ছাত্রদল থেকে জেলা বিএনপির নেতৃত্বে জিয়ার আদর্শে নিবেদিত,জননেতা নিশাদ
গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার ৮নং জুমারবাড়ি ইউনিয়নের বগারভিটা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী ও প্রভাবশালী মন্ডল পরিবারের কৃতি সন্তান আলহাজ্ব নাহিদুজ্জান নিশাদ। তাঁর পারিবারিক শিকড় বহুদূর বিস্তৃত—প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন পীর মোহাম্মদ মন্ডল। এই বংশধারায় জন্ম নেওয়া আলহাজ্ব নিশাদের পিতা আবদুল্লাহ মন্ডল ছিলেন বগুড়া শহর বিএনপির সহ-সভাপতি, ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি এবং নির্বাচিত পৌর কাউন্সিলর। তিনি ছিলেন একাধারে সফল ব্যবসায়ী, প্রভাবশালী পরিবহন নেতা এবং নিবেদিত জাতীয়তাবাদী রাজনীতিক।
আলহাজ্ব নাহিদুজ্জান নিশাদ ১৯৭৬ সালের ১ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। পিতার হাত ধরেই রাজনীতিতে তাঁর পথচলা। ছাত্রজীবনে জাতীয়তাবাদী চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৯৪ সালে বগুড়া শহর ছাত্রদলের সেউজগাড়ি আঞ্চলিক কমিটির সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
২০০১ সালে তিনি হজ পালন করেন এবং পরবর্তীতে আরও ৪ বার হজ ও ৮ বার ওমরা আদায় করেন। ইসলামি আদর্শে বিশ্বাসী এই নেতার নৈতিকতা ও মানবিকতা তাঁর প্রতিটি কর্মকাণ্ডে দৃশ্যমান।
ছাত্রজীবন শেষে পিতার হাত ধরে ব্যবসা শুরু করে তিনি নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা ও হোটেল-রেস্টুরেন্ট বর্তমানে শত শত মানুষের কর্মসংস্থানের মাধ্যম।
তিনি একজন সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন, মিডিয়াতেও রেখেছেন সফলতার ছাপ।
দলের দুঃসময়ে, বিশেষ করে ২০১৮ সালের পর গাইবান্ধার বহু নেতা-কর্মী নির্যাতনের শিকার হলে তিনি আইনজীবী নিয়োগ, জামিন, জেলখানায় পিসি জমা এবং পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ সকল সহায়তার অগ্রভাগে ছিলেন।
কেউ যখন এগিয়ে আসেনি, তখন তিনি একাই এসব দায়িত্ব পালন করেছেন—এটাই তাঁর দলের প্রতি ভালোবাসার প্রমাণ।
সমাজসেবা ও জনকল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা
তিনি দীর্ঘদিন ধরে দাদার হাতে প্রতিষ্ঠিত জুমারবাড়ি দারুল হাদিস সালাফিয়া ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। নিজ উদ্যোগে বহু মসজিদ, মন্দির ও উপাসনালয় নির্মাণ ও সংস্কারে ভূমিকা রেখেছেন।
দলের পাশাপাশি সমাজের সর্বস্তরের মানুষের পাশে ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন—এই প্রতিশ্রুতি তাঁর কাজের মাধ্যমে প্রতিফলিত।
দলের প্রতি তাঁর নিষ্ঠা ও অবদানের মূল্যায়ন হিসেবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান নিজস্ব অনুসন্ধানের ভিত্তিতে তাঁকে গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হিসেবে মনোনীত করেন।
এই পদটি দেওয়া হয় এমন সময়ে, যখন বিএনপির সদস্যপদ প্রদান স্থগিত ছিল—যা তাঁর প্রতি দলের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক।
ভবিষ্যৎ পথচলা: গণমানুষের প্রতিনিধি হওয়ার লক্ষ্যে সাঘাটা-ফুলছড়ি জুড়ে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মাঝে এখন একটাই প্রত্যাশা—আলহাজ্ব নাহিদুজ্জান নিশাদকে ধানের শীষের প্রার্থী করা হোক।
নেতাকর্মী ও ভোটারদের বিশ্বাস, দল তাঁকে মনোনয়ন দিলে তিনি ইতিহাস গড়ে এই আসনে জয়লাভ করে গাইবান্ধা-৫ আসনটি বিএনপিকে উপহার দিতে পারবেন।
“আমার রক্তে শহীদ জিয়ার আদর্শ ও তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি অকুণ্ঠ আস্থা রয়েছে। এই দলের দুঃসময়ে আমি যেমন মাঠে ছিলাম, সুখের দিনেও থাকব। সাঘাটা-ফুলছড়ির প্রতিটি মানুষের পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব ইনশাআল্লাহ।”
এমএসএম / এমএসএম
রাজশাহী-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন ফরম তুললেন শরীফ উদ্দিন
রাণীনগরে প্রায় ৮০ লক্ষ্য টাকা ব্যয়ে নির্মান হলো বৌদ্ধভূমিতে স্মৃতিসৌধ
নাজিরপুরে নামওয়াস্তে কাজ করে ৪০ লক্ষ টাকার শিংহভাগ আত্মসাতের অভিযোগ
মধুখালীতে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে জেলেদের বকনা বাছুর প্রদান
চট্টগ্রামে গিয়াস কাদের ও হুম্মাম কাদেরের মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ
মুকসুদপুর পৌর আওয়ামী লীগের দুই নেতার দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ
এবারের নির্বাচন হবে দেশ ও গণতন্ত্র রক্ষার নির্বাচন- মনিরুল হক চৌধুরী
শৃংখলার সাথে প্রত্যেক ভোটারের বাড়ি গিয়ে ধানের শীষে ভোট প্রার্থনা করুন : মাহমুদ হাসান খান বাবু
তানোরে তিন ফসলি জমি নষ্ট করে হিমাগার নির্মাণ
যশোরে খেজুরের রস ও গুড় বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ কোটি টাকা
নোয়াখালীতে মাদক-সন্ত্রাস ও কিশোরগ্যাং রোধে ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নেত্রকোনা জেলা ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল