জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। যা গণঅভ্যুত্থান পরবর্তি সময়ে মোটেও কাম্য ছিল না। ছোট-বড় যে কোন ঘটনা ঘিরে তারেক রহমানের নাম জড়িয়ে নানান অপ-প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল। অথচ তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শন, যার শেকড় রয়েছে তার পিতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে, যা এক সর্বজনীন ও বৈষম্যহীন দর্শন যার ভিত্তিতে তিনি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামো গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। পিতার স্বপ্নপূরণে একটু চেষ্টা এনে দেবে সচ্ছলতা, দেশে আসবে স্বনির্ভরতা- এ লক্ষ্যে দরিদ্রদের মাঝে হাঁস-মুরগি, ছাগল, কৃষি উপকরণ, শস্যবীজ বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তারেক রহমান মা-মাটি-মানুষের সঙ্গে মিশে যান। ২০০৫ সালে ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশ ঘুরে ঘুরে জনগণের কাছে শোনেন তাদের জীবনের সুখ-দুঃখের গল্প। সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জনগণের সমস্যা সমাধানে কাজ করছেন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক নেতা বা নেত্রী দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপসহীন, অতন্দ্র প্রহরী হয়ে গণতন্ত্রকে রক্ষায় দৃঢ়তার সঙ্গে জনগণকে নেতৃত্ব দিয়েছেন কিংবা বাংলাদেশকে শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস পেয়েছেন, তিনিই পরিণত হয়েছেন ওই চিহ্নিত গোষ্ঠীর আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে। তারেক রহমানের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার কাজ করছে। তারেক রহমানের রাজনৈতিক পরিপক্বতা, বিচক্ষণতা, দূরদর্শিতা এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে দেশবাসীর যে আস্থা তাঁর প্রতি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে ঈর্ষান্বিত গোষ্ঠীর টার্গেটে পরিণত হয়েছেন তিনি।
একটি মহল তারেক রহমানের চরিত্রহননের দুঃসাহস দেখিয়েছে। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করতে বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চলছে। সেই চক্রান্তের একমাত্র লক্ষ্য হলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিএনপি নেতারা মনে করেন, তারেক রহমানের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে একটি মহল নানাভাবে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। রাজনৈতিকভাবে ভোটের মাধ্যমে তাঁকে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হওয়ার ভয়ে অগণতান্ত্রিক শক্তিগুলো তাঁর বিরুদ্ধে সক্রিয়। তারা তারেক রহমানের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য অপপ্রচার চালাচ্ছে। সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের শিকার তারেক রহমান এর আগেও হয়েছেন।২০০১ থেকে ২০০৬ ও পরবর্তীকালে এক-এগারো সরকারের আমলে এ অপপ্রচারকরা ছিল আধিপত্যবাদী শক্তির শিখণ্ডী। তারা তারেক রহমানের চরিত্রহননের মাধ্যমে এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির পরবর্তী নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে সে শক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চেয়েছিল। এটা অস্বাভাবিক কোনো ব্যাপার নয়। পৃথিবীর ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে দেখা যায়, যখনই তৃতীয় বিশ্বের কোনো দেশের একজন জাতীয়তাবাদী নেতা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন, আধিপত্যবাদী শক্তিগুলো তখনই তাকে টার্গেট করে। আর তার প্রাথমিক পদক্ষেপ হলো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির চরিত্রহনন।এ চরিত্রহননের উদ্দেশ্যে জনপ্রিয় ওই নেতার বিরুদ্ধে নানা রকম কাল্পনিক কাহিনি বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ওয়ান-ইলেভেনের আগে ও পরে তারেক রহমানের বেলায় সেটাই করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত অভ্যুত্থান ও একই বছরের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার পাদপ্রদীপের আলোয় আসেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাদানকারী দেশপ্রেমিক এ সেনানায়ক রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেই বললেন, ‘বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, কিন্তু কোনো প্রভু নেই।’ কোনো বহিঃশক্তির আজ্ঞাবহ বা ক্রীড়নক হয়ে না থাকার এ দৃঢ়তা তাঁকে আধিপত্যবাদী শক্তির চোখের বালিতে পরিণত করে।
যার ফলে ১৯৮১ সালের ৩০ মে সেনাবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ও বিভ্রান্ত সৈনিকের হাতে তাঁকে শাহাদাতবরণ করতে হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পর এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির পতাকা হাতে নেন তাঁরই পত্নী খালেদা জিয়া। রাজনৈতিক নেতারা ভুল করেন না, তা নয়। তেমনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড কিংবা দল পরিচালনা করতে গিয়ে তারেক রহমানও দু-চারটি ভুল যে করেননি তা বলা যাবে না। যেহেতু তিনি রক্তমাংসের মানুষ, তাই তারও ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক। তিনি যদি কোনো ভুল করেন বা বলেন, অবশ্যই তার সমালোচনা হবে। কিন্তু অতিসম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা যে কদর্য ভাষায় রাজপথে তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে, তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। ওই সব অশালীন-অশ্রাব্য স্লোগান কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মীরা উচ্চারণ করতে পারে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। কিন্তু সভ্য মানুষেরা যেটা কল্পনা করতে পারে না, অসভ্যরা সেটাই করে ফেলে অবলীলায়। কিন্তু প্রশ্ন হলো, তারেক রহমানের এ নব্য দুশমন কারা? কারও কারও মনে হতে পারে, আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে উদগ্র হয়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক শক্তির টার্গেট হয়েছেন তিনি। তবে আমার বিবেচনায় শুধু এই একটি নির্বাচনই নয়, আরও নানাবিধ কারণ রয়েছে। প্রথমত তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক, শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের সন্তান। দ্বিতীয়ত তিনি এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির জনপ্রিয় নেতা। ২০২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ-রাষ্ট্রের সাংবিধানিক নাম, জাতীয় সংগীত ও জাতীয় ইতিহাস পাল্টে ফেলার একটা চেষ্টা আমরা লক্ষ করছি। এ ধরনের অপচেষ্টার সামনে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবেন তারেক রহমান। কেননা তিনি এ দেশের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পতাকাবাহী নেতা। তাঁর নেতৃত্বেই এ দেশের জাতীয়তাবাদী জনগোষ্ঠী তা প্রতিহত করবে। যারা সেটা করতে চেয়েছে, তারাই তারেক রহমানকে তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে।
কম বেশি সবারই জানা, ২০০২ সালে চীন সফরের সময় দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ঝাও জিয়াং তাঁকে যে কথাটি বলেছিলেন সেটা হলো,তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার বাবার, একটি তোমার মায়ের। এ দুটোকে সমুন্নত রাখার চেষ্টা করবে। ইতোমধ্যে আরও একটি পতাকা তারেক রহমানের হাতে এসেছে। সেটি হল জাতীয়তাবাদের পতাকা। যে পতাকা সমুন্নত রাখার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে পরিগণিত হতে পারেন। তারেক রহমান বলেন, 'আমরা রাজনীতি করছি দেশের উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণের জন্য'। উন্নয়ন মানে উৎপাদন বাড়িয়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, যা সরকারের একার কাজ নয়, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সম্ভব। শিল্প ও কৃষি উৎপাদন বাড়িয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এখন সময় মানুষের জন্য কাজ করার। স্বাধীনতার অসমাপ্ত লক্ষ্যপূরণে নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে, প্রবীণদের নবীনদের সহযোগিতা করতে হবে। আসুন, একসঙ্গে দেশ গড়ি। আমাদের জীবনের উল্লেখযোগ্য সময় ব্যয় করি আমাদের মাতৃভূমির জন্য। এ মাতৃভূমি আমাদের স্বাধীন দেশের নাগরিক হওয়ার সম্মান দিয়েছে। শুধু মিছিল-মিটিংয়ের রাজনীতি নয়, সবাইকে স্ব স্ব অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। সমাজের সমস্যা, দেশের সমস্যা এবং এই সমস্যা সমাধানে আমরা সবাই ভূমিকা রাখতে পারি। আপনার এলাকার যুবসমাজকে সংগঠিত করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারেন, যেমন: খাল খনন বা পুকুরে মাছ চাষের মাধ্যমে। এভাবেই আমরা দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারি। আমরা মানুষের মন জয় করা রাজনীতি চাই, আমাদের আদর্শে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে চাই এবং সুন্দর ভবিষ্যতের আলো দেখাতে চাই।সবার জন্য উন্মুক্ত দর্শন হলো এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি, যেখানে সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির প্রতিটি স্তরে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সমানভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
এটি বৈষম্যহীন, ন্যায়সংগত ও সমতাভিত্তিক একটি সমাজ গঠনের ভিত্তি তৈরি করে। এটি শুধু রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সব পর্যায়ে সাম্য, ন্যায়বিচার ও সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করে।সবার জন্য উন্মুক্ত গণতন্ত্রের দর্শন এমন একটি শাসনব্যবস্থা ও সমাজকাঠামোকে চিত্রিত করে, যা নাগরিকদের সব শ্রেণি, জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও সম্প্রদায়ের সমান অধিকার, সুযোগ ও অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজের সব সদস্যকে, বিশেষত যেসব গোষ্ঠী বা জনগণ সামগ্রিক বা রাজনৈতিক জীবনে পিছিয়ে পড়ে তাদের মূলধারায় যুক্ত করা।সবার জন্য উন্মুক্ত গণতন্ত্র শুধু গণতান্ত্রিক নির্বাচনের অধিকারকে নয়, বরং সমাজে সুষম ও ন্যায্য সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য সবার জন্য উন্মুক্ত প্রক্রিয়া হিসেবে কাজ করে। সবার জন্য উন্মুক্ত গণতান্ত্রিক দর্শন বিশ্বব্যাপী বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও গবেষকদের আলোচনায় এলেও এটি কোনো নির্দিষ্ট পলিটিক্যাল টার্ম বা মুভমেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তবে বাংলাদেশে এই দর্শন প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান অনন্য ভূমিকা পালন করছেন। তিনি বলেছেন, ‘সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, সুষ্ঠু ও সবার জন্য উন্মুক্ত এবং সবার জন্য বাসযোগ্য ও উপভোগযোগ্য বাংলাদেশ গড়ে তোলা বিএনপির লক্ষ্য, যা গণতন্ত্রের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নতুন, উন্নত এবং সামগ্রিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যায়।
সবার জন্য উন্মুক্ত গণতন্ত্রের লক্ষ্য সামনে রেখে তারেক রহমানের রাজনীতি, তার দলের রাজনৈতিক আদর্শ ও কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। এটি গণতন্ত্রের একটি উন্নত ও পরিমার্জিত ধারণা, যেখানে সমাজের প্রতিটি সদস্যের সমান অধিকার, অংশগ্রহণ ও সুযোগ নিশ্চিত করা হয়। ৩১ দফা ও ভিশন-২০৩০-এ সবার জন্য উন্মুক্ত রাষ্ট্র, সমাজ ও দেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি।
যা সবার জন্য উন্মুক্ত গণতান্ত্রিক দর্শন পৃথিবী ও মানবজাতির রক্ষায় একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করতে পারে, কারণ এটি শুধু একটি রাজনৈতিক কাঠামো বা উন্নয়ন মডেল নয়, বরং একটি সামাজিক ও বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমাধান প্রদান করে। বর্তমান পৃথিবীতে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক অস্থিতিশীলতা, বৈষম্য, পরিবেশগত সংকট এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন চলছে, তা মোকাবিলা করতে সবার জন্য উন্মুক্ত গণতান্ত্রিক দর্শন মৌলিক স্তম্ভ হিসেবে ভূমিকা রাখবে। এমন একটি রাষ্ট্রের স্বপ্ন, যেখানে কোনো স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিস্ট শাসনের জায়গা নেই। এটি এমন একটি বাংলাদেশ যেখানে জনগণের ঐক্য, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, সুশাসন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, সুষম উন্নয়ন এবং মানবিক মূল্যবোধই রাষ্ট্রের প্রধান ভিত্তি। তারেক রহমানেরর এই রাজনৈতিক দর্শন কেবল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য নয়; বরং এটি দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপকল্প এবং তার পথনির্দেশনা। এভাবেই এগিয়ে যাক আমাদের আগামীর বাংলাদেশ। এটাই সবার প্রত্যাশা।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক, যুক্তরাজ্য
Aminur / Aminur

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া

মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ

রাজনীতি আজ নিলামের হাট: কুষ্টিয়া-৪ এ হাইব্রিড দাপটের নির্মম প্রতিচ্ছবি

জাতীয় নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দিবে প্রবাসীরা, আনন্দে ভাসছে পরবাসে বাঙালীরা

বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা ও বাংলাদেশে তার প্রভাব

বাংলাদেশে ওয়াশিং প্ল্যান্টের বর্জ্য দ্বারা মিঠাপানির দেশীয় মাছ বিলুপ্তির পথে

বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

দলীয় পরিচয়ে পদোন্নতি ও বদলি: দুর্নীতির ভয়াল থাবায় বাংলাদেশ
