ঢাকা সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

উত্তরায় হাসপাতালে সন্ত্রাসী হামলা ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় থানায় মামলা


এইচ এম মাহমুদ হাসান photo এইচ এম মাহমুদ হাসান
প্রকাশিত: ২৪-১১-২০২৪ দুপুর ৩:২৩

উত্তরা শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল হাসপাতালে গত মঙ্গলবার সন্ত্রাসী হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় ২১ জনের নামে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা হয়েছে।

জানা যায়, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল হাসপাতালের ফার্মাসি এক্সিকিউটিভ মোঃ ফরহাদ হোসেন (২৩) বাদি হয়ে গত ২০/১১/২৪ইং তারিখ ২১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৬০ জনের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায়  মামলা করেন।

উত্তরা পশ্চিম থানা  মামলা নং ৩১/৪৩৭। মামলার বাদী ফরহাদ হোসেনের পিতার নাম মোঃ আব্দুল হাকিম মিয়া। তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল।

মামলার এজাহার ভুক্ত আসামিরা হলো কে এম গোলাম মাওলা পিতা : কে এম মিজানুর রহমান, ডাক্তার মোঃ রায়হান আহমেদ পিতাঃ মোঃ আবুল হাশেম,ডাঃ রেজাউল হক জুয়েল, ডাক্তার দ্বীনা আফরোজ সামস্ হুসাইন, ডাঃ আনজিরা ফারাহ লিনজা, পিতা মোঃ আফজাল হোসেন, হাফিজুর রহমান রুদ্র, রাকিবুল হাসান আকাশ, মুস্তাক রিদম,মাহমুদুল হাসান স্বাক্ষর, ফারহানুজ্জামান পিয়াস, মোঃ ফজলে রাব্বি,   মুশফিক, রাফিউল কাদির, অন্যন্য অন্ত, রুবায়েত হোসেন, মাজিদুল ইসলাম,মাশারাত মিহাম, মোঃ আনোয়ার, মামুন হাসান তন্ময়, মোঃরাসেল ও রাজিবসহ অজ্ঞাতনামা ৬০ জন।

জানা যায়, এ সব সন্রাসীরা গত মঙ্গলবার হাসপাতালের নিচ তলায় অবস্থিত মেসার্স তারেক মেডিকেল এর পরিচালিত হাসপাতাল ফার্মেসী ভাংচুরসহ নগদ টাকা লুটপাট করে।

শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজও হাসপাতাল এটি উত্তরা ১১ নং সেক্টর ২৬ ও ২৯/এ সড়ক ১০/এ অবস্থিত। গত মঙ্গলবার ১৯শে নভেম্বর  দুপুর ১ টার  ৬০-৭০ জনের একটি সন্রাসী গ্রুপ  শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল হাসপাতালে  ঢুকে তান্ডব চালায় এবং হাসপাতালের সিইও কে লাঞ্ছিত করে। এ ছাড়াও তারা অন্যান্য কর্মকর্তা ও সিকিউরিটি গার্ডকে বেদম মারধর করার অভিযোগ পাওয়া যায়।

এঘটনায় এখনো হাসপাতালে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, আসামিরা শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে বে-আইনি জনতাবদ্ধে অনধিকার প্রবেশ করিয়া দাঙ্গা সৃষ্টি করে। এছাড়াও তারা হাসপাতালের ওয়ার্ড মাষ্টার মোঃ সাইফুল ইসলাম, ইলেকট্রিক্যাল ইন্জিঃ মোঃ শরীফুল ইসলাম, কমিনিউকেশন ম্যানেজার মোঃ গোলাম কবিরকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। জানা যায়, ঐ সময় তারা ২ জন ইন্টার্ন ডাঃ মোঃ গোলাম কিবরিয়া এবং ডাঃ মোঃ অনিক খানকে মারপিট করে আহত করে। এ ছাড়াও তারা হাসপাতালের নিরাপত্তার স্বার্থে লাগানো সিসি ক্যামেরা ডিবিআর ভাংচুর করে। মামলার এজাহার সুত্রে আরো জানা যায়, আসামিরা একটি মোবাইল ফোন ও মালামালসহ ১০ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন করে।

আসামি গ্রেফতারের বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুল হালিম   বলেন, মামলার খবর পেয়ে আসামীরা গা ঢাকা দিয়েছে,তবে তাদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

T.A.S / T.A.S

জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত

ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি

জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত

কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত

পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম

ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে

উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ

হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার

ডেমরায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মত মতবিনিময় সভা

গণধোলাইয়ে মারা গেলো চোর, হত্যা মামলায় ফাঁসলো নারী সাংবাদিক