এর আশপাশেও কোন স্কুল নেই।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার (প্রাথমিক)  তাজম্ন্নুাহার বলেন, বিদ্যালয়ের বিষয়টি নিয়ে আমি আমার উর্ধ্বতন কর্মকতাদের সাথে কথা বলবো।

এমএসএম / এমএসএম

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানায় নতুন ওসির যোগদান

মানিকগঞ্জে তদন্ত করতে গিয়ে তিন পুলিশ সদস্য আহত, আটক -২

লাকসামে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃত শিল্পীরা

আশুলিয়ায় ফেনসিডিল ব্যবসায়ীসহ ৩ জন আটক

সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিকের ওপর হামলা, তিনজন গ্রেপ্তার

চুনতীর ১৯ দিন ব্যাপী মাহফিল মুসলিম উম্মাহর জন্য আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করে

উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি নোয়াখালী পৌরসভার তিন রাস্তায়

গোপালগঞ্জে আগষ্ট মাসে পাঁচ উপজেলায় প্রায় আড়াই হাজার চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

রাজশাহী-ঢাকা বাস চলাচল বন্ধ, দূর্ভোগে যাত্রীরা

আ.লীগ নেতার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা, শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা

রায়গঞ্জে বিদ্যালয়ের অজুখানা নির্মাণ কাজের উদ্বোধ

চিলামারীতে উপজেলা মহিলা দলের উদ্যোগে রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

বাকেরগঞ্জে দাদার লাশ দাফনের সময় খাটিয়া সরানোর সময় বিদ্যুৎপৃষ্ঠে মামা-ভাগ্নের মৃত্যু