ঢাকা শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেরপুরে সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু


দেবাশীষ সাহা রায়, শেরপুর photo দেবাশীষ সাহা রায়, শেরপুর
প্রকাশিত: ১৩-৯-২০২৫ দুপুর ১:২৪

শেরপুরের সদর উপজেলায়‌ সাপ ধরার সময় বিষাক্ত সাপের কামড়ে জামাল উদ্দিন (৭০) নামের এক ওঝার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার কামারেরচর ইউনিয়নের ৪ নং চর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ওঝা জামাল উদ্দিনের বাড়ি সদর উপজেলার ডোবারচর গ্রামে।
এলাকাবাসী ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার বিকেল চারটার দিকে ওঝা জামাল উদ্দিন পার্শ্ববর্তী এলাকা ৪নং চরে একটি বিষাক্ত সাপ ধরতে যান। ধরার সময় সাপটি তার হাতের আঙ্গুলে কামড় দেয়। কিন্তু ওঝা বিষয়টি আমলে নেয়নি। ঘণ্টা দুয়েক পরে ওঝার শরীরে বিষক্রিয়া শুরু হলে তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। পরে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত সদর হাসপাতালে আনা হয়।
মৃতের স্বজনদের দাবি, হাসপাতালে এন্টিভেনাম নেই বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদেরকে জানান। পরে একটি এন্টিভেনাম বাহির থেকে সংগ্রহ করে দেওয়ার পরেও তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকলে তাকে দ্রুত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। পরে ওঝাকে ময়মনসিংহ হাসপাতালে নেওয়ার পথে শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কের নকলা এলাকায় তার মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিয়া জানান, হাসপাতালে এন্টিভেনাম সরবরাহ আছে। রোগীর সঙ্গে এন্টিভেনাম নিয়ে কি হয়েছে, তা আরএমওকে (আবাসিক মেডিকেল অফিসার) জানানো হয়েছে। বিষয়টি দেখা হবে।

এমএসএম / এমএসএম

পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদ্যমান ভুমি সমস্যা আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে; উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

সাতকানিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের টাকা ছিনতাই মামলায় একজন গ্রেফতার

বেড়ায় রাজপথ নৌ-পথ অবরোধসহ সকাল সন্ধ্যা হরতাল আহবান

বড়লেখায় ব্যবসায়ীর সাথে বিধবা নারীর প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ

বিসিএস ক্যাডার হওয়া এক গর্বিত স্বপ্নের নাম, শাকিল শেখ

কেরানীগঞ্জে প্রকাশ্যে খুন

চট্টগ্রামে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বাকলিয়া থানা কমিটি গঠিত

চল্লিশ বছর পর চলনবিলে অনুষ্ঠিত হলো নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

শান্তিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত

লাকসমের ইউএনও কাউছার হামিদ ছাত্র-জনতাকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদলেন

তানোরে ভূমিদস্যু আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

কসবা পৌর যুবদলের সদস্য সচিব রাকিব মিয়া চাঁদাবাজি ও প্রতারণা মামলায় গ্রেফতার

‎দুমকী প্রেসক্লাবের নেতৃত্বে আবুল হোসেন ও সাইদুর খান