ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪

অধ্যক্ষ মাহবুব মোল্লা খুটির জোর কোথায়


ইউসুফ আলী বাচ্চু photo ইউসুফ আলী বাচ্চু
প্রকাশিত: ৬-১১-২০২৪ দুপুর ১:২৫

#কোচিং বানিজ্যের অভিযোগ
# অধ্যক্ষসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

রাজধানীর একটি ঐতিজ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শামসুল হক খান স্কুল এণ্ড কলেজে। এই ঐতিজ্যের আড়ালেও রয়েছে অন্ধকারে খবর। এই প্রতিষ্ঠান প্রধানের নামে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। অভিযোগ রয়েছে শিক্ষার্থী ও অভিবাকদের জিম্মি করে বিভিন্ন কায়দায় টাকা আদায় করছেন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা। অভিবাকরা বলছেন, গত সাড়ে ১৫ বছর তাদের জিম্মি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। তাদের অভিযোগ যে সরকারই ক্ষমতায় আসে, সেই সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি এবং নেতাদের দ্রুত ম্যানেজ করে ফেলেন এই অধ্যক্ষ। 

এবার আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরই পেশাজীবি সংগঠনের শীর্ষনেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়ার সঙ্গে গোপনে আতাত করে আবারও স্বপদে বহাল রয়েছেন তিনি। এরআগে অতিরিক্ত বেতন, কোচিং ফি এবং সাপ্তাহিক পরিক্ষার নামে ফি আদায়ের প্রতিবাদে ছাত্র-জনতা অধ্যক্ষ ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লার অপসারন দাবিতে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেন। কিন্তু তাকে সরাতে পারেননি।

সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যাত্রাবাড়ি ও ডেমরার মাঝামাঝি শান্তিবাগ এলাকায় অবস্থিত শামসুল হক খান স্কুল এণ্ড কলেজ। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে ছাত্র-ছাত্রীর (শিক্ষার্থী) পড়াশোনা করছে ১৮ হাজার। সব শ্রেণিতেই কোচিং বাধ্যতামূলক। পদে পদে অতিরিক্ত ফি আদায়। মাসেই আয় ৫ কোটিরও বেশি। শিক্ষাকে ব্যবসা বানিয়ে, কীভাবে আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া যায় তারই উদাহরণ যেন ডেমরার দুটি কলেজের কর্ণধার মাহবুবুর রহমান মোল্লা। এসবের প্রতিবাদ করায় সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের কোটি টাকা প্রলোভন আর হুমকি দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে। যদিও সবকিছু অস্বীকার করেছেন অধ্যক্ষের সহধর্মিণী। ডেমরার সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিভিন্ন অনিয়ম ও আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে কয়েক দিন বেশ কিছুদিন ধরে বিক্ষোভ করছেন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা। কলেজের অডিট রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি তুলেছেন তারা।

চলতি বছরের ১৬ জুলাই একাদশ শ্রেণিতে একজন শিক্ষার্থীর ভর্তির কাগজে দেখা যায়, তার কাছে দুটি আলাদা রশিদে দুই দফা টাকা নেয়া হয়েছে মোট ১৩ হাজার। এমপিওভুক্ত একটি কলেজে যা ৩ হাজার টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। শুধু এই ১৩ হাজারই নয়, প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর মোট ১৮ হাজার শিক্ষার্থীকে বাধ্যতামূলক কোচিং করতে হতো। সেই ফি আবার আলাদা। বাড়তি ফি নেবার অভিযোগে ২০২৩ সালের ৩০ মে কলেজটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। সেইসঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠদান কেন বাতিল করা হবে না তারও ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছিল।

অধ্যক্ষ মাহবুব মোল্লাসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট:
কলেজ ফান্ডের নামে একজন কেরানির হিসাবে ২৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকার এফডিআরের বৈধ উৎসের ব্যাখ্যা দিতে না পারা ও আত্মসাতের চেষ্টার অভিযোগে চার্জশিটভুক্ত আসামি হলেন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রিন্সিপাল ওবায়দুল্লাহ নয়ন ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিসহ আট জন। এই মাহবুবুর রহমান মোল্লা ডেমরার সামশুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ। তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পলাতক সাবেক মন্ত্রী ওবয়াদুল কাদেরকে ব্যবহার করে গত ১৫ বছর দুর্নীতির আখড়া ও শিক্ষার্থী-অভিভাবককে জিম্মি করে কোটি কোটি টাকা কামানোর অভিযোগ রয়েছে। আবার তার সঙ্গে সেলিম ভুইয়ারও গোপন যোগযোগ রয়েছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। যদিও গতবছর ২০ নভেম্বর শুধু প্রধান হিসাব রক্ষক আকরাম মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলো দুদক। একজন কেরানির নামে কীভাবে প্রায় ২৪ কোটি টাকার এফডিআর থাকতে পারে, ঘটনার শুরু থেকেই বিষয়টি রহস্যজনক। তদন্ত করে আকরাম মিয়ার পাশাপাশি আসামি হিসেবে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রিন্সিপাল মো. ওবায়দুল্লাহ নয়ন, ম্যানেজিং কমিটিরসহ সভাপতি আফরোজা বেগম, কমিটির অভিভাবক সদস্য মাহফুজা রহমান বীনা ও ওমর ফারুক, কলেজের সহকারী অধ্যাপক কানিজ ফাতিমা সাফিয়া ও মাতুয়াইল বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিন মিয়াকে যুক্ত করা হয়েছে। তবে মাহবুব মোল্লার নির্দেশে কলেজের হিসাবরক্ষক আকরাম মিয়ার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে ২৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকা এফডিআর করে রাখা হয়। কোনো বৈধ উৎস দেখাতে পারেননি হিসাবরক্ষক আকরাম। আকরাম মিয়ার বিরুদ্ধে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন দুদক উপ-পরিচালক শারিকা ইসলাম। পরে তদন্তের দায়িত্ব পান সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ঈসমাইল।

কলেজ করণিকের হিসাবে ২৪ কোটি টাকা:
বেসরকারি কলেজের একজন করণিক বা হিসাবরক্ষকের মাসিক আয় কত হতে পারে? ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা মিলিয়ে বছরে আয় হওয়ার কথা পাঁচ লাখ টাকার কাছাকাছি। কিন্তু তার ব্যাংক হিসাবে (অ্যাকাউন্ট) পাওয়া গেছে ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকার বেশি অর্থ! স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে, কোন কলেজের করণিক তিনি, এত টাকা কীভাবে আসল, আয়ের উৎসই বা কী? দুদক জানায়, ড. মাহবুবুর রহমান কলেজের প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আকরাম মিয়ার নামে বেসিক ব্যাংকের মাতুয়াইল শাখায় ২০২২ সালের ৭ মার্চ পর্যন্ত পাঁচটি এফডিআর হিসাব খোলা হয়। হিসাবগুলো হলো-৬১১৮-০১-০০১০৬৩৭, ৬১১৮-০১-০০১০৬৫৮, ৬১১৮-০১-০০১০৬৬৩ ও ৬১১৮-০১ ০০১০৬৭৯। হিসাবগুলোতে ২৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫২৪ টাকা স্থিতি রয়েছে। কলেজের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার নামে ব্যাংকে ওই টাকার এফডিআর হিসাব থাকার বিষয়টি অস্বাভাবিক এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ হিসেবে অর্জিত। এমনকি ওই টাকা আকরাম মিয়ার অন্যান্য হিসাব থেকেই স্থানান্তরিত হয়েছে। আকরাম মিয়া ২০১০ সালে পহেলা জুন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হিসাবরক্ষক পদে মাসিক তিন হাজার টাকা বেতনে যোগদান করেন। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি বেসরকারি কলেজে যোগদানের পর থেকে ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত সর্বসাকুল্যে বেতন পান ৪২ লাখ ৭৩ হাজার ৩৪৩ টাকা, যা বেসিক ব্যাংকের এফডিআর হিসাবে জমা হওয়া ওই টাকার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। এমনকি অ্যাকাউন্টে টাকাগুলো রাখার বিষয়ে তিনি ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের গভর্নিং বডির কোনো অনুমোদন বা রেকর্ডপত্র প্রদান করতে পারেনি। তা ছাড়া কলেজের আয়ব্যয় খাতওয়ারি হিসাবভুক্ত করে কলেজের নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রাখার বিধান রয়েছে। তা কোনো কর্মচারীর ব্যক্তিগত হিসেবে রাখার সুযোগ নেই। ২০০৯ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের প্রবিধানমালা অনুসারে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে নিকটবর্তী কোনো তফসিলি ব্যাংকে হিসাব থাকবে। যা গভর্নিং বডি বা ক্ষেত্রমত সদস্যসচিবের যৌথ স্বাক্ষরে পরিচালিত হবে। আকরাম মিয়া এ সংক্রান্ত কোনো প্রমাণ দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং অবৈধ উৎস গোপন করার অসৎ উদ্দেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকে স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যম মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) এবং দণ্ডবিধি ১০৯, ৪৬৭, ৪৬৮ ও ৪৭১ ধারায় চার্জশিট অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মাহবুবুর রহমানের নির্দেশে ওই টাকা তার হিসাবে রাখা হয়েছে এমন দাবি করেছিলেন আকরাম। 
এ বিষয়ে কথা হয় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এর সঙ্গে। তিনি বলেন, যে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি নেয়া হয়েছে তা ফেরত দিয়েছে, এটার প্রমাণসহ আমাদের কাছে জমা দিয়েছে। যার কারণে আমরা কলেজ কর্তৃপক্ষকে শুধু সর্তক করে দিয়েছি, ভবিষ্যতে অতিরিক্ত ফি নেয়া হলে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আন্দোলন দমাতে আফরোজা রহমান লতা:
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ কর্তৃপক্ষকে সর্তক করে দেয়ার পরও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। পুরো বাস্তবতা ভিন্ন। কোনো টাকাই ফিরিয়ে দেয়া হয়নি শিক্ষার্থীদের। আর এই অনিয়ম চলছে আড়াই যুগ ধরে। এসব কারণেই আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। সেই আন্দোলন দমাতে এগিয়ে আসেন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লার স্ত্রী ও কলেজের কো-চেয়ারম্যান আফরোজা রহমান লতা। আন্দোলনকারী সাবেক শিক্ষার্থীদের কোটি টাকার প্রলোভন দেন তিনি। এমন একটি ভিডিও সোস্যাল মিডিয়া ছড়িয়ে পরে। এতে দেখা য়ায়, একটি রেস্টুরেন্টে বসে সাবেক এক শিক্ষার্থীকে তিনি বলছেন, ‘তোমার জন্য এই বান্ডিলটা নিয়ে আসছি আমি, অনারিয়াম এটা। তুমি একটা ঘড়ি কিংবা...। তোমাকে কি একটা গাড়ি গিফট করতে পারি? শখ করে দিলাম একটা গাড়ি। তুমি আগে কমিটিতে থাকো, ম্যানেজিং কমিটিতে থাকো, উন্নয়ন কমিটিতে থাকো। তারপর সবকিছু তোমার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যাবে। তুমিই বুঝতে পারবা একটু স্যারের প্রতি সদয় হওয়া যায় কি না। তবে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী সাগীর আহমেদ তুরান বলেন, আমাদের আন্দোলন ঠেকানোর জন্য তারা (মাহবুবুর রহমান) বিভিন্নভাবে আর্থিক প্রলোভন দেখিয়েছে। গাড়ির অফার করেছে, ফ্ল্যাট দেবে বলেছে। এমনকি অন রেকর্ড এবং অফ রেকর্ড তারা আমাদের বিভিন্ন অফার দিয়েছেন। 

এসব বিষয়ে জানতে একাধিক দিন সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়েও সাক্ষাত মেলেনি মাহবুবুর রহমান মোল্লার। তবে মো. সজীব নামে প্রতিষ্ঠানটির এক স্টাফ বলেন, স্যারের শিডিউলটা এমন যে, নির্দিষ্ট করে আপনাকে সময় দেবেন, সেটা পারবেন না। তবে মাহবুবুর রহমান মোল্লাকে না পেলেও সব অভিযোগ অস্বীকার করেন তার স্ত্রী আফরোজা রহমান লতা। তিনি জানান, তাদের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এমন কোনো আন্দোলন হয়নি। আন্দোলনকারীদের গাড়ি ও টাকার প্রলোভনের এমন কোনো কিছু তার মনে পড়ছে না। অভিযোগ রয়েছে, মাহবুবুর রহমান মোল্লার কর্মকাণ্ড এখানেই শেষ নয়। শিক্ষাকে ব্যবসা বানিয়ে শপিং মল থেকে শুরু করে বাগানবাড়িসহ হাজার কোটির মালিক বনে গেছেন বলেও অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। আর নিজের সুরক্ষায় আগস্টের আগে আওয়ামী লীগ এবং বর্তমান বিএনিপর সাইনবোর্ড ব্যবহার করছেন তিনি।

এদিকে ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে কোচিং বন্ধ করা হলেও আগামী নভেম্বর থেকে আবারও কলেজ শাখায় প্রতিমাসে ২০০০ টাকা কোচিং চালু করেতে যাচ্ছেন অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান মোল্লা।  প্রতিমাসে কলেজ শাখায় বেতন ১৪ শত টাকা।

এমএসএম / এমএসএম

স্বৈরাচারের দোসর সচিব জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার হলেও তার দুই সহযোগী খোরশেদ ও মনিরুজ্জামান গ্রেফতার হচ্ছে না কেন ?

স্বপ্না পারভীন সন্ত্রাসীর চেয়েও ভয়ংকর

বিসিকে স্বৈরাচারের দোসরদের প্রাইজ পোষ্টিং নিয়ে তোলপাড়!

আওয়ামী লীগের অবৈধ মদের ব্যবসা

রাজউকের উন্নয়ন প্রকল্পে শত কোটি টাকার কাজ ভাগাভাগি

১২ বছর একই এলাকায় উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা

কোয়াটার দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ মামুন ফারুক লিমন বাবু ও মানিকের বিরুদ্ধে

অধ্যক্ষ মাহবুব মোল্লা খুটির জোর কোথায়

প্রকল্প পরিচালক মাহবুবের চাতুরতায় প্রকল্পের কাজে ধীরগতি

শেখ পরিবারের ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠা রেজাউল ও রায়হানের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এনডিই’আছেন বহাল তবিয়তে

অবশেষে কৃষি অতিরিক্ত সচিব কে বদলির আদেশ

সাড়ে ৬০০ কোটি টাকার প্রকল্পে পিডির অনিয়ম-দুর্নীতি

ভোল পাল্টানোর চেষ্টা করছেন মোজাম্মেল