কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

গণতন্ত্রকে ব্যাহত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাবনা নিয়ে বর্তমান দিনগুলোতে ব্যাপক আলোচনার বিষয়টিও আমরা জানি।এমনকি বেশ কিছু পর্যবেক্ষক এই সতর্কতা দিচ্ছেন যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গণতন্ত্র পরিসমাপ্তির মতো অমঙ্গল ঘটাতে পারে। যেহেতু বিষয়টি নিশ্চিত সত্য যে এআই গণতন্ত্রের অবমূল্যায়ন ঘটাতে ব্যবহার হতে পারে, তাই এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে আমাদের মনে রাখতে হবে, এটি একটি কর্মক্ষমতা। এআই কোনো নিজস্ব স্বয়ংক্রিয় এজেন্ট নয় যে সে তার ইচ্ছামত কাজ করবে। বরং এটি এমন একটি কর্মক্ষমতা, যা ভালো-মন্দ উভয়ের জন্যই কাজ করতে পারে।বিষয়টি নির্ভর করে কে কোন উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করছে। গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন করতে এআই ব্যবহার করার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে অথবা সুনির্দিষ্ট কণ্ঠকে দমিয়ে দিতে এআই বহুবিধ জনমতে ব্যবহূত হতে পারে।গত ২০১৬ সালের যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপ রাজনৈতিকভাবে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে প্রচারণার উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। যে শব্দটি একদিন মানুষের অধিকার, সমতা ও স্বাধীনতার প্রতীক হয়ে উঠেছিল, আজ তা যেন ক্রমেই ক্ষয়ে ক্ষয়ে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে অভ্যন্তরীণ অভিঘাতে। পৃথিবীব্যাপী গণতন্ত্র এখন এক কঠিন সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। ছদ্মবেশী কর্তৃত্ববাদ, লোকরঞ্জনবাদ, গুজব-প্রচারণা ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা যেন আজ এই শাসন ব্যবস্থার প্রাণশক্তিকে ধীরে ধীরে নিঃশেষ করে ফেলছে! এই অসুখ শুধু রাষ্ট্রের কাঠামোতেই নয়, আমাদের সমাজের গভীরে, আমাদের চেতনার মূলে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশের মাটিতে, যেখানে গণতন্ত্রের শিকড় এখনো সুদৃঢ়ই হয়নি, এই অসুখের প্রভাব আরও তীব্র। তবু প্রশ্ন জাগে, এই অসুখ কি নিরাময়যোগ্য? আমরা কি এখনো চেষ্টা করলে সত্যিকারের গণতন্ত্রের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারি না?
গণতন্ত্র কী?এই প্রশ্ন আমাদের ইতিহাসের গোলকধাঁধায় নিয়ে যায়। এটি কি কেবল ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া? নাকি এটি একটি জীবনদর্শন, যেখানে প্রত্যেক মানুষের কণ্ঠস্বর সমান গুরুত্ব পায়? গণতন্ত্রের সূতিকাগার প্রাচীন গ্রিসের অনেক দার্শনিকের কাছেই গণতন্ত্র ছিল একটি সন্দেহ জনক ধারণা। সক্রেটিস, প্লেটো, এমনকি অ্যারিস্টটলও বিশ্বাস করতেন যে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রয়োজন দক্ষতা, নীতিবোধ ও প্রজ্ঞা। তাঁদের মতে, সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন প্রায়ই জনতুষ্টিবাদের ফাঁদে পড়ে, যেখানে ছলাকলা আর প্রোপাগান্ডা সত্যের ওপর বিজয়ী হয়। সংখ্যাগরিষ্ঠের ইচ্ছা সব সময় রাষ্ট্রের মঙ্গল বয়ে আনে না। প্লেটোর মতে, গণতন্ত্র মানুষের আবেগনির্ভর, অগভীর সিদ্ধান্তে গড়া এক অবয়ব। অ্যারিস্টটল তো আরেক ধাপ এগিয়ে গণতন্ত্রকে বলেছিলেন ‘গরিবতন্ত্র’! তাঁর মতে সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র জনগণের হাতে ক্ষমতা গেলে শাসন হবে আত্মকেন্দ্রিক, নীতিকেন্দ্রিক নয়। যদিও বর্তমান সময়ের উদার গণতন্ত্র মোটেও এতটা সরল নয়। আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বৈশ্বিক সূচকগুলো বলছে, পৃথিবীর একাত্তর শতাংশ জনগণ এখন স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বসবাস করছে, যা এক দশক আগেও ছিল মাত্র আটচল্লিশ শতাংশ। দুই হাজার একুশ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতার পালাবদলের সময় ক্যাপিটল হিলে কলঙ্কিত হামলার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রকেও প্রথমবারের মতো ‘ব্যাকস্লাইডিং ডেমোক্রেসি’ হিসেবে চিহ্নিত করেছিল ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেকটোরাল অ্যাসিস্ট্যান্স। সাম্প্রতিক কালেও ডোনাল্ড ট্র্যাম্প আবার নির্বাচিত হয়ে এসে একের পর এক নির্বাহী আদেশে যেভাবে তাঁর দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে অবজ্ঞা করে চলেছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের মতো উদার গণতান্ত্রিক দেশের ইতিহাসেই বিরল। ট্র্যাম্প অবশ্য এবার শুধু নিজ দেশেই থেমে নেই, বাকি বিশ্বের ওপর ইচ্ছেমতো ট্যারিফ বসিয়ে প্রায় অর্থনৈতিক যুদ্ধই বাধিয়ে দিতে চলেছেন।
ফ্রিডম হাউস, ভি-ডেম ইনস্টিটিউট, ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিবেদনে নিয়মিতই উঠে আসছে নাগরিক স্বাধীনতা, মত প্রকাশের অধিকার ও আইনের শাসন-সবই ক্রমাগত ক্ষয়প্রাপ্ত। উন্নত ও ঐতিহ্যবাহী গণতন্ত্রও এই পতনের বাইরে নেই। রাজনৈতিক নেতাদের কৌশলী ক্ষমতা দখল, জনতুষ্টিবাদ, তথ্য বিকৃতি ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করাই এসব সংকটের মূল কারণ। আধুনিক গণতন্ত্র এই প্রাচীন সমালোচনাকে অনেকাংশে অতিক্রম করেছে। আজকের উদার গণতন্ত্র কেবল সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন নয়, এটি সংখ্যালঘুদের অধিকারের নিশ্চয়তা, প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা এবং ক্ষমতার ভারসাম্যের একটি জটিল কাঠামো। ফরাসি দার্শনিক আলবের কাম্যু বলেছিলেন, ‘গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠদের আইন নয়, বরং সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা’। কিন্তু বাংলাদেশের মতো দেশে, যেখানে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল এবং জনগণের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, সেখানে এই আদর্শ বাস্তবায়ন একটি দীর্ঘ কণ্টকাকীর্ণ যাত্রা।গণতন্ত্রের সংকট এককভাবে কোনো জাতিরাষ্ট্রের সমস্যা নয়, বরং এটি বৈশ্বিক। তবে সমস্যার রূপ ও গভীরতা ভিন্ন ভিন্ন রাষ্ট্রের বাস্তবতার ওপর নির্ভর করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকেই এই দেশকে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, যা এ দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কখনোই শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়াতে দেয়নি।সামরিক শাসন,রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ও দলীয় সংঘাতের ছায়ায় গণতন্ত্রের স্বপ্ন যেভাবে বারবার বিঘ্নিত হয়েছে, একইভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরে ব্যক্তিপূজা, বংশপরম্পরায় নেতৃত্ব নির্বাচন, পারস্পরিক অবিশ্বাস ও দলান্ধতা যেন আমাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে থেকে গেছে।
এর ফলে নেতৃত্বের গুণাবলি, প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা, নীতিবোধ প্রভৃতির মূল্যায়ন হয় না। গণতন্ত্রের ভিত্তি হলো নেতৃত্ব পরিবর্তনের সুযোগ, জবাবদিহিতা এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা। যখন একজন নেতা তাঁর কাজ নয়, বরং পরিচয় বা বংশের কারণে অনুসরণযোগ্য হয়ে ওঠেন, তখন সেখানে গণতন্ত্র কেবল নামেই টিকে থাকে। আজকের বাস্তবতায় গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় হুমকি গুলোর মধ্যে অন্যতম জনতুষ্টিবাদ, মিথ্যা তথ্য,বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ও গুজব। নোয়াম চমস্কি বলেছিলেন, ‘গণমাধ্যম যাদের নিয়ন্ত্রণে, জনমতও তাদের নিয়ন্ত্রণে'এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার নতুন করে গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন একটি মিথ্যা খবর কয়েক মিনিটেই লাখ লাখ মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। অন্যদিকে জনতুষ্টিবাদী নেতারা জনতার মন পেতে দীর্ঘমেয়াদি কল্যাণের কথা না ভেবে স্বল্পমেয়াদি পদক্ষেপ নেন, যেমনঃ ভর্তুকি, সাময়িক সহায়তা, স্বল্প সুদে ঋণ ইত্যাদি। যেসব দেশে প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী নয়, সেখানে এই জনতুষ্টিবাদ আরও ভয়ংকর রূপ নেয়। তখন নেতারা জনতার পক্ষের দাবি নিয়ে ক্ষমতায় আসেন, তারপর নিজেদের সুবিধামতো প্রতিষ্ঠানকে দুর্বল করে ফেলেন। জনতুষ্টিবাদ শুধু নীতিহীনতাকেই উৎসাহিত করে না, বরং জনগণের মধ্যে সমালোচনামূলক চিন্তার অভাবকেও তীব্র করে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের সমাজ ও রাজনীতিতে দক্ষিণপন্থার উত্থান, মব সহিংসতা এবং নারীর প্রতি বিদ্বেষ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। কিন্তু সামনেই যেহেতু নির্বাচন, জনতুষ্টিবাদের ফাঁদে পড়া নতুন-পুরোনো অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের অনেক নেতাই এসব বিষয়ে বেশ মৌন। গণমানুষের কাছে অপ্রিয় হতে পারে, এমন কোনো কথা বললে পাছে তাঁদের ভোট কমে যায়, অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচিত হয়ে পড়েন!
গণতন্ত্র মানে কেবল সংখ্যাগরিষ্ঠ নয়, বরং সত্যের অনুসন্ধান। বিষয়টা নিয়ে আমাদের জনগণ ও রাজনীতিবিদদের বিস্তর ভাবনার সুযোগ রয়েছে। আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষই গণতন্ত্র বলতে কেবল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের শাসনই বুঝে থাকেন। আধুনিক উদার গণতন্ত্র মোটেই কেবল ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের শাসন’ নয়, এর চেয়ে অনেক বেশি কিছু।
গণতন্ত্র রক্ষার দায় শুধু শাসকের নয়, নাগরিকদেরও। জনগণ যদি দায়িত্ব নিতে না চায়, তাহলে গণতন্ত্র ধীরে ধীরে ভোটতন্ত্র হয়ে যাবে। অথচ গণতন্ত্র শুধু নির্বাচন নয়, এটি অংশগ্রহণ, জবাবদিহি, ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহনশীলতা; সব মিলিয়ে এক সম্মিলিত চেতনা। গণতন্ত্র কারও একার যাত্রাও নয়, এটি আমাদের সবার। এখানে একযোগে কাজ করতে হবে সবাইকে। আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে আমাদের আজকের চর্চার ওপর। গণতন্ত্র এক দিনে তৈরি হয় না। এটি গড়ে ওঠে ধীরে ধীরে, প্রশ্নে প্রশ্নে, প্রতিবাদে, আলোচনায়, ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধায়। আমাদের সমাজ, আমাদের শিক্ষা, আমাদের রাজনীতি; সবকিছুর কেন্দ্রে যদি থাকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, তাহলে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ হতে পারে একটি প্রগতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গণতন্ত্রের ওপর গভীর প্রভাব রেখে চলেছে। প্রকৃত অর্থে বিষয়টিকে এভাবে দেখানো যেতে পারে, গোপন ব্যালটে ভোটগ্রহণ পদ্ধতি চালুর পর থেকেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে গণতন্ত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন হিসেবে দেখা হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গণতন্ত্রে যে প্রভাব রেখে চলেছে-তা হচ্ছে; জনগণকে তাদের সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে সহজতর করেছে। বর্তমানে বেশ কিছু চ্যাটবোর্ড রয়েছে, যা ট্যাক্স ফাইল করতে, বিভিন্ন সরকারি সুবিধার জন্য আবেদন করতে, এমনকি ভোটার রেজিস্ট্রেশন করতে সহায়তা করছে।
ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সরকারের সঙ্গে শুধু পারস্পরিক যোগাযোগ করতে জনগণকে সহায়তা করবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জনগণের জন্য তাদের সরকারকে দায়বদ্ধ করার বিষয়টি সহজতর করছে। বর্তমানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কিছু শক্তিশালী টুলস রয়েছে, যেগুলো সরকারী ব্যয় পর্যবেক্ষণ,দুর্নীতির ক্ষেত্রগুলো শনাক্তকরণ, এমনকি নির্বাচনি ফলাফল পর্যবেক্ষণ করতে এসব এআই টুলস সহায়তা করতে পারে। ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জনগণের জন্য সরকারকে জবাবদিহির আওতায় আনতে সহজতর করবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জনগণকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে সহজতর করছে। বর্তমানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বেশ কিছু শক্তিশালী টুলস রয়েছে, যেগুলো জনগণকে তাদের সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল শনাক্ত করতে, ভোটকেন্দ্র খুঁজে পেতে, এমনকি ব্যক্তিকে নির্বাচনীয় তথ্য স্মরণ করিয়ে দিতেও সহায়তা করতে পারে। ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শুধু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নাগরিকদের অংশগ্রহণের বিষয়টি সহজ করে দেবে। গণতন্ত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গভীরভাবে প্রভাব রেখে চলেছে। ভবিষ্যতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যাপক প্রভাব নিয়ে আবির্ভূত হবে এবং গণতন্ত্রে শুধু এর প্রভাব বারংবার উচ্চারিত হবে।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক
Aminur / Aminur

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার গণতন্ত্রের জন্য চ্যালেঞ্জ

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন
